খুঁজুন
রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫, ২২ আষাঢ়, ১৪৩২

হাজীগঞ্জে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক বীজ ডিলার প্রশিক্ষণ

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: রবিবার, ৪ মে, ২০২৫, ৮:৪৭ অপরাহ্ণ
হাজীগঞ্জে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) কর্তৃক বীজ ডিলার প্রশিক্ষণ

কৃষক পর্যায়ে বিএডিসি’র বীজ সরবরাহ কার্যক্রম জোরদারকরণ প্রকল্প এর আওতায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) বীজ ডিলার প্রশিক্ষণ ২০২৪-২৫ রবিবার সকালে চাঁদপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দীন।

তিনি বলেন, আপনারা যারা বিএডিসি’র সার ও বীজ ডিলার তারাইতো ব্যবসায়ী। আপনারা সব সময় চেষ্টা করেন আপনার ব্যবসা যেন ভালো থাকে। আপনি যেন লাভবান হোন, আর আপনি লাভবান হতে হলে যারা মাঠে ফসল ফলায় সেই কৃষককের কাছে যেতে হবে। কেননা, অনেক কৃষক বীজ সংগ্রহ করে এবং বাজারে বহু কোম্পানি বীজ বিক্রি করে। কিন্তু আপনারা সরকারি নিয়োগকৃত ডিলার, সরকারের সেলসম্যান অর্থাৎ বিক্রয়কর্মী। সরকারের একটা ব্যবসা আছে, আপনাদেরও ব্যবসা আছে অর্থাৎ একেকজন – একেকজনকে সহায়তা করছি। তাই আজকের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন জাত সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে, কৃষককের কাছে নতুন নতুন জাতের সাথে পরিচিত করতে হবে। বিএডিসি’ বীজ উৎপাদনে কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন হয়, ফলনটা নিরাপদ হয়।

তিনি আরো বলেন, কুমিল্লা নয় চাঁদপুর জেলাতে গুদামঘর হবে তবে শহরে থাকবে না। যেখানে একত্রে ৫ ও ৬ টি গাড়ি লোড- আনলোড করা যায়। এর মধ্যে বিএডিসি’র চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলছি এবং আজকালের মধ্যে আবার কথা বলবো। এমন জায়গায়ই বিএডিসি’ বীজ ও সারের গুদামঘর করা হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর স্হানীয় সরকার উপপরিচালক মোঃ গোলাম জাকারিয়া, ঢাকা বিএডিসি’র প্রকল্প পরিচালক (এস এস এস এফসি) মোহাম্মদ মাহমুদুল আলম, চাঁদপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ আবু তাহের। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষক মোঃ সাইফুল হাসান আলামিন।

কুমিল্লা অঞ্চল বিএডিসি’র উপপরিচালক (বীজ বিপণন) মোঃ নিগার হায়দার খানের সভাপতিত্বে ও উপসহকারী পরিচালক মোঃ জহিরুল ইসলাম খানের সঞ্চালনায় জেলা বীজ ডিলারের পক্ষে আবদুস সাত্তার খান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন শিকদার।

২০২৪ – ২৫ বিতরণ বর্ষে চাঁদপুর জেলার সর্বোচ্চ বোরো ধানবীজ উত্তোলন করায় মেসার্স রুপালী বীজ ভান্ডারের মোঃ আবদুল হক মিয়া ও ২০২৪ – ২৫ বিতরণ বর্ষে কুমিল্লা জেলার সর্বোচ্চ আউশ ধানবীজ উত্তোলন করায় মেসার্স ভূইয়া ট্রেডার্সের মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূইয়া কে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা স্মারক ক্রেস্ট তুলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দীন।

জেলার প্রায় ৫০ জন বীজ ডিলার অংশগ্রহণে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণে প্রকল্পের পরিচিত, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং বিএডিসি’র অঙ্গের কার্যক্রম ও ফলাফল অর্জনের রোডম্যাপ, বীজ বিতরণ বিভাগ কতৃক বিতরণকৃত বোরো, আমন ও আউশ ধান এবং গম, ডাল, তৈল, পাট, আলু এবং সবজি বীজের নতুন জাতসমূহের পরিচিত এবং সংশ্লিষ্ট বীজ ফসলের মাঠমান ও বীজমান। বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণে নেটওয়ার্ক স্হাপন ও আন্তঃ কৃষি সম্পর্কিত বিভাগগুলোর সম্পর্ক উন্নয়নের গুরুত্ব, বীজ বিক্রয় চাহিদা নিরূপণ ও লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ ও মুক্ত আলোচনা করা হয়। দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে জেলার সকল অংশগ্রহনকারী বীজ ডিলারগন সনদপত্র প্রদান করা হয়।

১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে তদন্ত হবে: প্রেস সচিব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:২৯ অপরাহ্ণ
১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে তদন্ত হবে: প্রেস সচিব

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হবে।’

প্রেস সচিব শনিবার (৫ জুলাই) সকালে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) পর্যালোচনা ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের সাংবাদিকরা বিগত সরকার আমলে সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল।

এই নিয়ন্ত্রণ থেকে বের হতে স্বাধীন সাংবাদিকতা রক্ষা করার চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সময় সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩০ হাজার টাকা করার কথাও বলেন তিনি।

এর থেকে উত্তরণের পথ খোঁজা হচ্ছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, কোনো এজেন্সি যাতে গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে না পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গণমাধ্যম স্বাধীন এবং এতে সরকার ন্যূনতম হস্তক্ষেপ করছে না।

সভায়, সম্প্রচার মাধ্যমের জন্য আলাদা কমিশন গঠন, সাংবাদিকদের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আলাদা বেতন কাঠামোর দাবি জানিয়েছে সাংবাদিকদের এই সংগঠন। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশের চারমাস পার হলেও এ নিয়ে অগ্রগতি নেই কেন সেই প্রশ্নও তোলে সংগঠনটি।

শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:০১ অপরাহ্ণ
শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, চলতি মৌসুমে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য মজুত রয়েছে। প্রচুর বোরো ধান উৎপাদনের ফলে খুব শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে।

শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে যশোর সার্কিট হাউজের সভাকক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। খুলনা বিভাগের খাদ্যশস্য সংগ্রহ, মজুত ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে এ মতবিনিময় সভা হয়।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার চাহিদা মতো ধান-চাল সংগ্রহ শেষ করেছে। আগামী মাস থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হবে। এটা শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি আরও বলেন, চালের দাম কিছুটা বেড়েছে, এটা সত্য। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আগামী মাসের শুরু থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি হবে। এবার ৫৩ লাখ পরিবারকে এই কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। এটি শুরু হলে দ্রুতই সুফল মিলবে।

চালের বাজারে মূল্য কমছে না কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি খাদ্য মজুতের বর্তমান স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, তবে শিগগির চালের বাজার সহনীয় হয়ে উঠবে। তবে কোনো সিন্ডিকেট থাকলে তা ভেঙে দিতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। তবে এমনভাবে দাম কমানো যাবে না যাতে কৃষক তার উৎপাদিত ধানের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হন।

তিনি আরও বলেন, দেশের খাদ্য মজুত বর্তমানে অত্যন্ত সন্তোষজনক পর্যায়ে। খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি হয়েছে। এরই মধ্যে ৭২ শতাংশ ধান ও চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শতভাগ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে।

তিনি আরও বলেন, দক্ষিণাঞ্চলে সরু জাতের ধানচাষের কারণে ধান সংগ্রহে কিছু সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে। সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে এবং ভবিষ্যতে এর সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

সভায় খাদ্য বিভাগের মহাপরিচালক আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবির, যশোরের জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, যশোর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক আলমগীর বিশ্বাস, যশোর জেলা উপ-পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন এবং খুলনা বিভাগের ১০ জেলার জেলা প্রশাসক ও খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি, খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি:নাহিদ ইসলাম

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৭:৩৮ অপরাহ্ণ
পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি, খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি:নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‌আমরা পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি। আমরা খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি। খেলার নিয়ম বদলাতে হবে। রাজনীতির নিয়ম বদলাতে হবে ।

তিনি আরও বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারের পরই নির্বাচন। তারা বলছে বিচার দেরি হবে, কিন্তু বিচার শুরু করতে হবে। বিচার দৃশ্যমান হতে হবে। যে সরকারই আসুক না কেন, এই বিচারে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধানের দাবিতে শনিবার (৫ জুলাই) বগুড়ায় পথযাত্রা ও পথসভা করে এনসিপি। সেখানে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

জুলাই আন্দোলনের শহীদদের পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা জানি, আপনাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে, পৃথিবীর যা কিছুই দেওয়া হোক, সেই ক্ষতি পূরণ হবে না। আপনাদের পরিবারের সদস্যরা দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন, মানুষের মুক্তির জন্য শহীদ হয়েছেন, স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘ফেরাউন চিরকাল ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। স্বৈরশাসকদের কখনো না কখনো পতন হয়। এবারও সেই ফেরাউনের পতন হয়েছে। আমরা এখন চাই, যে কারণে শহীদরা মারা গেলেন…একটা স্বাধীন দেশ যেখানে স্বৈরাচার থাকবে না, সেরকম একটা দেশ গঠন করবো। সেটার জন্য আমাদের আরও সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।’

শহীদ পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা আপনাদের পাশে থাকতে চাই। গত এক বছর দেশে অনেক কিছু হয়েছে। আমরা হয়তো আপনাদের প্রতি দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারিনি। আরও আগেই আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত ছিল। সেটা পারিনি, এজন্য আপনাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আপনাদের সঙ্গে সম্পর্কটা আজীবনের। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করবো আপনাদের পাশে থাকার।’

জুলাই ঘোষণাপত্র ও সংস্কারের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘শহীদ পরিবার যারা আছে তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা সরকারকে করতে হবে। শুধু এই সরকার নয়, যেই সরকারই ক্ষমতায় আসুক, এটা করতে হবে। এটার জন্য আমরা জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি। যে জুলাই ঘোষণাপত্রে এই শহীদদের কথা থাকবে, এই পরিবারগুলোর কথা থাকবে এবং সেটা সংবিধানে যুক্ত করা হবে। জুলাই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের কী কী সংস্কার লাগবে সেই কথা থাকবে। আমরা এই দুটি দাবিতে সারাদেশে পদযাত্রা করছি।’

নাহিদ ইসলাম বলেন, বগুড়া বিগত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের অধীনে রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়েছে। বগুড়ার নাম শুনলে তাদের কোথায় চাকরি দেওয়া হতো না। বগুড়াবাসীকে নির্বিচারে ভুয়া ও মিথ্যা মামলা দেওয়া হতো। জুলাই গণঅভ্যুথানে বগুড়ায় পনেরর বেশি নিহত ও সাতশর বেশি আহত হয়েছেন। আমারা শুনতে পেরেছি, বগুড়া প্রশাসন নিরপেক্ষ আচরণ করছে না। জুলাই গণঅভ্যুথানের দাবি, নিরপেক্ষ প্রশাসন, নিরপেক্ষ পুলিশ ও নিরপেক্ষ আদালত।

এসময় বগুড়ার প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, আপনারা নির্দিষ্ট কোনো দলের হয়ে কাজ করবেন না।

পথসভার আগে বগুড়ায় পর্যটন মোটেলে জুলাই আন্দোলনের শহীদদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এনসিপির নেতাকর্মীরা।