খুঁজুন
মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৯:৩৭ অপরাহ্ণ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে ২৪ ঘণ্টার সময় বেঁধে দিয়েছেন একদল শিক্ষার্থী। এর মধ্যে তিনি পদত্যাগ না করলে আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মশাল মিছিল বের করার কর্মসূচি দিয়েছেন তারা।
সোমবার শিক্ষা ভবনের সামনে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে এই আল্টিমেটাম দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আদ্রিতা রায়।
তিনি বলেন, আমরা এখানে যারা আছি আজকে আমরা প্রত্যেকে গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার, গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী। এই যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বসে আছেন, উনি আমাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে বসে আছেন। কিন্তু তিনি তার দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে ‘বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্ম’ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা ছাড়া আর কোনো পথ নেই।
আদ্রিতা রায় আরও বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে তার ব্যর্থতার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে। তা না হলে আমরা আগামীকাল রাজু ভাস্কর্য থেকে আমাদের সর্বোচ্চ জনবল নিয়ে মশাল মিছিল বের করবো। সেই মিছিল থেকে আমরা আমাদের নয় দফা বাস্তবায়নের লড়াই বেগবান করবো।
এ সময় তিনি সারা দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে গণপ্রতিরোধ-আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এর আগে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবি উত্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিশকাত তানিশা।
তাদের দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জননিরাপত্তাদানে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দায়স্বীকারপূর্বক পদত্যাগ করতে হবে; সারাদেশে অব্যাহত ধর্ষণ, নারী নিপীড়ন, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে; অবিলম্বে পাহাড়, সমতলসহ সারাদেশে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও নিপীড়নের সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে ধর্ষণের ঘটনার বিচারের জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে; সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে ধর্ষণ ও নারী-নিপীড়ন প্রতিরোধের আইনসমূহে প্রয়োজনীয় যৌক্তিক সংযোজন, বিয়োজন ও সংশোধন করতে হবে; নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধর্ষণের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তির লিঙ্গ, যৌনতা, ধর্ম, বর্ণ, জাতি, জাতীয়তা, প্রতিবন্ধিতা ও বয়স নির্বিশেষে সবার ন্যায়বিচারের অভিগম্যতা নিশ্চিত করতে হবে; অপরাধী বা ভুক্তভোগীর জেন্ডার নির্বিশেষে, সব ধরনের পেনিট্রেশনকে ধর্ষণের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; ধর্ষণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ‘সাজা প্রদান নির্দেশিকা’ প্রণয়ন করা যা অভিযুক্ত এবং ভুক্তভোগীর শারীরিক-মানসিক অবস্থা এবং সম্ভাব্য পরিস্থিতি বিবেচনা করে শাস্তির আনুপাতিকতা নিশ্চিত করবে; ধর্ষকের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বিয়ে রাষ্ট্রীয় ভাবে অবৈধ ঘোষণা করতে হবে; বৈবাহিক বা এই ধরনের সম্পর্কে ধর্ষণের ক্ষেত্রে আদালতের অনুমতিক্রমে ভুক্তভোগীর চধংঃ ঝবীঁধষ ঐরংঃড়ৎু জিজ্ঞাসা করার ক্ষেত্রে কেবল নারী বিচারকরা থাকতে পারবেন এবং তা ক্লোজ ডোরের মধ্যে জিজ্ঞাসা করা হবে, এর নিশ্চয়তা দিতে হবে; যৌন হয়রানি প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের পদক্ষেপ নিতে হবে।
দাবির মধ্যে আরও রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে হাইকোর্টের নীতিমালার গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধন করে, সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রের জন্য যৌন নিপীড়নবিরোধী সেল গঠন আইন করে বাধ্যতামূলক করতে হবে; প্রতিষ্ঠানের অংশীজনদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে সেলের গঠনপ্রক্রিয়া আইনে বিবৃত করতে হবে; সেলের কার্যপ্রক্রিয়া স্বচ্ছ এবং অভিযুক্ত বা অভিযোগকারীর যেকোনো ধরণের ক্ষমতাপ্রয়োগের আওতামুক্ত রাখতে হবে। এটি নিশ্চিত করতে সেলকে প্রয়োজনীয় ক্ষমতা প্রদান এবং একইসাথে সেলের জবাবদিহিতা নিশ্চিতের বন্দোবস্ত করতে হবে; বিচার ও আইন ব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের জেন্ডার সংবেদনশীলতার প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে; প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যক্রমে জেন্ডার সংবেদনশীলতার পাঠ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; সম্মতি ও পছন্দের পরিষ্কার ধারণা দেয়, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধের তথ্য ও জ্ঞান প্রদান করে এমন পাঠ, পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে; ধর্ষণের কেস নেওয়া নিয়ে যে থানাগত জটিলতা তা দূর করতে হবে। বিশেষ আইন অথবা বিশেষ সেল এর অধিকারবলে ধর্ষণ এর অভিযোগ যেকোনো থানা গ্রহণ করবে এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে; ভুক্তভোগী ও সাক্ষীকে সকল প্রকার সুরক্ষা প্রদানের জন্য ২০১১ সালে পর্যালোচিত সাক্ষী সুরক্ষা আইন পুনরায় পর্যালোচনা ও প্রয়োগ করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবির মধ্যে আরও আছে চবির নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা, স্লাটশেমিং এবং বরখাস্তের ঘটনা পূর্ণ তদন্ত করে অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ স্লাটশেমিং করলে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে; বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক সমন্বয়ে স্বাধীন যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল কার্যকর করতে হবে। সেলে আবশ্যিক নারী সদস্য থাকবে। অপরাধ প্রমাণ সাপেক্ষে, দোষীকে শাস্তি দেয়ার ক্ষমতা উক্ত সেলকে দিতে হবে।
এর আগে এই ৯ দাবিতে দুপুর আড়াইটায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে গণপদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে’র ব্যানারে পদযাত্রাটি বিকাল ৩টা ৫ মিনিটে শিক্ষাভবনের সামনে এলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের পদযাত্রা আটকে দেয়।
এ সময় ব্যারিকেড সরানো নিয়ে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ভবন থেকে সচিবালয় যাওয়ার রাস্তায় অবস্থান নেন। এ সময় তাদের বিভিন্ন বক্তব্য ও স্লোগান দিতে শোনা যায়। এছাড়া তাদের হাতে থাকা পোস্টার-প্ল্যাকার্ডে ‘ধর্ষণ কী, ধর্ষণ কেন, আইন কী জানে’, ‘পাহাড় থেকে সমতল, সকল ধর্ষণের বিচার চাই’, ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি, ধর্ষণের রাজনীতি’, ‘আমরা জন্ম থেকে শহীদ’, ‘তনু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার কই’, ‘রাষ্ট্র তুই ধর্ষক’ প্রভৃতি প্রতিবাদী লেখা দেখা যায়।

কচুয়ায় দুই দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

কচুয়া প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৯:১৪ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় দুই দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

কচুয়ায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ২ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কচুয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্থানীয় সরকার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের বাস্তবায়নে কচুয়া উপজেলার ইউপি সদস্য ও সদস্যদের নিয়ে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার ও মঙ্গলবার কচুয়া উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে ২দিন ব্যাপী এ প্রশিক্ষণ প্রদান করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মুহাম্মদ হেলাল চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মেজবাহ উদ্দিন, কচুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আজিজুল ইসলাম।

১ম দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণের নিয়ম নীতি, প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য এবং প্রশিক্ষণ পূর্ব মূল্যায়ন করা হয়। গ্রাম আদালত কি? গ্রাম আদালতের গঠন, শক্তি, এখতিয়ার, ক্ষমতা, গ্রাম আদালত কর্তৃক বিচারযোগ্য মামলা তফসিলের প্রথম অংশে ফৌজদারী ও দ্বিতীয় অংশে দেওয়ানি বিষয় নিয়ে ভিডিও প্রদর্শনী ও প্রজেক্টরের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে দুই পরিবহনকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৯:০৫ অপরাহ্ণ
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে দুই পরিবহনকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা

চাঁদপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে পদ্মা ও আইদি পরিবহনকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

আসন্ন ঈদুল আজহায় ঘরমুখী যাত্রীদের হয়রানি বন্ধে চাঁদপুর পৌর বাস টার্মিনালে এই অভিযান পরিচালনা করে বিএরটিএ চাঁদপুর সার্কেল।

সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় চাঁদপুর বাস টার্মিনাল ও আশপাশের বাস কাউন্টার গুলোতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো: মাসুদ রানা। এসময় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের দায়ে দুইটি পরিবহনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

বিআরটিএ সূত্রে জানা যায়, সড়কে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে ও সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ফিটনেসবিহীন যানবাহন নিয়ন্ত্রণে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে প্রতিটি বাস কাউন্টারে ভাড়ার তালিকা সাটানোসহ বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ চাঁদপুর সার্কেলের মোটর যান পরিদর্শক মো: আলাউদ্দিন, সহকারী মোটর যান পরিদর্শক মো: শামীম মিয়াসহ পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠের নেতৃবৃন্দ, পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা।

এবিষয়ে বিআরটিএ মোটরযান পরিদর্শক মোঃ আলা উদ্দিন বলেন, ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বিআরটিএ চেয়ারম্যান এর নির্দেশে সড়ক নিরাপদ ও যাত্রী হয়রানি মুক্ত রাখতে রেজিস্ট্রেশন বিহীন ও মেয়াদ উত্তীর্ণ গাড়ি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। যেহেতু চাঁদপুর থেকে বিভিন্ন জেলার মানুষ বাসে যাতায়াত করে। তাই দূরপাল্লার যাত্রীদের থেকে যেন অতিরিক্ত ভাড়া আদায় না করা হয় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে বিআরটিএ কাজ করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নির্দেশক্রমে আমাদের এই অভিযান চলমান থাকবে।

কচুয়ায় প্রবাসী ফোরামের উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ

কচুয়া প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৮:৫৩ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় প্রবাসী ফোরামের উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ

কচুয়া উপজেলার গোহট উত্তর ইউনিয়নে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের আলোচনা সভা ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে ইউনিয়ন প্রবাসী ফোরামের আয়োজনে ঈদ উপহার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মহিলা দলের সহ-সভানেত্রী নাজমুন নাহার বেবী।

ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মোঃ শাহ আলম মোল্লার সভাপতিত্বে ও উপজেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি কাউছার হোসেন, বিএনপি নেতা জামাল হোসেনের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সমন্বয়ক শাহজালাল প্রধান জালাল, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আজিজ মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ এলাহী সুবাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নয়ন, আইনগিরি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, উপজেলা মহিলা দলের সভানেত্রী শান্তা ইয়াসমিন পপি, বিএনপি নেতা তাবারক উল্লাহ, উপজেলা যুবদলের নেতা জাকির হোসেন সুমন, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি আতিকুর রহমান বাবুল, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন প্রধান, সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কবির হোসেন, ইউনিয়ন মহিলা দলের সভানেত্রী বিলকিস বেগম, ইউনিয়ন প্রবাসী ফোরামের সভাপতি বোরহান র্মিজা, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।

আয়োজনের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন প্রবাসী ফোরামের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. রাকিব মিয়াজী, সহ-সভাপতি সজীব হোসেন, বোরহান উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রহমত উল্লাহ, রবিন হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ও ছাত্রদল নেতা সবুজুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক গাজী মানিক প্রমুখ। এসময় ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা শেষে ইউনিয়নে দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক ও এলাকার গরীব অসহায়দের মাঝে পবিত্র ঈদুল আজহা ঈদ উপহার বিতরণ করেন।