খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫, ৩১ আষাঢ়, ১৪৩২

ভাইভা কঠিন হওয়ায় ফেল বেশি, দায় নিতে ‘নারাজ’ এনটিআরসিএ

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫, ৮:৩০ অপরাহ্ণ
ভাইভা কঠিন হওয়ায় ফেল বেশি, দায় নিতে ‘নারাজ’ এনটিআরসিএ

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় পাস করেও মৌখিকে (ভাইভা) রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থী ফেল করেছেন। ফেলের এ হার ‘অস্বাভাবিক’ দাবি করে ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন প্রার্থীরা।

রোববার দিনভর তারা বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।

ফেল করা প্রার্থীদের অভিযোগ, চূড়ান্ত ফলাফলে ইচ্ছা করেই তাদের ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের দাবি—ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করে ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে তাদের শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিতে হবে। দাবি না মানা পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।

প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় পাস করে ভাইভায় রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থীর ফেল করার দায় নিতে রাজি নয় এনটিআরসিএ কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, এবার ভাইভা তুলনামূলক কঠিন হয়েছে। সেজন্য ফেলের হার বেশি। কিন্তু যারা ভাইভা নেন, তারা এক্সটার্নাল (বাইরে থেকে আসা পরীক্ষক)। তারা যে নম্বর দিয়েছেন, সেটা যোগ-বিয়োগ করে চূড়ান্ত ফল তৈরি করা হয়েছে। এর দায় এনটিআরসিএর নয়।

এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘মৌখিক পরীক্ষায় মূল ভূমিকা রেখেছেন এক্সটার্নালরা। অর্থাৎ, যারা বাইরে থেকে পরীক্ষা নিতে এসেছিলেন। প্রার্থীদের পাস—ফেল অনেকটা তারাই নির্ধারণ করেছেন। মৌখিক পরীক্ষা এবার তুলনামূলক কঠিন হওয়ায় ফেলের সংখ্যা কিছুটা বেশি।’

ভাইভায় ফেল করা প্রার্থীদের দাবি—তাদের ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে। কেউ কেউ বলছেন, ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে পাস ঘোষণা করে সনদ দিয়ে দিতে হবে। আরেকদল প্রার্থীর দাবি, যেসব ভাইভা বোর্ডে বেশি ফেল করেছে, তাদের বিষয়টি তদন্ত করে পুনরায় ফল ঘোষণা করতে হবে।

তবে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, যে বিধিমালার অধীনে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা নেওয়া হয়, তাতে চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের সুযোগ নেই।

নূরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘যারা আন্দোলন করছেন, তাদের প্রতিনিধিদল আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা লিখিত আকারে তাদের দাবি-দাওয়া দিয়ে গেছেন। তাদের আমি বিষয়টি জানিয়েছি। আমাদের বিধিমালায় ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের কোনো সুযোগ রাখা হয়নি। আমরা চাইলেও এটা করতে পারবো না।’

তিনি বলেন, ‘দেখুন, একটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলও প্রকাশিত হয়েছে। চাকরির পরীক্ষার ফল কখনো পরিবর্তন হতে শুনিনি। পিএসসি ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল পুনরায় প্রকাশ করেছিল। তবে সেটি চূড়ান্ত ফলাফল ছিল না। আমাদের এটার (শিক্ষক নিবন্ধন) তো চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এখন আর সুযোগ নেই।’

তাহলে প্রার্থীদের দাবি-দাওয়া নিয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে-এমন প্রশ্নে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাদের দাবিগুলো আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় যদি মনে করে যে, ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করা হবে; তাহলে তারা সেটা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আমাদের কিছু করার নেই।’

এর আগে গত ৪ জুন বিকেলে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এতে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন ৬০ হাজার ৫২১ জন প্রার্থী। ফেল করেন ২০ হাজার ৬৮৮ জন। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় এ যাবতকালে এটিই ভাইভায় সর্বোচ্চ ফেল।

জানা যায়, ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে রেকর্ড প্রায় ১৯ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ এ নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিতে পাস করেন ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী।

২০২৪ সালের ১২ ও ১৩ জুলাই ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ১৪ অক্টোবর। এতে পাস করেন ৮৩ হাজার ৮৬৫ জন। তাদের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন ৮১ হাজার ২০৯ জন।

জালিয়াতি ও দুর্নীতির দায়ে

উপাধ্যক্ষ কামরুল আহসান চৌধুরীর অপসারণের দাবি এলাকাবাসীর

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৯:২০ অপরাহ্ণ
উপাধ্যক্ষ কামরুল আহসান চৌধুরীর অপসারণের দাবি এলাকাবাসীর

শাহরাস্তি উপজেলার ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চিতোষী ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ কামরুল আহসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। কলেজ সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, অভিভাবক এবং স্থানীয় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, কামরুল আহসান চৌধুরী ২০২৪ সালের ২২ আগস্ট কোনো বৈধ নিয়োগ প্রক্রিয়া ছাড়াই এবং কলেজ গভর্নিং বডির রেজুলেশন ব্যতিরেকেই উপাধ্যক্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তিনি তৎকালীন ইউএনও ও গভর্নিং বডির সভাপতির স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে নিজেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে ঘোষণা করেন, যা সম্পূর্ণ অবৈধ ও বিধিবহির্ভূত।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দায়িত্ব গ্রহণের পর কামরুল আহসান কলেজের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ৭০ লাখ ৭০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন, যার একটি মামলা বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন। এছাড়াও, শিক্ষক এবং কর্মচারীদের বিভিন্ন আর্থিক দাবি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঠিকভাবে মেনে না চলায় কলেজে একাধিকবার অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি হয়।

২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল এবং ২৪ মে তারিখে কলেজে শিক্ষকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত মিটিংয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগও উঠে এসেছে। অভিযোগে বলা হয়, এক ঘটনায় শিক্ষক মো. আবু ছায়েদ কলেজ অধ্যক্ষকে ঘুষি মেরে আহত করেন এবং অপর একটি ঘটনায় অধ্যক্ষের কক্ষ থেকে হাজিরা খাতা ছিনিয়ে নেওয়া হয়, যা এখনো জমা দেওয়া হয়নি।

এছাড়াও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, বৈধ এমপিওভুক্ত অধ্যক্ষ মো. আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়াকে জোরপূর্বক কলেজ থেকে বের করে দেওয়া হয়, যার সিসিটিভি ফুটেজ এখনো সংরক্ষিত আছে। গভর্নিং বডির গঠনে স্বচ্ছতা ও নিয়ম অনুসরণ না করে তিনি নিজের অনুগত রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করেন, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত হয়ে পড়ে এবং শিক্ষার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে কলেজে নতুন অধ্যক্ষের যোগদানকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ও সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হস্তক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ অবস্থায় অভিভাবক ও এলাকাবাসীর দাবি, একজন ওয়ারেন্টভুক্ত ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তি কীভাবে একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বে থাকতে পারেন? তারা বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, কলেজে নিরপেক্ষ গভর্নিং বডি গঠন এবং কামরুল আহসান চৌধুরীর দ্রুত অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক কামরুল আহসান মুঠোফোনে জানান, তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের মামলাটি চলমান রয়েছে।

প্রেসক্লাবের ৩ দিনের শোক কর্মসূচি

শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ আমরুজ্জামান’র দাফন সম্পন্ন

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৯:১০ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ আমরুজ্জামান’র দাফন সম্পন্ন

শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক, দৈনিক ইনকিলাব ও চাঁদপুর প্রবাহের প্রতিনিধি সৈয়দ আমরুজ্জামান সবুজ (৭২) ইন্তেকাল করিয়াছেন (ইন্না-লিল্লাহ ওয়াইন্না ইলাইহে রাজিউন)।

তিনি দির্ঘ ১ বৎসর যাবৎ দুরারোগ্য ফুসফুসে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে মহাখালী ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১৩ জুলাই দিবাগত রাত ১২:৪৫ মিনিটে তিনি ঢাকায় একটি হাসপাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি ৩ কন্যা, ১ পুত্র ও স্ত্রী সহ বহু আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে যান।

পরে তার মরদেহ পৌরসভাধীন শ্রীপুর মিয়া বাড়ীতে নিয়ে আসলে তার লাশ দেখতে শত শত লোক সমবেত হন। বাদ জোহর শ্রীপুর মিয়া বাড়ী মাজার সংলগ্ন মসজিদে জানাজা নামাজ শেষে তাকে মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শাহরাস্তি পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি শেখ বেলায়েত হোসেন সেলিম, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: ফারুক হোসেন মিয়াজী, শাহরাস্তি প্রেসক্লাব সভাপতি মো হাবিবুর রহমান ভুইঁয়া, সাধারণ সম্পাদক নোমান হোসেন আখন্দ, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ মাসুদ রানা, কার্যকরী সদস্য অধ্যাপক মোঃ আবুল কালাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী হুমায়ুন কবির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: রুহুল আমিন তরুণ, দপ্তর সম্পাদক মো : নুরে আলম, সদস্য মোঃ শাখাওয়াত হোসেন হ্নদয়, এলাকা বাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন মো: এহতেশামুল হক সজীব, মরহুমের বড় ছেলের রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।

এদিকে মরহুমের মৃত্যুতে ৩ দিনের শোক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে শাহরাস্তি প্রেসক্লাব। এক শোক বার্তায় শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সভাপতি মো হাবিবুর রহমান ভুইঁয়া ও সাধারণ সম্পাদক নোমান হোসেন আখন্দ জানান, সৈয়দ আমরুজ্জামান সবুজের প্রেসক্লাব একজন নিবেদিত প্রাণ সাংবাদিককে হারালো। তারা মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।

এছাড়াও এ গুনী সাংবাদিকের মৃত্যুতে উপজেলা বিএনপি, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম শাহরাস্তি শাখা, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, একজন নিভৃতচারী সাদা মনের মানুষ ছিলেন তিনি। যার মধ্যে ছিল না কোন হিংসা, অহংকার। যিনি সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন অবিচল। তার শাহরাস্তি প্রেসক্লাব ও পএিকার জন্য ছিল অগাধ ভালোবাসা। সাংবাদিক সৈয়দ আমরুজ্জামান সবুজ দীর্ঘ ৩০ বৎসর যাবৎ সংবাদ পেশায় কাজ করে আসছিলেন। তিনি আমৃত্যু শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক ইনকিলাব ও চাঁদপুর প্রবাহ পএিকায় দায়িত্ব পালন করেন।

সাংবাদিক আকিবের অসুস্থ্যতার খোঁজ খবর নিলেন জামায়াত নেতারা

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৮:৫৬ অপরাহ্ণ
সাংবাদিক আকিবের অসুস্থ্যতার খোঁজ খবর নিলেন জামায়াত নেতারা

জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘চাঁদপুর টাইমস্’ এর প্রতিষ্ঠাতা ও চাঁদপুর সাংবাদিক সমবায় সমিতির সভাপতি মুসাদ্দেক আল আকিব গত কয়েকদিন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শহরের হিলশা মেডিকেল সেন্টার চিকিৎসাধীন। তার অসুস্থ্যতার খোঁজ খবর নিয়েছেন জামায়াত নেতারা।

সোমবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যায় এই সংবাদিকের অসুস্থ্যতার খোঁজ খবর নেন এবং আল্লাহর কাছে তার রোগমুক্তি কামনা করেন চাঁদপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া ও শহর জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান খান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সাংবাদিক সমিতির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও হিলশা মেডিকেল সেন্টার এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু বকর ছিদ্দিক।

সাংবাদিক মুসাদ্দেক আল আকিব তার রোগমুক্তি কামনায় সকলের দোয়া চেয়েছেন।