খুঁজুন
রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ২৪ কার্তিক, ১৪৩২

হাজীগঞ্জে যুবদল ও ছাত্রদল নেতার প্রতিবাদমূলক সংবাদ সম্মেলন

মো. ইউসুফ বেপারী
প্রকাশিত: শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৭:০৮ অপরাহ্ণ
হাজীগঞ্জে যুবদল ও ছাত্রদল নেতার প্রতিবাদমূলক সংবাদ সম্মেলন

oplus_6291456

হাজীগঞ্জে যুবদল নেতা ও ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে অসত্য ও ভুল তথ্যে সংবাদ প্রকাশ করার ঘটনায় প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। গত ‎৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে ‎হাজীগঞ্জ পৌর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সেলিম ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ফয়সাল হোসাইন, পৌর বিএনপির সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল হাসান এর বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ‎

প্রকাশিত সংবাদকে “মিথ্যা, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত” বলে দাবি করে শুক্রবার হাজীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।

‎ওই সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে মিজানুর রহমান সেলিম বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রতিপক্ষরা আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করছে। কোনো অবৈধ কাজের সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততা নেই।

‎সংবাদ সম্মেলনে ওই প্রতিবেদনে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন ফয়সাল হোসাইন ও সাইফুল হাসান। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদের অংশে তুলে ধরা হয়। মূলত রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের স্বার্থে প্রতিপক্ষরা আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় প্রোপাগান্ডা চালিয়েছে।অভিযোগগুলোকে ভিত্তিহীন বলে তারা দাবি করেন।

‎সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে তারা আরো বলেন , প্রতিবেদনটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার বন্ধ করতে সংবাদপত্র এবং প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে। তারা প্রকাশিত সংবাদ অবিলম্বে প্রত্যাহার এবং সংবাদ প্রকাশের আগে যাচাই-বাছাই করার আহ্বানও জানান।

‎হাজীগঞ্জে বিএনপির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে। তৃতীয় একটি পক্ষ ভুল আখ্যা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।

হাজীগঞ্জ পৌর যুবদলের সাবেক আহবায়ক মিজানুর রহমান সেলিম বলেন, বনফুলের জায়গা প্রকৃত মালিকের কাগজ পত্র দেখে জমি ক্রয় করেছি এতে কোন লুকোচুরি নেই। মূলত এ জায়গা যারা গত ১৭ বছর ধরে জবরদখল করেছে তাদের এখন মাথা ব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া দখল বাণিজ্যের বিষয়ে উক্ত পোর্টালে যে কথাগুলো এসেছে তাও ভিত্তিহীন। তারা এমনকি আমার মোটরসাইকেল চালানো নিয়েও সন্দেহের চোখে দেখেছে। আমি প্রকৃতপক্ষে একজন ব্যবসায়ী। আমাকে নিয়ে একটি মহল রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় লিপ্ত থেকে এমন ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে। এর মূল কারন হচ্ছে আমি আগামী দিনে হাজীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নির্বাচন করবো। এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য করতে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

এদিকে সংবাদ সম্মেলন শেষে বনফুল ক্লাবের জমির প্রকৃত মালিক শিরিন বেগম এমন সংবাদের মিথ্যা অপপ্রচার দাবি করে বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আমার জায়গা দখলে ছিল। আমার কাগজপত্র খারিজ অবস্থায় মিজানুর রহমান সেলিমের কাছে জমি বিক্রি করেছি। বরং যারা আমার জায়গায় এতে বছর জবরদখল করে রেখেছে তারাই এখন এ মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে আসছে বলে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে।

হাজীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি খালেকুজ্জামান শামীম এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এনায়েত মজুমদারের সঞ্চালনায় প্রেসক্লাবের সদস্যরা সহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

রামপুরে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রামপুরে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন

“বই পড়লে আলোকিত হই, না পড়লে অন্ধকারে রই” বইয়ের সঙ্গেই গড়ে উঠুক সুন্দর সমাজ এই স্লোগানে চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়নের বদরখোলা বাজারে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। যুব সমাজকে মাদক ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখতে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে পাশাপাশি গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান এই পাঠাগারের মূল উদ্দেশ্য।

শুক্রবার ৩১ অক্টোবর বিকালে বদরখোলা বাজারে বিদ্যাঘর পাঠাগার ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাণুরাগীও সমাজসেবক মাওলানা জসিম উদ্দিন পাটওয়ারী।


বিদ্যাঘর পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও বিদ্যাঘর পাঠাগারের সচিব আমিরুল ইসলাম রিয়াজের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধান শিক্ষক মফিজুল ইসলাম মাষ্টার, সাবেক সহকারী উপাধ্যক্ষ মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মমিনুল হক রাজাপুরী, নাসিরকোট ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক মোঃ শরীফুল্লাহ।

এছাড়াও এলাকার নবীণ প্রবীণ ও গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বিদ্যাঘর পাঠাগারের মাধ্যমে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ যাতে জ্ঞান অর্জন করতে পারে, সেজন্য বিভিন্ন মনিষীদের বই পাঠাগারে রাখতে হবে। পাশাপাশি ইসলামী জ্ঞান চর্চার জন্য ইসলামী বই সংরক্ষণ করতে হবে।

ইলিশ ধরার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ আজ

শ্যামল সরকার
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৫০ অপরাহ্ণ
ইলিশ ধরার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ আজ

ইলিশের প্রজনন নিরাপদ রাখতে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনাসহ দেশের বিভিন্ন নদ-নদীতে গত ৪ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল ২২ দিনের ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা। এসময় নদীতে মাছ ধরা, বিক্রি, পরিবহন ও মজুদ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ছিল। দীর্ঘ বিরতির পর শনিবার (২৫ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে নদীতে নামবেন জেলেরা।

শেষ সময়ে কেউ মেরামত করছেন নৌকা, কেউবা পুরোনো জাল সেলাই করে নিচ্ছেন নতুন করে। চোখে মুখে আনন্দের অনুভূতি থাকলেও আশানুরূপ ইলিশ পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন জেলেরা। তারা বলছেন, এবছর ভরা মৌসুমেও নদীতে ইলিশের দেখা মেলেনি। আর এখন মৌসুম শেষ। জালে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেলে কষ্টের পাল্লা ভারী হবে।

এদিকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন চাঁদপুরে নিবন্ধিত ৪৫ হাজার ৬১৫ জেলে পরিবারকে খাদ্য সহায়তা হিসেবে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। কিন্তু তা ছিল জেলেদের কাছে অপ্রতুল। ওই সময় জীবিকা হারিয়ে চরম কষ্টে পড়েন জেলেরা।

এদিকে, সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনে নদীতে মাছ ধরতে না গেলেও নিষেধাজ্ঞার পর বেশ কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা না পেয়ে এবং মহাজন ও এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণ করে তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবনযাপন করতে হয়েছে বলে আক্ষেপ করেছেন।

তাদের অভিযোগ, মূল জেলেদের কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা থেকে বাদ পড়েছে। অথচ যারা মাছ ধরতে জীবনেও নদীতে নামেনি এমন বিভিন্ন পেশার বেশ কিছু মানুষ সরকারী সহায়তার কার্ড পেয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তারা ক্ষোভ জানিয়েছেন। এমনকি বেশ কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা পেয়েও সরকারের নির্দেশনা না মেনে অবৈধভাবে নির্বিচারে মা ইলিশ শিকার করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে সরকারের পরবর্তী সহযোগিতা থেকে বাদ দেওয়ারও আহ্বান জানান।

মৎস্য কর্মকর্তারা আশা করছেন, ২২ দিনের এই নিষেধাজ্ঞার কারণে এবার গত বছরের চেয়ে মাছের উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণে বাড়তে পারে।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ বলেন, নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে মাছ শিকার করতে দেওয়া হয়নি। এবার রেকর্ড পরিমাণে ইলিশ উৎপাদন হতে পারে।

তিনি আরও জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ডিমওয়ালা মা ইলিশ রক্ষায় প্রতি বছরের মতো এবারও ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিনের জন্য দেশব্যাপী ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত নিষিদ্ধ করেছিল সরকার।

এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চালানো ৪৪৫ টি অভিযানে ৭৭ টি মামলা ও ৭৪ টি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১১৯ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে সাঁজা প্রদান করা হয়। এছাড়া ৬ কোটি মিটার অবৈধ জাল, ১১০০ টন ইলিশ জব্দ করে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও এতিমখানায় প্রদান করাহয়।

জনশ্রুতি আছে অভিযানে সময় অনেক জেলে সরকারের বরাদ্দ করা চাল পাননি বলেও অভিযোগ রয়েছে।

শনিবার মধ্যরাতে সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর থেকেই উপকূলের জেলেরা জাল, নৌকা, ট্রলার ও অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করে ইলিশ শিকারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন। বিশেষ করে হরিনা ঘাট, আখনের ঘাট, পুরানবাজার রনাগোয়াল, লঞ্চ ঘাট, হাইমচরের নীলকমল, মতলব উত্তর মোহনপুর নৌঅঞ্চলের জেলেরা এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

ফরিদগঞ্জে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ আটক ১

শ্যামল সরকার
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
ফরিদগঞ্জে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ আটক ১

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে গঠিত যৌথবাহিনি। এ ঘটনায় দুই মাদক কারবারি পালিয়ে গেলেও একজনকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার সকালে উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সকদিরামপুর গ্রামের ছোট বাড়ি এলাকা থেকে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এলাকাবাসীর খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও জেলা ডিবি পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্পের অপারেশনাল অফিসার লেফটেন্যান্ট জাবিদ হাসান ও ফরিদগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত রাজিব চক্রবর্তী।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকদিরামপুর গ্রামের খলিল বেপারির ছেলে মাদক কারবারি আল-আমিন (২৫) ও তার সহযোগী হত্যা মামলার আসামি রুবেল হোসেন (২৮) ফজরের নামাজের পর একটি প্রাইভেটকারে করে বিপুল পরিমাণ গাঁজা নিয়ে আসে। পরে আল-আমিনের বাড়ির গোসলখানায় গাঁজাগুলো লুকিয়ে রাখে। এ সময় স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালিয়ে যায়।

পরে এলাকাবাসী পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দিলে যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে ফরিদগঞ্জ থানায় নিয়ে আসে।

এলাকাবাসী জানায়, রুবেল হোসেন এর আগে একটি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। গত ১০ দিন আগে তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান। মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই আবারও মাদক ব্যবসায় সক্রিয় হয়ে ওঠে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি একই ইউনিয়নের বাইক্কারবাগানের পাশের ডোবা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মাদক ব্যবসায়ী সোহেল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সে মামলার অন্যতম আসামি ছিল রুবেল হোসেন।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন স্বপন মিয়াজী জানান, সকালে ফজরের নামাজের পর এলাকাবাসী আমাকে জানায়, এ এলাকার কুখ্যাত মাদক কারবারি রুবেল জেল থেকে বের হয়ে আবারও মাদক কারবারির সাথে জড়িয়ে পড়েছে এবং বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ এলাকায় প্রবেশ করলে তাদের ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে থানা পুলিশকে খবর দেই। তিনি আরো জানান, তাদের কারনে এ এলাকার যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।

ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ্ আলম বলেন, সকালে এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ডিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করি। তবে মূল মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। আল-আমিনের বাবা খলিল বেপারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।