খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ৩১ আশ্বিন, ১৪৩২

হাইমচরের কাটাখালির ঐতিহ্যবাহী মসজিদটি এখন কালের স্বাক্ষী

শওকত আলী
প্রকাশিত: রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫, ৭:৫১ অপরাহ্ণ
হাইমচরের কাটাখালির ঐতিহ্যবাহী মসজিদটি এখন কালের স্বাক্ষী

মোঘল আমলের আদলে নির্মিত শত বছরের পুরাতন ঐতিহ্য ধারন করে দাড়িয়ে আছে চুন সুরকির তৈরী হাইমচরের কাটাখালির ঐতিহ্যবাহী মসজিদটি কালের স্বাক্ষী হিসেবে। চাঁদপুরের প্রাচীনতম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম হাইমচর উপজেলার কাটাখালি জামে মসজিদ। বর্তমানে এটি কাটাখালি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ নামে পরিচিত।

১৯০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এ মসজিদ এখন স্থানীয়দের কাছে ইবাদতের মারকাজ। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে মোঘল আমলে তৈরি মসজিদগুলোর আদলে তৈরি হয়েছে এ মসজিদ। স্থানীয়দের দান-অনুদানেই চলছে মসজিদের নিয়মিত ব্যয়।

সংস্কার হলে মসজিদটির সৌন্দর্য আরও বিকশিত হবে, এমন অভিমত এলাকার ধর্মপ্রান মুসল্লিদের।

গত শুক্রবার দুপুরে ওই এলাকায় গিয়ে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

কাটাখালি জামে মসজিদ খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মসজিদ এলাকায় মোট জমির পরিমাণ ৩৩ শতাংশ। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটির দেয়ালের দুরুত্ব ৩ বর্গফুট। মূল মসজিদের দৈর্ঘ্য ৫০ ফুট এবং প্রস্থ ৩০ ফুট। মসজিদের অভ্যন্তরে তিনটি গম্বুজের নিচে খুবই চমৎকার শৈল্পিকতায় আঁকা রয়েছে ১২টি নকশা। মূল ভবনে কোনো পিলার নেই, তবে বারান্দায় রয়েছে ২৪টি পিলার।

নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার হয়েছে চুন-সুরকি। ঝুলন্ত বিম রয়েছে দুটি। মেহরাব বড় একটি এবং ছোট তিনটি। কোরআন শরিফসহ ধর্মীয় গ্রন্থ রাখার জন্য বক্স আছে একটি। মসজিদের ওপরে একটি বড় এবং দুই পাশে দুটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। মসজিদ ঘেঁষে রয়েছে পুকুর, যাতে রয়েছে বাঁধানো সিঁড়ি।

এ জেলা চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা মূলত মেঘনা উপকুলীয় অঞ্চল। নদী ভাঙনের কারণে এ এলাকার লোকজনকে বারবার বসতি পরিবর্তন করতে হয়। নদী ভাঙনের শিকার অনেকে এ মসজিদের কাছে এসে নতুন করে বসতি গড়েছেন।

পাশের গাজীপুর এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রশিদ মুন্সিও (৭৬) তাদের একজন। নদী ভাঙনের পর মসজিদের পশ্চিমে পরিবার নিয়ে বসতি করে আছেন।

তিনি বলেন, আমার জন্মের পরে এ মসজিদ দেখছি। বিগত প্রায় আড়াই দশক ধরে এ মসজিদে নামাজ পড়ি। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি প্রতি জুমার নামাজ আদায় করি। অনেক সময় মসজিদে জায়গা পাওয়া যায় না, কারণ অনেক মুসল্লির সমাগম ঘটে এখানে। অনেক দূর থেকেও মানুষ এসে এ মসজিদে নামাজ আদায় করতে দেখা যাচ্ছে।

এ এলাকার আরেক মুসল্লি আলী আহম্মদ গাজী বলেন, এক সময় মসজিদের পশ্চিমে অনেক বসতি ছিল। নদী ভাঙার কারণে মুসল্লির সংখ্যা কিছুটা কমেছে। ছোট বেলায় দেখেছি, মূল মসজিদের অবকাঠামো ছিল স্বল্প পরিসরে। এরপর যারাই এ মসজিদের খেদমতে ছিলেন, তারা মসজিদ সংস্কার করেছেন এবং মুসল্লি বেড়ে যাওয়ায় মসজিদের আকারও বাড়ানো হয়েছে। এখানে প্রতি জুমার নামাজের দিন ৬০০ থেকে ৭০০ মুসল্লি আগমন ঘটে। এছাড়া এ কাটাখালি জামে মসজিদটির সৌন্দর্য দেখার জন্য অনেক স্থান থেকে এখানে শতশত লোকজন আসেন।

স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য হাসান তপাদার বলেন, ছোট বেলা থেকেই মসজিদটি দেখে আসছি। আমাদের পূর্বপুরুষরাই এ মসজিদে প্রথমে সাত শতাংশ জমি দান করেন এবং পরে আরও জমি দান করেন। এর মধ্যে একজন জমিদাতা হলেন আব্দুর রহমান। বর্তমানে মসজিদ এরিয়াটি প্রায় ৩৩ শতাংশের মধ্যে রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি সিরাজুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে গত কয়েক বছর ধরে বারান্দাসহ মসজিদের অংশ বাড়ানো হয়েছে। যারাই এ মসজিদ পরিচালনা কমিটিতে ছিলেন, প্রত্যেকেই আন্তরিক হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

হাসান তপাদার আরও বলেন, মসজিদের খুব কাছে মেঘনা নদী। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মসজিদের দক্ষিণ-পশ্চিমে কিছু অংশ ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এলাকাবাসীর দাবী করছেন, ভাঙন প্রতিরোধেও সরকারের দৃষ্টি দেওয়া উচিত।

মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা খলিলুর রহমান বলেন, দুই বছরের বেশি সময় এ মসজিদের খেদমতে আছি। অনেক দূর-দূরান্ত থেকে এ মসজিদে লোকজন নামাজ পড়তে আসেন। জুমার দিন ছাড়াও এ কাটাখালি জামে মসজিদে নিয়মিত জামায়াতে প্রায় ৩০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করছেন।

মসজিদের কোষাধ্যক্ষ মফিজ উল্লাহ শাহ্ বলেন, চাঁদপুরের দক্ষিণে কাটাখালি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের অনেক সুনাম রয়েছে। শুধুমাত্র নামাজ আদায় করার জন্য অনেক লোক চাঁদপুর জেলার বাইরে থেকেও একানে আসছেন।

তিনি বলেন, আমাদের মসজিদটির মূল ভবন এমনভাবে তৈরি, যেখানে শুধুমাত্র চুন-সুরকি ব্যবহার হয়েছে। ইট-সিমেন্ট ও বালুর ব্যবহার হয়নি। যখন বাইরে প্রচন্ড গরম, তখন মসজিদের ভেতরে নামাজ আদায় করলে খুব শীতল অবস্থার অনুভূত হয়।

মতলব দক্ষিণে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

মোঃ রবিউল আলম
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১:১৫ পূর্বাহ্ণ
মতলব দক্ষিণে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

‘হাত ধোয়ার নায়ক হোন’ স্লোগানকে সামনে রেখে মতলব দক্ষিণ উপজেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং মতলব পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে৷ বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে উপজেলা পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে র্র্যালী ও হাত ধোয়া প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। একই সাথে বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের হাত ধোয়ার পদ্ধতি শিখানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমজাদ হোসেন। এসময় তিনি বলেন, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ। অনক সময় মানুষের মধ্যে রোগ জীবানু স্থানান্তর হওয়ার মাধ্যম হয়ে থাকে হাত। তাই আমাদের এই হাত ধোয়ার গুরুত্ব আছে। আমরা সুস্থ জাতি গঠন করতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা আমাদের জাতিকে হিরো বানাতে চাই।আগামী প্রজন্ম যারা জাতিকে পরিচালনা করবে তারা সুস্থ হয়ে বেড়ে উঠুক এই প্রত্যাশা রাখি। আমরা আমাদের আগামী প্রজন্মকে হিরো হিসেবে দেখতে চাই। সবাইকে উজ্জ্বল নক্ষত্র হতে হবে। তাহলে আমরা সে উজ্জ্বল নক্ষত্রকে অনুসরণ করবো।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ফেরদৌস আহমেদ, মতলব পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুর রহমান, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার আবুল হাসানাত, মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোজাহিদুল ইসলাম কিরণ, মতলব প্রেসক্লাবের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক গোলাম সারওয়ার সেলিমসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সাংবাদিকবৃন্দ ।

তোফাজ্জল হোসেন ঢালী উবিতে শিক্ষার মানোন্নয়নে করণীয় সভা

মোঃ রবিউল আলম
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১:০৯ পূর্বাহ্ণ
তোফাজ্জল হোসেন ঢালী উবিতে শিক্ষার মানোন্নয়নে করণীয় সভা

মতলবের আলহাজ্ব তোফাজ্জল হোসেন ঢালী উচ্চ বিদ্যালয়ের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমজাদ হোসেন।

মতলব দক্ষিণ উপজেলার আলহাজ্ব তোফাজ্জল হোসেন ঢালী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল পর্যালোচনা এবং ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাশ নিশ্চিত করণ শীর্ষক
করণীয় সভা ১৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়।

বিদ্যালয়ের সভাপতি আলমগীর হোসেন ঢালীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমজাদ হোসেন।

এসময় অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও নৈতিক বিকাশের ওপর জোর দিতে হবে। এতে শিক্ষার্থীর প্রাত্যহিক পড়া, বাড়ির কাজ এবং সামগ্রিক আচরণের বিষয়ে আলোচনা থাকবে। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা এবং সমাজের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা পালনের গুরুত্বও উল্লেখ করা উচিত। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি নিয়মিত খোঁজখবর নিতে হবে।
তাদেরকে শুধু পড়াশোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ না রেখে মানবিক ও সামাজিক মূল্যবোধ শেখাতে উৎসাহিত করতে হবে। শিক্ষক ও
শিক্ষকদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলতে হবে।

শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা কোন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হবেন না। এতে আপনারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যেমন গত ৫ আগস্টের পর অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগণ চাকুরী ছেড়ে পালিয়ে গেছে, আবার অনেক শিক্ষক অপমানিত ও লাঞ্ছিত হয়েছে। তাই আপনারা আপনাদের সম্মানটুকু ধরে রাখবেন। নিজের সন্তানের মতো মনে করেই শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করবেন।

ঢাকা নবেল কলেজের শিক্ষক এস ইউ বাহারের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ শুক্কুর পাটোয়ারী, মতলব দক্ষিণ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সালেহ আহমেদ।

অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন নারায়ণপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন, অত্র প্রতিষ্ঠানের নব নিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্বাস মিয়া, নারায়ণপুর ডিগ্রি কলেজের গভর্ণিং বডির সভাপতি মাসুদ হাজী, বিএনপি নেতা এম এ আজিজ ঢালী, মোস্তফা মেম্বার, অভিভাবক সদস্য হারুন অর রশীদ প্রমুখ।

আদুভিটি গৈপুর ইয়াং ম্যান্স ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মতলব উত্তরে খাসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের মেগা ফাইনাল অনুষ্ঠিত

আলআমীন পারভেজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১:০০ পূর্বাহ্ণ
মতলব উত্তরে খাসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের মেগা ফাইনাল অনুষ্ঠিত

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ব্যাপক উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হলো “খাসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-৫ মেগা ফাইনাল”। বুধবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলা পরিষদ মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় আদুভিটি গৈপুর ইয়াং ম্যান্স ক্লাব ট্রাইবেকারে ৪-২ গোলে ঘনিয়ারপাড় ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়নের মুকুট অর্জন করে।

ব্যাপক দর্শকের উপচেপড়া উপস্থিতিতে খেলা উপভোগ করেন স্থানীয় ক্রীড়াপ্রেমী, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা। খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের হাতে ট্রফি ও পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা কুলসুম মনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও মাহমুদা কুলসুম মনি বলেন, যুব সমাজকে মাদক ও সামাজিক অনাচার থেকে দূরে রাখতে খেলাধুলার বিকল্প নেই। খাসি কাপের মতো উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে একত্রিত করে ইতিবাচক সমাজ গঠনে সহায়তা করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজনকে উৎসাহ দেওয়া হবে।

খেলার উদ্বোধন ঘোষণা করেন মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রবিউল হক। উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, খেলাধুলা মানুষকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও সাহসী করে তোলে। মাঠমুখী তরুণরাই দেশ ও সমাজের গর্ব।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সহকারী কমিশনার (ভূমি) রহমত উল্যা বলেন, এই আয়োজন শুধু বিনোদন নয়, এটি সমাজে ঐক্য ও বন্ধুত্বের বার্তা দেয়। তরুণদের সৃজনশীল বিকাশে এমন টুর্নামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও আগারগাঁও নিউরো সায়েন্স হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (নিউরো সার্জারি) ডা. মো. বশির আহাম্মদ খান বলেন, আমি চিকিৎসক হয়েও খেলাধুলার প্রতি গভীর আগ্রহী। যুবকদের সুস্বাস্থ্য ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা অপরিহার্য। আগামী দিনগুলোতে খাসি কাপ আরও বড় পরিসরে আয়োজন করতে চাই।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক মনির হোসেন মোল্যা। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, মতলব উত্তরে ফুটবলকে ঘিরে মানুষের যে ভালোবাসা, সেটিই এই টুর্নামেন্টকে সফল করেছে। আমরা চাই তরুণরা মাঠে ফিরে আসুক, মোবাইলের পর্দায় নয়, খেলার মাঠেই হোক তাদের আসল আনন্দ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মতলব উত্তর স্পোর্টস ক্লাবের পরিচালক শামীম খান।