খুঁজুন
বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২

সংক্ষিপ্ত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরে, বৃহত্তর হলে আগামী জুনে

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ৭:১২ অপরাহ্ণ
সংক্ষিপ্ত সংস্কার হলে নির্বাচন ডিসেম্বরে, বৃহত্তর হলে আগামী জুনে

স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো ‘সংক্ষিপ্ত সংস্কার প্যাকেজে’ সম্মত হলে নির্বাচন ডিসেম্বরে হতে পারে, তবে ‘বৃহত্তর সংস্কার প্যাকেজ’ গ্রহণ করলে আগামী বছরের জুনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে তার কার্যালয়ে ঢাকায় সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সাক্ষাতে এলে আলোচনাকালে তিনি এ কথা বলেন।

এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশ সফরের জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনার আসার সময়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এ সফর শুধু রোহিঙ্গাদের জন্যই নয়, বাংলাদেশের জন্যও যথাসময়ে হয়েছে।’

প্রধান উপদেষ্টা গুতেরেসকে সংস্কার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনের বিষয়ে এরই মধ্যে ১০টি রাজনৈতিক দল তাদের প্রতিক্রিয়া জমা দিয়েছে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, একবার রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলোর বিষয়ে সম্মত হলে তারা জুলাই চার্টারে সই করবে, যা রাজনৈতিক, বিচারিক, নির্বাচন, প্রশাসনিক, দুর্নীতি দমন ও পুলিশ সংস্কারের জন্য একটি নীলনকশা হবে।

রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক প্রত্যাবর্তন এবং তাদের জন্য যথেষ্ট খাদ্য ও মানবিক সহায়তা সংগ্রহে জাতিসংঘ মহাসচিবের সহায়তা কামনা করে তিনি বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের দুর্দশার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছি। বিশ্বকে জানতে হবে তারা কতটা কষ্ট ভোগ করছে। এক ধরনের হতাশা সৃষ্টি হচ্ছে।

এসময় জাতিসংঘের মহাসচিব রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের জন্য তার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ও রোহিঙ্গাদের সহায়তায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সক্রিয় করার চেষ্টা করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।

গুতেরেস বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী বাহিনীর অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে বলেন, তারা বিশ্বের বিভিন্ন সংকটপূর্ণ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

অধ্যাপক ইউনূসও বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের প্রশংসা করে বলেন, ‘এ মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমাদের সামরিক বাহিনী বিশেষ অভিজ্ঞতা অর্জন করছে। এসব মিশন আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’

বৈঠকে ভূ-রাজনীতি, সার্কের বর্তমান অবস্থা এবং বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলোও আলোচনা হয়। অধ্যাপক ইউনূস সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য তার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশ আসিয়ানের সদস্য হতে চায়।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার ভলকার তুর্কের প্রশংসা করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, যিনি জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদনে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য মানবতাবিরোধী অপরাধের প্রমাণ তুলে ধরেন। তিনি দুর্দান্ত কাজ করেছেন।

বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান, সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ, জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রবাব ফাতেমা এবং জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুইন লুইস উপস্থিত ছিলেন।

 

হাইমচরে ১২লাখ চিংড়ি রেনু জব্দ

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৫ অপরাহ্ণ
হাইমচরে ১২লাখ চিংড়ি রেনু জব্দ

চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলায় মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে প্রায় ১২লাখ বাগদা চিংড়ির রেনু পোনা ধরে পাচারের সময় জব্দ করেছে কোস্টগার্ড। জব্দ চিংড়ি পোনার আনুমানিক মূল্য ৪৫ লাখ টাকা। পরে এসব রেনুপোনা ডাকাতিয়া নদীতে অবমুক্ত করা হয়।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে এসব তথ্য জানান চাঁদপুর সদর উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, সোমবার (২৮ এপ্রিল) দিনগত রাত ৯টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাইমচর উপজেলার গরম বাজার এলাকায় কোস্টগার্ড ও মৎস্য বিভাগ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় ওই এলাকায় মেঘনা নদীতে ধরে আনা বাগদা চিংড়ির পোনা খুলনা ও সাতক্ষিরা পাচারের সময় জব্দ করা হয়। এক শ্রেণির অসাধু জেলে বছরের এই সময়টাতে মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে ছোট জাল দিয়ে বাগদা চিংড়ির রেনু পোনা ধরে সংরক্ষণ করে রাখে। পরিমানে বাড়লে ট্রাকে করে এসব পোনা চালান করে।

অভিযানে কোস্টগার্ডের চীফ পেটি অফিসার এম. শফিকুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। চাঁদপুর সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মির্জা ওমর ফারুকের উপস্থিতিতে রাত ১১টার দিকে ড্রাম ভর্তি এসব চিংড়ি রেনু পোনা কোস্টগার্ড চাঁদপুর স্টেশন এলাকায় ডাকাতিয়া নদীতে অবমুক্ত করা হয়।

সন্তানদের লেখাপড়া, সুঁই সুতা গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নারীদের: জেলা প্রশাসক

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৫৩ অপরাহ্ণ
সন্তানদের লেখাপড়া, সুঁই সুতা গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নারীদের: জেলা প্রশাসক

চাঁদপুরে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নের বর্তমান প্রেক্ষাপট ও করণীয় সম্পর্কে মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে ওয়াইডব্লিউসিএ এর সম্মেলন কক্ষে চাঁদপুর উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন।

তিনি বলেন, কিছু কিছু গন্ডি থেকে নারীদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। নারীরাও যেন পুরুষদের মত হোটেল, রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন ব্যবসা করতে পারে সেদিকেও চিন্তা করতে হবে।

ডিসি বলেন, একটা সময় ছিলো নারীকে সেবাদাসী হিসেবে বলা বা ভাবা হতো। ছেলেদের পড়াশোনার সময় টাকার কোন ঘাটতি থাকে না আর মেয়েদের পড়াশোনার সময় টাকার ঘাটতি থাকে। মেয়েদের সাবলম্বী করে তুলতে বিশেষ করে ছাত্রীদের জন্যে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা বানিজ্য চালু করতে হবে। ইলিশ কেন্দ্রিক অনেক ব্যবসা করা যেতে পারে।

ডিসি আরো বলেন, বাসায় বসে থাকলে নারীরা এগিয়ে যেতে পারবে না। নারীদের ঘর থেকে বের হয়ে এসে জয়ীতা হতে হবে। বেগম রোকেয়া লেখনির মাধ্যমে বুজাতে চেয়েছেন আপনাদের তা বাস্তবায়ন করতে হবে। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া, সুঁই সুতার গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি ব্যাংকার প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, নারীদেরকে আপনারা ঋন দেয়ার ব্যবস্থা করেন। নারীরা আপনাদের কাছে গেলে সহায়তা করেন। আমাদের তাদের সহায়তা করা উচিত।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আব্দুল হান্নান রনি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নাসিমা আক্তার, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মাসুদ রানা, ফয়সাল আহমেদ বাহার প্রমূখ।

অনুষ্ঠানে ধারণাপত্র উপস্থাপন ও সভাপতিত্ব করেন উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মনিরা আক্তার।

উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক ফেরদৌসী বেগম আলোর সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র সহ-সভাপতি পাপড়ি বর্মন। এছাড়াও মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ নারী উদ্যোক্তাসহ উপস্থিত সূধীজন।

শাহরাস্তিতে বৃটিশ নাগরিককে কলেজ সভাপতি করায় প্রথম সভা বয়কট

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩৬ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তিতে বৃটিশ নাগরিককে কলেজ সভাপতি করায় প্রথম সভা বয়কট

চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার মেহের ডিগ্রি কলেজের নবাগত সভাপতির নেতৃত্বে প্রথম সভা বয়কট করেছে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কলেজ মিলনায়তনে বৃটিশ নাগরিক নবাগত সভাপতি আনোয়ার হোসেন খোকন অপেক্ষা করেন। কিন্তু কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষক প্রতিনিধি ছাড়া পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্যরা উপস্থিত হয়নি।

বিষয়টি জানতে চাইলে মেহের ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান মুঠফোনে বলেন, নবাগত কমিটির প্রথম সভা ছিল। কিন্তু সভাটি আর হয়নি। পরিচালনা পর্ষদের ১৩ জনের মধ্যে ৮ জনই অনুপস্থিত ছিলেন। শুধুমাত্র সভাপতিসহ শিক্ষক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, প্রথম সভার আগে সম্প্রতি বৃটিশ নাগরিককে আনোয়ার হোসেন খোকনকে মনোনীত করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাছে তার মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেন কলেজটির গভর্নিং বডির ৮ সদস্য।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাছে কলেজের গভর্নিং বডির সদস্যের দেয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে আনোয়ার হোসেন খোকনকে মনোনীত করেছেন, যা অধ্যক্ষের মাধ্যমে জানাতে পারি। আমাদের জানা মতে, তিনি একজন বৃটিশ নাগরিক এবং বর্তমানেও তিনি দেশ ও লন্ডন মিলিয়ে অবস্থান করছেন। গত ২০ বছরে তিনি বাংলাদেশে মাত্র হাতেগোনা কয়েকবার এসেছেন। তাও আবার বৃটিশ পাসপোর্টে। এরকম একজন ব্যক্তিকে সভাপতি মনোনীত করায় আমরা চরমভাবে হতাশ এবং কলেজ পরিচালনা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম বাধাগ্রস্থ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির নীতিমালা ৯নং অনুসারে অধিভুক্ত কলেজে গভর্নিং বডির সভাপতি ও সদস্যরা বাংলাদেশের নাগরিক হবেন এবং তাহারা সাধারণভাবে বাংলাদেশের বাসিন্দা হবেন। ওই হিসেবে এ নিয়োগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নীতি বহির্ভূত ও সাংঘর্ষিক।

শাহরাস্তির প্রাচীনতম এই বিদ্যাপিঠটির সুনাম ও কার্যক্রম নির্বিঘেœ পরিচালনার স্বার্থে মেহের ডিগ্রি কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতির মনোনয়ন প্রত্যাহার করে, কলেজ কর্তৃক দাখিলকৃত প্রস্তাবনা অনুসারে সভাপতি মনোনয়ন প্রদান করার আহ্বান জানানো হয় চিঠিতে।’

কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২৪শে মার্চ মেহের ডিগ্রি কলেজ গভর্নিং বডির মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ওই হিসেবে গভর্নিং বডির সদস্যরা গত বছরের ৫ নভেম্বর গভর্নিং বডির সবাই এক সভায় মিলিত হন। ওই সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক গঠিত নির্বাচন কমিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নতুন গভর্নিং বডি গঠনকল্পে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী সম্পন্ন করতঃ গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য মনোনয়ন প্রদানের নিমিত্তে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

পরে চলতি বছরের ১৫ মার্চ সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দীন আহমেদ ও কলেজ অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান প্রতিস্বাক্ষর করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট কলেজ পরিদর্শক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর প্রেরণ করেন। ওই সময় প্রেরিত কাগজে সভাপতি পদে ৩ জনের নাম প্রস্তাবনা করা হয়। তারা হলেন- যথাক্রমে মো. আবু ইউসুফ, মোহাম্মদ কামরুল আহসান মজুমদার এবং মো. আবদুল সাত্তার।
আবেদনকারী সদস্যরা হলেন, মো. আয়েত আলী ভূঁইয়া, যদু চন্দ্র শীল, মো. আবু ইউসুফ, গাজী মো. কবির হোসেন, মো. আবুল কাশেম, মো. ইকবাল হোসেন, সুফিয়া আক্তার ও মো. জাকির হোসেন।

জানতে চাইলে কলেজ পরিচালনা পরিষদের দাতা সদস্য মো. আয়াত আলী ভূঁইয়া বলেন, কলেজের স্বার্থে স্থানীয় নাগরিককে সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই। যাকে দেয়া হয়েছে, তিনি বৃটেন থাকেন। কলেজ কমিটির জন্য আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়ে তিন জনের নাম পাঠিয়েছি জাতীয় বিশ^ বিদ্যালয়ে। কিন্তু হঠাৎ করে গোপন কারসাজিতে ওই তিনজনের বাহিরে আনোয়ার হোসেন খোকনের নাম যুক্ত হয়। তা আমরা মেনে নিতে পারি না।

জানতে চাইলে আনোয়ার হোসেন খোকনের হোয়াটস্যাপ নাম্বারে কল ও ম্যাসেজ করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে এ বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে যোগোযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।