খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩ আশ্বিন, ১৪৩২

২০ জনের মৃত্যুদন্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

আবরার হত্যা মামলা

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫, ৭:৩০ অপরাহ্ণ
আবরার হত্যা মামলা

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদন্ড অনুমোদন), জেল আপিল ও আপিলের ওপর রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। রায়ে বিচারিক আদালতের রায় অনুযায়ী ২০ জনের মৃত্যুদন্ড এবং ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড বহাল রেখেছেন উচ্চ আদালত। আসামিদের (ডেথ রেফারেন্স) মৃত্যুদন্ড অনুমোদন এবং আপিল খারিজ করে রোববার হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে বি রুমি, জহিরুল ইসলাম সুমন, নূর মোহাম্মদ আজমী, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার সুমাইয়া আজিজ। আর আসামিপক্ষে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী মাসুদ হাসান চৌধুরী, আজিজুর রহমান দুলু। এছাড়া আদালত কক্ষে আসামিদের পরিবারের সদস্য এবং ভিক্টিম আবরার ফাহাদের ভাই আবরার ফাইয়াজ ও বাবা বরকত উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।

রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়াই আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ বলেন, রায়ে তারা আপাতত সন্তুষ্ট। তবে, এই রায় যেন দ্রুত কার্যকর করা হয় সেটিও প্রত্যাশা তার।  নিম্ন আদালতের রায় বহাল রয়েছে। এ রায়টা যেন অতিদ্রুত কার্যকর হয়। আমরা আপাতত সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকরের জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই। একজন আসামির জেল থেকে পলাতকের বিষয়ে তিনি বলেন, এটা আমরা ছয় মাস পরে জানলাম। এটা আমাদের কাছে প্রশ্ন না করে জেল কর্তৃপক্ষের কাছে প্রশ্ন করাই ভালো। এটা আমরা কিছু বলতে পারবো না।

রায়ের পর এক সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় আবরার ফাইয়াজ বলেন, রায় বহাল রয়েছে। আমরা অবশ্যই সন্তুষ্ট। আমরা আশা করবো অতি দ্রুত যে প্রক্রিয়াগুলো আছে সেগুলো সম্পন্ন করে রায় কার্যকর করা।

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরেবাংলা হল থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ করে ছাত্রশিবিরের কর্মী সন্দেহে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে আবরারকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছেন।’ অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

ওই মামলায় ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদন্ড ও পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হয়। আসামিদের মৃত্যুদন্ড অনুমোদনের (ডেথ রেফারেন্স) জন্য বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এসে পৌঁছায়, যেটি ডেথ রেফারেন্স হিসেবে নথিভুক্ত হয়।

ফৌজদারি কোনো মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে কারও মৃত্যুদন্ড হলে, তা কার্যকরে হাইকোর্টের অনুমোদন লাগে, যেটি ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে পরিচিত। পাশাপাশি দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামিরা জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করতে পারেন। সাধারণত ডেথ রেফারেন্স ও এসব আপিলের ওপর একসঙ্গে হাইকোর্টে শুনানি হয়ে থাকে।

ওই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের পর কারাগারে থাকা দন্ডিত ব্যক্তিরা কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জেল আপিল ও আপিল করেন। পৃথক জেল আপিল গ্রহণযোগ্যতার ওপর শুনানির জন্য ২০২২ সালের ২৬ জানুয়ারি হাইকোর্টে ওঠে। সেদিন আদালত তা শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি আপিল করেন কারাগারে থাকা দন্ডিত আসামিরা। আসামিদের এই ডেথ রেফারেন্স, জেল আপিল ও আপিলের ওপর হাইকোর্টে একসঙ্গে শুনানি হয়।

গত বছরের ২৮ নভেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ পেপারবুক (মামলার বৃত্তান্ত) উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে শুনানি শুরু করে। এরপর পেপারবুক থেকে উপস্থাপনের মাধ্যমে গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে পুনরায় শুনানি হয়। সেদিন থেকে মধ্যে এক দিন ছাড়া প্রতি কার্যদিবসে শুনানি হয়। সর্বশেষ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুনানি নিয়ে আদালত মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার, খন্দকার বাহার রুমি, নূর মুহাম্মদ আজমী ও রাসেল আহম্মেদ এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল জব্বার জুয়েল, লাবনী আক্তার, তানভীর প্রধান ও সুমাইয়া বিনতে আজিজ শুনানিতে ছিলেন। আসামিপক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, আইনজীবী আজিজুর রহমান দুলু, মাসুদ হাসান চৌধুরী, মোহাম্মদ শিশির মনির প্রমুখ শুনানিতে অংশ নেন।

প্রায় চার বছর আগে এ মামলায় বিচারিক আদালতের দেওয়া রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদন্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হয়। আসামিরা সবাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত নেতা-কর্মী।

মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি গত ৬ আগস্ট গাজীপুরের হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেওয়াল ভেঙে পালান বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিকে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি জানায় কারা কর্তৃপক্ষ।

শাহরাস্তিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:১৬ পূর্বাহ্ণ
শাহরাস্তিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

আসন্ন দুর্গাপূজা সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে শাহরাস্তি উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

​উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাজিয়া হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রশাসন এবং বিভিন্ন কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউএনও নাজিয়া হোসেন বলেন, দুর্গাপূজা নির্বিঘ্ন করতে প্রশাসন সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে। এ বছর শাহরাস্তি উপজেলায় মোট ১৯টি পূজামণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিল্লোল চাকমা, শাহরাস্তি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আবুল বাসার, হাজীগঞ্জ সেনা ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার ইমদাদুল হক, চাঁদপুর জেলা জামায়াত ইসলামীর যুগ্ম সম্পাদক মাওলানা মোঃ আবুল হোসাইন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফারুক হোসেন মিয়াজী, উপজেলা জামায়াতের আমির মোঃ মোস্তফা কামাল, শাহরাস্তি উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি বাবু নিখিল চন্দ্র মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক অমৃত মজুমদার টুটন, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সভাপতি ডা. কমল চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক সুভাষচন্দ্র দাশ (মাধু), শ্রীশ্রী গোপাল জিউ আখড়ার সভাপতি বাবু হারাধন চন্দ্র দে, সাধারণ সম্পাদক বাবু কৃষ্ণকান্ত দে।

​সভায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়। সিদ্ধান্ত হয় যে প্রতিটি পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে থাকবে। ফায়ার সার্ভিসও প্রস্তুত থাকবে। এছাড়া পূজার দিনগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

​সভায় প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

শাহরাস্তিতে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:০৬ পূর্বাহ্ণ
শাহরাস্তিতে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

শাহরাস্তিতে অভিযান চালিয়ে ৩শ’৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে শাহরাস্তি থানা পুলিশ। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৃথক অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

জানা যায়, শাহরাস্তি পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের বাত্তলা এলাকায় বাদশা মিয়ার বাড়ির সামনে অভিযান চালিয়ে ২শ’ ৫০ পিস ইয়াবাসহ মনির হোসেন (৩০) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। তিনি ওই এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে।

অন্যদিকে শাহরাস্তি থানাধীন আয়নাতলী গ্রামের পাটোয়ারী বাড়ির সামনে অভিযান চালিয়ে ১শ’ পিস ইয়াবাসহ নুরে আলম (৪০) নামে আরেক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে পুলিশ। তিনি ওই এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে শাহরাস্তি মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮-এর ৩৬(১) সারণির ১০(ক) ধারায় মামলা (এফআইআর নং-১১, তারিখ-১৫/০৯/২০২৫) দায়ের করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে গোপনে ইয়াবা ট্যাবলেট ক্রয়-বিক্রয় করে আসছে। তারা স্বল্প মূল্যে ইয়াবা কিনে বিভিন্ন স্থানে বেশি দামে বিক্রি করে যুব সমাজকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছিল।

এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন শাহরাস্তি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল বাসার, পিপিএম (বার)। তত্ত্বাবধানে ছিলেন পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ অলি উল্লাহ।

নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ

আলআমীন পারভেজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৮:১৩ অপরাহ্ণ
নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজে ২০২৫- ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিকৃর্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম উদ্বোধন, নবীনবরণ ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়।

১৫ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১০ টায় উপজেলার নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজ মাঠে প্রথমে বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠানিকতা শুরু করা হয়।

পরবর্তীতে কলেজের অডিটোরিয়ামে একাডেমিক কার্যক্রম উদ্বোধন ও নবীনবরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি কর্নেল (অবঃ) মোঃ মতিউর রহমান, নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো: কামাল হোসেন স্যার, গভর্নিং বডির বিদ্যোৎসাহী সদস্য মোঃ আবুল কাশেম, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আলহাজ্ব ওবায়দুল্লাহ হাওলাদার, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মোঃ রমিজ উদ্দীন মাস্টার, গভর্নিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধি, শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ইংরেজি বিষয়ের সহকারি অধ্যাপক আলআমীন পারভেজ, গভর্নিং বডির অভিভাবক সদস্য ইসরাফীল আলম, দুর্গাপুর জনকল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার সূত্রধর, নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আরিফ উল্লাহ, শ্রীরায়েচর এসআইএম উচ্চ বিদ্যালয়ের বিএসসি শিক্ষক মোঃ শাহাদাত হোসেন সুমন।

বিশেষভাবে উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানটিতে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে তাদের অভিভাবকদের সরব উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত চোখে পড়ার মতো। এ সময় সম্প্রতি এনটিআরসিএ থেকে সরকারিভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত চারজন শিক্ষককেও ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।

তারপর একাদশ শ্রেণীতে ভর্তিকৃত নবীন শিক্ষার্থীদের রজনীগন্ধা ও লাল গোলাপ দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। সবশেষে, শিক্ষার্থীদের মাঝে গাইড শিক্ষকের মাধ্যমে বিশেষ ফাইল বিতরণের মধ্য দিয়ে অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণ এই অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।