খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২৭ ভাদ্র, ১৪৩২

প্রায় পাঁচ হাজার রোগীর রক্তের জোগান দিয়েছে টিটু হোসেন

তারেক রহমান তারু
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৭:৩০ অপরাহ্ণ
প্রায় পাঁচ হাজার রোগীর রক্তের জোগান দিয়েছে টিটু হোসেন

টিটু হোসেন, ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৮ নং পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের রামদাসেরবাগ গ্রামের সাধারণ এক পরিবারে জন্ম তার। ছোট বেলায় বাবাকে হারিয়েছেন। অযত্নে বড় হওয়া এই তরুণ স্বেচ্ছাসেবাকে করেছেন নিজের পণ হিসেবে।

ফরিদগঞ্জে যেকোনো অসুস্থ মানুষের রক্তের প্রয়োজন হলেই মানুষ মনের অজান্তে হলেও টিটুকে খুঁজে বেড়ায়। টিটু নিজেও রক্ত দিয়েছেন বেশ কয়েকবার। তবে তিনি রক্তের জোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে ছাড়িয়ে গেছেন স্বেচ্ছাসেবার সকল হিসাব নিকাশ। প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি রোগীর জন্য রক্ত ম্যানেজ করেছেন টিটু।

জীবনের কঠিন মূহুর্তে সহজে রক্ত জোগান পাওয়া কতটা স্বস্তির বিষয় সেটা একজন রোগী এবং রোগীর পরিবার ভালো ভাবেই জানে। আর সে কাজটিই সাফল্যের সাথে করে আসছেন টিটু হোসেন।

ফরিদগঞ্জের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত থাকার সুবাদে ফরিদগঞ্জের আনাচে কানাচের তরুণদের সাথে পরিচিত টিটু হোসেন। সহজে তার কথায় উৎসাহিত হয়ে মানুষের কল্যাণে নেমে পড়ে।

তিনি অসাধারণ একজন কঠোর পরিশ্রমী স্বেচ্ছাসেবী হওয়ায় তিনি ফরিদগঞ্জ লেখক ফোরাম’র সমাজ কল্যান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন সাফল্যের সাথে। তার স্বেচ্ছাসেবী মানসিকতার কারনে তাকে পরবর্তীতে ফরিদগঞ্জ লেখক ফোরাম’র দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বিডি ক্লিনের মতো সু-পরিচিতি সমাজসেবী সংগঠনের হয়েও তিনি চাঁদপুরে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন।

এছাড়াও ফরিদগঞ্জের প্রায় ৮-১০ টি সামাজিক সংগঠনের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছেন তিনি।

মানুষের জীবন বাঁচানোর অন্যতম উপাদান রক্ত জোগানের কাজের পাশাপাশি তিনি মানুষের যেকোনো বিপদে মাঠে নেমে পড়েন। করোনাকাল, বন্যা সহ প্রাকৃতিক দূর্যোগ গুলোতে যুবকদের একত্রিত করে দাঁড়িয়েছেন মানুষের পাশে।

গরিব ও অসহায় মানুষের যেকোনো বিপদে তিনি মাঠে নেমে পড়েন। ফরিদগঞ্জের ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত হওয়ায় ধনী ব্যক্তিরা টিটু হোসেনের ডাকে সাড়া দিয়ে অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ায়। টিটু হোসেন প্রমান করেছেন মানুষের পাশে থাকতে হলে ধনী হওয়ার প্রয়োজন নেই, সুন্দর একটি মন হলেই যথেষ্ট। টিটু হোসেন নিজের টাকায় মানু্ষকে সাহায্য করতে না পারলেও মানুষের সমস্যাকে নিজের সমস্যা মনে করে ধনীদের মাধ্যমে গরিবদের অসহায়ত্ব দূর করেন।

কিছুদিন আগে টাকার অভাবে বিয়ে দিতে না পারা এক কন্যার জন্য মানুষের কাছে হাত পেতে বিয়ের খরচ জোগান দেন টিটু, সেই কন্যার বাবা আঃ জব্বার বেপারী বলেন, আমার পুত্র সন্তান নেই, আমি একজন দরিদ্র মানুষ। মেয়ের বিয়ে দিবো সে জন্য দিশেহারা হয়ে গিয়েছি। টিটু মূহুর্তের মধ্যেই বেশ কয়েকজন ধনী মানুষের কাছ থেকে নিজে হাত পেতে আমার বিপদের মূহুর্তে পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি মনে করতাম আমার ছেলে নেই কিন্তু সেদিন থেকে বুঝতে পেরেছি টিটু আমার ছেলে।

টিটু নিজেও এই বাবাদের কষ্ট দূর করে বাবার আদর না পাওয়ার তৃপ্তি দূর করেন।

এ বিষয়ে টিটু হোসেন বলেন, আমি ছোট থেকেই মানুষের দুঃখ্য কষ্ট সহ্য করতে পারি না। আমি নিজেও গরিব কিন্তু আমার বিশ্বাস অনেক মানুষই দান করার জন্য তৈরি থাকেন কেবল গরিবদের সমস্যা গুলো সততার সাথে তুলে ধরতে হবে এবং লোভ না করে সেবা করে যেতে হবে। আমি মানুষের পাশে থেকে আনন্দ পাই। আমি প্রত্যেকদিন অন্তত একজন মানুষের কোনো না কোনো উপকার করতে না পারলে শান্তি পাই না। এই নেশার কারনে আমি আসলে নিজের পেশাগত কাজেও অনেক সময় মনোযোগ দিতে পারি না। আমি নিজেও গরিব হওয়ায় গরিবের দুঃখ বুঝি।

শাহরাস্তিতে মাদক ও স্বৈরাচার বিরোধী আলোচনা সভা

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তিতে মাদক ও স্বৈরাচার বিরোধী আলোচনা সভা

মাদকের বিষয়ে শাহরাস্তি উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো একটি প্রতিবাদী আলোচনা সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে মাদক ব্যবসায়ী ও স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।

আলোচনা সভায় ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি বিল্লাল শিকদারের সভাপতিত্ব ও টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবদলের নেতা মো. মমিন শিকদার (লিটন মাস্টার) এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের ব্রাঞ্চ অফিসার মনির হাওলাদার।

এছাড়াও অন্যানদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদকশামীম আহমেদ, ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি বিল্লাহ হোসেন শিকদার, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেরাজুন নবী (রাজু), উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল প্রিন্স, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম (মানিক), সৌদি আরবের রিয়াদ শাখার বিএনপির সহ-সভাপতি জয়নাল আবেদিন, ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক দিদার হোসেন মজুমদার।

সভায়বক্তারা মাদকের ভয়াবহতা এবং সমাজে এর বিস্তার রোধে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্সের ওপর জোর দেন এবং এই সামাজিক ব্যাধি থেকে যুবসমাজকে রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

আলোচনা সভা শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। যা স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে। এই আয়োজনের মাধ্যমে এলাকার মাদক নির্মূল ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় এক নতুন বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

শাহরাস্তিতে ​মহিলা মাদরাসার কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

মো. সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ
শাহরাস্তিতে ​মহিলা মাদরাসার কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

শাহরাস্তিতে বলশিদ মহিলা মডেল আলিম মাদরাসার নতুন কমিটি নিয়ে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। জেলা ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামকে সভাপতি করার পর থেকেই এই বিতর্ক শুরু হয়। তার পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয়রা। ইতিমধ্যে কমিটির তিনজন সদস্য পদত্যাগও করেছেন।

​স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদরাসার কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াটি ছিল অস্বচ্ছ ও গোপনে। তারা বলছেন, মাদরাসার নাম তিনবার পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রথমে “ফজিলতের নেছা মহিলা মাদরাসা”, পরে “শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা মাদরাসা” এবং এখন “বলশিদ মডেল মহিলা আলিম মাদরাসা” নাম রাখা হয়েছে। যদিও মাদরাসার ফটকে এখনও আগের নামফলকই ঝুলছে। ​এছাড়াও সভাপতি আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আরও কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

​তিনি একসাথে একাধিক মাদরাসার দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। ​তার স্ত্রী নাজমা বেগম মাদরাসার অফিস সহকারী হলেও তিনি নাকি বাড়িতে বসেই হাজিরা খাতায় সই করেন। ​তাদের পরিবারের আরও পাঁচজন সদস্য মাদরাসার বিভিন্ন পদে চাকরি করছেন।

অভিভাবক সদস্য খোরশেদ আলম জানান, “আমার দুই মেয়ে এখানে পড়ে। আমাকে হঠাৎ ডেকে অভিভাবক সদস্য হিসেবে সই করতে বলা হয়। এটা একটা কৌশল ছিল বুঝতে পেরে আমি পদত্যাগ করেছি।”

​ইউপি সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেন, “গোপনে অসৎ উদ্দেশ্যে এই কমিটি করা হয়েছে। আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানতাম না।”

ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন জানান, অধ্যক্ষের কক্ষের চাবি ও কমিটির সব নথিপত্র সভাপতির কাছেই থাকে।

​সভাপতি আমিনুল ইসলাম সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “মাদরাসার নাম দুইবার পরিবর্তন হয়েছে, তিনবার নয়। অন্য প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হয়েও এখানে সভাপতি হওয়া নিয়মসিদ্ধ। যারা পদত্যাগ করেছেন, সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।”

​উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিয়া হোসেন জানিয়েছেন, “কমিটি নিয়ে অভিযোগ পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।”

স্থানীয়দের দাবি, এই বিতর্কিত কমিটি বাতিল করে একটি স্বচ্ছ কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে যদি সভাপতি আমিনুল ইসলাম ও সুপার মনিরুজ্জামানকে অপসারণ করা না হয়, তাহলে তারা আরও কঠোর আন্দোলন করবেন।

এলাকাবাসীর সর্বস্তরের জনগণের অংশ গ্রহনে  মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন,ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় এলাকাবাসী সৈয়দ আহমেদ দুলাল, কামরুল আহসান মজুমদার, মমতাজ উদ্দিন ভূঁইয়া, শাহ আলম খান, বাবুল হোসেন পাটোয়ারী, গিয়াস উদ্দিন মিয়াজী, লিপন, মনির হোসেন, রুহুল আমিন পাটোয়ারী, কিরণ মুন্সি, মোশারেফ মেম্বার, হেলাল মুন্সী, সাগরসহ বহু অভিভাবক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের হামলায় শিশুসহ মা ও মেয়ে আহত

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৩০ অপরাহ্ণ
লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের হামলায় শিশুসহ মা ও মেয়ে আহত

চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মাঝি বাড়িতে পারিবারিক কলহের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় বসত ঘর ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়ও প্রতিপক্ষের হামলায় শিশু সহ মা ও মেয়ে আহত হয়েছে। এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ঘটনার বিবরনে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মাঝি বাড়ির দুলাল গংদের সাথে শাহানারা বেগমের সাথে সম্পত্তিগত ও পারিবারিক ভাবে বিরোধ চলে আসছে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দুলাল, সানু (৫০) ও তাদের ৩ মেয়ে বিথী, রিমা, সাবিনা জোরপূর্বক শাহানারা বেগমের বসত ঘরে প্রবেশ করে তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় শাহানারা বেগম, তার মেয়ে জান্নাত আক্তার ও নাতনি ১০ বছরের শিশু উম্মে আইমান গুরুতর আহত হয়। এছাড়াও হামলাকারীরা তাদের বসত ঘর সহ ভিতরের বিভিন্ন আসবাবপত্র ভাংচুর করে। শাহানারা বেগমদের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা চলে যায়। পরে উপস্থিত লোকজন শাহানারা বেগম সহ আহতদের উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসেন। শাহানারা বেগম ও নাতিন উম্মে আইমানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন এবং জান্নাত আক্তারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি দেন।

জান্নাত আক্তার বলেন, তাদের সাথে আগে থেকেই পারিবারিক বিষয় নিয়ে একটু দ্বন্দ ছিলো। তারা প্রতিনিয়ত আমাদেরকে প্রাণে মারার হুমকি দিত এবং নুন থেকে চুন ঘষলেই তারা আমাকে ও আমার মাকে মারতে আসতো। রবিবার আমি ঘরে বসে আমার মামাতো বোনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতেছি, এ সময় আমাদের ঘরের পাশ দিয়ে রিমা যাওয়ার সময় কি শুনে তার বাবা মা ও বোনদেরকে নিয়ে এসে আমাদেরকে মারধর করে এবং গালিগালাজ করতে থাকে।

শাহানারা বেগমের ছেলে অলিউল্লাহ বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম না। যখনই আমি বাড়ি থেকে সরে যাই তখনই তারা আমার মাকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। আমার বোন স্বামীর বাড়ি থেকে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসছে, তাদের উপর এভাবে হামলা করেছে এবং পরবর্তীতে আমার বোন ও আমি বাড়িতে না থাকলে আমার মাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমাদের অপরাধ আমরা তাদের বংশের না এবং স্থানীয় না, আমরা মামার বাড়িতে থাকি এজন্য আমরা বাড়ি থেকে সরে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। তাই আমি প্রশাসনের কাছে আমাদের জীবনের নিরাপত্তা এবং সন্ত্রাসীদের শাস্তির আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচার চাই।

শাহানারা বেগমের ছেলে অলিউল্লাহ বাদী হয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় দুলাল, সানু, বিথী, রিমা, সাবিনাকে বিবাদী কের একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে চাঁদপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ বাহার মিয়া বলেন, বিষয়টি জেনেছি, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমি বিষয়টি তদন্ত করে দেখতেছি।