খুঁজুন
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২ পৌষ, ১৪৩২

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৯:৩৭ অপরাহ্ণ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছেন একদল শিক্ষার্থী। এর মধ্যে তিনি পদত্যাগ না করলে আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মশাল মিছিল বের করার কর্মসূচি দিয়েছেন তারা।
সোমবার শিক্ষা ভবনের সামনে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে এই আল্টিমেটাম দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আদ্রিতা রায়।
তিনি বলেন, আমরা এখানে যারা আছি আজকে আমরা প্রত্যেকে গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী। এই যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বসে আছেন, উনি আমাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বসে আছেন। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে ‘বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্ম’ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা ছাড়া আর কোনো পথ নেই।
আদ্রিতা রায় আরও বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে তার ব্যর্থতার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে। তা না হলে আমরা আগামীকাল রাজু ভাস্কর্য থেকে আমাদের সর্বোচ্চ জনবল নিয়ে মশাল মিছিল বের করবো। সেই মিছিল থেকে আমরা আমাদের নয় দফা বাস্তবায়নের লড়াই বেগবান করবো।
এ সময় তিনি সারা দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে গণপ্রতিরোধ-আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এর আগে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবি উত্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিশকাত তানিশা।
তাদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জননিরাপত্তাদানে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দায়স্বীকারপূর্বক পদত্যাগ করতে হবে; সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ, নারী নিপীড়ন, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে; অবিলম্বে পাহাড়, সমতলসহ সারাদেশে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও নিপীড়নের সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে ধর্ষণের ঘটনার বিচারের জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে; সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে ধর্ষণ ও নারী-নিপীড়ন প্রতিরোধের আইনসমূহে প্রয়োজনীয় যৌক্তিক সংযোজন, বিয়োজন ও সংশোধন করতে হবে; নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধর্ষণের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তির লিঙ্গ, যৌনতা, ধর্ম, বর্ণ, জাতি, জাতীয়তা, প্রতিবন্ধিতা ও বয়স নির্বিশেষে সবার ন্যায়বিচারের অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে হবে; অপরাধী বা ভুক্তভোগীর জেন্ডার নির্বিশেষে, সব ধরনের পেনিট্রেশনকে ধর্ষণের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; ধর্ষণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ‘সাজা প্রদান নির্দেশিকা’ প্রণয়ন করা যা অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগীর শারীরিক-মানসিক অবস্থা এবং সম্ভাব্য পরিস্থিতি বিবেচনা করে শাস্তির আনুপাতিকতা নিশ্চিত করবে; ধর্ষকের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বিয়ে রাষ্ট্রীয় ভাবে অবৈধ ঘোষণা করতে হবে; বৈবাহিক বা এই ধরনের সম্পর্কে ধর্ষণের ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতিক্রমে ভুক্তভোগীর চধংঃ ঝবীঁধষ ঐরংঃড়ৎু জিজ্ঞাসা করার ক্ষেত্রে কেবল নারী বিচারকরা থাকতে পারবেন এবং তা ক্লোজ ডোরের মধ্যে জিজ্ঞাসা করা হবে, এর নিশ্চয়তা দিতে হবে; যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের পদক্ষেপ নিতে হবে।
দাবির মধ্যে আরও রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে হাইকোর্টের নীতিমালার গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধন করে, সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রের জন্য যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল গঠন আইন করে বাধ্যতামূলক করতে হবে; প্রতিষ্ঠানের অংশীজনদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে সেলের গঠনপ্রক্রিয়া আইনে বিবৃত করতে হবে; সেলের কার্যপ্রক্রিয়া স্বচ্ছ এবং অভিযুক্ত বা অভিযোগকারীর যেকোনো ধরণের ক্ষমতাপ্রয়োগের আওতামুক্ত রাখতে হবে। এটি নিশ্চিত করতে সেলকে প্রয়োজনীয় ক্ষমতা প্রদান এবং একইসাথে সেলের জবাবদিহিতা নিশ্চিতের বন্দোবস্ত করতে হবে; বিচার ও আইন ব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের জেন্ডার সংবেদনশীলতার প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে; প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যক্রমে জেন্ডার সংবেদনশীলতার পাঠ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; সম্মতি ও পছন্দের পরিষ্কার ধারণা দেয়, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধের তথ্য ও জ্ঞান প্রদান করে এমন পাঠ, পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; ধর্ষণের কেস নেওয়া নিয়ে যে থানাগত জটিলতা তা দূর করতে হবে। বিশেষ আইন অথবা বিশেষ সেল এর অধিকারবলে ধর্ষণ এর অভিযোগ যেকোনো থানা গ্রহণ করবে এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে; ভুক্তভোগী ও সাক্ষীকে সকল প্রকার সুরক্ষা প্রদানের জন্য ২০১১ সালে পর্যালোচিত সাক্ষী সুরক্ষা আইন পুনরায় পর্যালোচনা ও প্রয়োগ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবির মধ্যে আরও আছে চবির নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, স্লাটশেমিং এবং বরখাস্তের ঘটনা পূর্ণ তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ স্লাটশেমিং করলে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে; বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক সমন্বয়ে স্বাধীন যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে। সেলে আবশ্যিক নারী সদস্য থাকবে। অপরাধ প্রমাণ সাপেক্ষে, দোষীকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা উক্ত সেলকে দিতে হবে।
এর আগে এই ৯ দাবিতে দুপুর আড়াইটায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে গণপদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে’র ব্যানারে পদযাত্রাটি বিকাল ৩টা ৫ মিনিটে শিক্ষাভবনের সামনে এলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের পদযাত্রা আটকে দেয়।
এ সময় ব্যারিকেড সরানো নিয়ে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ভবন থেকে সচিবালয় যাওয়ার রাস্তায় অবস্থান নেন। এ সময় তাদের বিভিন্ন বক্তব্য ও স্লোগান দিতে শোনা যায়। এছাড়া তাদের হাতে থাকা পোস্টার-প্ল্যাকার্ডে ‘ধর্ষণ কী, ধর্ষণ কেন, আইন কী জানে’, ‘পাহাড় থেকে সমতল, সকল ধর্ষণের বিচার চাই’, ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি, ধর্ষণের রাজনীতি’, ‘আমরা জন্ম থেকে শহীদ’, ‘তনু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার কই’, ‘রাষ্ট্র তুই ধর্ষক’ প্রভৃতি প্রতিবাদী লেখা দেখা যায়।

বিজয়ের দিনে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করলেন শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক

মিজান লিটন
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৭:৪৪ অপরাহ্ণ
বিজয়ের দিনে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করলেন শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক

মহান বিজয় দিবস একটি ভালো দিন তাই আমি মনোনয়নপত্র সংগ্রহে এই দিনটি বেছে নিলাম। বিজয়ের দিনে মনোনয়নপত্র উত্তোলন কালে চাঁদপুর – ৩ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী
শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক এ কথা বলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র উত্তোলনের প্রথম দিন
(১৬ই ডিসেম্বর) মঙ্গলবার বিকেল ৩ টায় জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক নাজমুল হাসান সরকারের কাছ থেকে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি ও চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনের ধানের শীষের প্রার্থী শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, আজকের এই দিনটি মহান বিজয়ের দিন এটি একটি ভালো দিন আমার সৌভাগ্য এই দিনটিতে আমি আমার মনোনয়োন সংগ্রহ করতে পেরেছি। চাঁদপুরের পাঁচটি আসনের সর্বপ্রথম আমিই মনোনয়ন সংগ্রহ করলাম। আমি আমরা আশাবাদী একটি সুষ্ট, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে।

এ সময় তিনি আরো বলেন, ১৭ বছর আমরা যেই দিনটির জন্য অপেক্ষায় ছিলাম আজ সেই কাঙ্খিত দিনটি সামনে এসেছে। তাই আমরা চাই প্রশাসন যেন নিরপেক্ষ থেকে একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেয়।

মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ কালে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সলিম উল্যা সেলিম, জসিম উদ্দিন খান বাবুল, দেওয়ান মোহাম্মদ শফিকুজ্জামান, সংগঠনিক সম্পাদক মো. মনির চৌধুরী।

কচুয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনে স্বাস্থ্যগত ঝুকি মোকাবিলা অবহিতকরন সভা

মো. ইউনুস
প্রকাশিত: বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩:০৯ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনে স্বাস্থ্যগত ঝুকি মোকাবিলা অবহিতকরন সভা
কচুয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে স্বাস্থ্যগত ঝুকি মোকাবিলা ও প্রতিরোধ বিষয়ক অবহিতকরন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১০ ডিসেম্বর বুধবার ব্রাকের আয়োজনে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়৷
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কি রোগ হতে পারে, যেমন ডেঙ্গু, মেলেরিয়া, চিকুনবুনিয়া ঠান্ডা কাশি শাস।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সোহেল রানা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  modc  ডাঃ  পংকজ চন্দ্র সরকার, নার্সিং সুপার ভাইজার তাসনীমা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র স্টাফ নার্স মাকসুদা ও বাসন্তী দেবনাথ,  mt  ইপি আই বোরহান, স্বাস্থ্য পরিদর্শক ব্রজ পোদ্দার, ব্রাকের cco অফিসার মোঃ বেলাল হোসেন ও প্রোগ্রাম অফিসার মোঃ সহিদুল ইসলাম সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

দৈনিক আলোকিত চাঁদপুরের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক রাজুর মায়ের দাফন সম্পন্ন 

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১১:৩০ পূর্বাহ্ণ
দৈনিক আলোকিত চাঁদপুরের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক রাজুর মায়ের দাফন সম্পন্ন 
দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা সাংবাদিক ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম রাজুর মা ফেরদৌসী বেগম (৬৫) এর জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়নের সকদি পাঁচগাঁও গ্রামের মিয়াজী বাড়ির মরহুম আব্দুছ ছাত্তার মিয়াজির স্ত্রী, সাংবাদিক মো. জাহাঙ্গীর আলম রাজুর মমতাময়ী ‘মা’ ফেরদৌসী বেগম দীর্ঘদিন ফুসফুসে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৫ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টা ১৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৬ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় মরহুমার
জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তিনি ২ ছেলে, ২ মেয়ে ও নাতি নাতনি সহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুমার জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মনিরুজ্জামান বাবলু, বার্তা সম্পাদক মিজান লিটন ভূঁইয়া, দৈনিক প্রিয় চাঁদপুর পত্রিকার বার্তা সম্পাদক আরিফুল ইসলাম শান্ত, সাংবাদিক মারুফ হোসেন,  অলিউল্লাহ মাহবুব, মরহুমার আত্মীয়-স্বজনসহ স্থানীয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
জানাজার নামাজে ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা আব্দুল হাকিম।
সাংবাদিক রাজুর মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো. জাকির হোসেন ও জেলা সাংবাদিক ক্লাবের নেতৃবৃন্দ।
ওনারা মরহুমার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।