খুঁজুন
রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২

শাহরাস্তিতে জুলাই আন্দোলনে আহতদের গেজেটে ভুয়া নাম অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫, ৬:১০ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তিতে জুলাই আন্দোলনে আহতদের গেজেটে ভুয়া নাম অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ

গেল বছরের উত্তাল জুলাই আন্দোলনে চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বড় ধরনের সংঘর্ষ না ঘটলেও, সম্প্রতি প্রকাশিত সরকারি গেজেটে এ উপজেলার ২৮ জনকে আহত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় জুলাই আন্দোলনের আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে আর্থিক সহায়তা নির্ধারণ করে। সেই তালিকায় শাহরাস্তির ২৮ জনের নাম উঠে আসে।

কিন্তু সরেজমিন অনুসন্ধান ও আন্দোলনকারীদের বক্তব্যে দেখা গেছে-তালিকায় অন্তর্ভুক্ত অনেকের নাম ও তথ্য বিতর্কিত। অভিযোগ উঠেছে, কেউ বন্ধ হাসপাতালের চিকিৎসা দেখিয়ে নাম তুলেছেন, কেউ পূর্বের মানসিক সমস্যাকে আন্দোলনে আহত দেখিয়েছেন, আবার কেউ নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কর্মী হয়েও ‘আহত জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।

এদের মধ্যে মো. রায়হান নামে একজন (গেজেট নং ৯৩৯) দাবি করেছেন, তিনি ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের গুলিতে আহত হন এবং পরদিন শাহরাস্তির চিতোষী আইডিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। কিন্তু স্থানীয়দের মতে, উক্ত হাসপাতালটি সরকার পতনের দুই বছর আগেই বন্ধ হয়ে যায়। ফলে তার চিকিৎসার তথ্য নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।

মো. ইউছুব আলী (গেজেট নং ৯২২) দাবি করেছেন, ৫ আগস্ট শাহরাস্তির কালিয়াপাড়ায় তিনি বাঁশের আঘাতে গুরুতর আহত হন এবং জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে এক লাখ টাকার চেকও পান। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ওইদিন কালিয়াপাড়ায় কোনো সংঘর্ষই ঘটেনি।

স্থানীয়দের অভিযোগ, গেজেটে অন্তর্ভুক্ত কয়েকজন আসলে ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় সাবেক পৌর মেয়রের বাড়িতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তারা নিজেদের জুলাই আন্দোলনে আহত দাবি করে সরকারি সহায়তা নেন।

মো. কামরুল হাসান রাব্বি (গেজেট নং ৯২০) সিলেট সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তিনি ছাত্রলীগের কর্মী এবং আন্দোলনের সময় আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। অথচ শাহরাস্তির আহত তালিকায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

নাহিদুল ইসলাম রাতুল (গেজেট নং ১০৪৪) জুলাই আন্দোলনে মাথায় আঘাত পেয়ে মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, তিনি ছোটবেলা থেকেই মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। তারপরও তিনি সরকারি সহায়তা পেয়েছেন।

গেজেট নং ২০১৩-এর শাহজালাল দাবি করেছেন, ২ আগস্ট কাঁচ ভাঙার আঘাতে আহত হয়ে ৩ আগস্ট শাহরাস্তি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। কিন্তু হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ওইদিন এ ধরনের কোনো রোগী সেখানে চিকিৎসা নেননি।

এসডিএফ (সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন) থেকে জুলাইয়ের ঘটনায় শাহরাস্তিতে ১১ জনকে সহায়তা দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে নাজমুল হাসানের পরিবারকে ‘জুলাই আন্দোলনে নিহত’ দেখিয়ে দুই লাখ টাকার চেক দেয়া হয়। অথচ স্থানীয়দের মতে, নাজমুল গত ২৫ আগস্ট নারায়ণগঞ্জের একটি কারখানা অগ্নিকাণ্ডে মারা যান। মৃতদেহ উদ্ধার সম্ভব হয়নি। ফলে তার মৃত্যুর দাবিও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আরও জানা গেছে, সহায়তা পাওয়া সকল ব্যক্তিই ওই এনজিও-র সদস্য এবং সুবিধাভোগী। এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে এসডিএফ শাহরাস্তি শাখায় যোগাযোগ করা হলে তারা জানান এটি একটি প্রকল্প। খিলাবাজার শাখায় গেলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে। খিলাবাজার শাখায় গিয়ে সেখানে তাদের কার্যালয় তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। সেখানে ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করেও কোন কর্মকর্তার দেখা মিলেনি।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশ নেয়া শিক্ষার্থী আব্দুল কাইয়ুম মাহিন বলেন, আন্দোলনের সময় আমরা রাজপথে ছিলাম। অথচ গেজেটে যাদের নাম এসেছে তাদের অধিকাংশকেই আমরা চিনি না। অনেকে ভুয়া তথ্য দিয়ে সরকারি সহায়তা নিয়েছে। আমরা চাই ভুয়া নামগুলো বাতিল করে প্রকৃত আহতদের অন্তর্ভুক্ত করা হোক।

উপজেলা নেতা আক্তার হোসেন শিহাব বলেন, আমি নিজে আন্দোলনে আহত হয়েছি। কিন্তু তালিকায় প্রকৃত আহতদের বাদ দিয়ে অচেনা নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। প্রশাসনের উচিত ভুয়া তথ্যদাতাদের বাদ দেয়া।

আরেক নেতা মাহবুব আলম বলেন, শাহরাস্তিতে বড় ধরনের সংঘর্ষ ঘটেনি। তবুও ২৮ জনকে আহত দেখানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত হওয়া জরুরি।

সাবেক ছাত্রনেতা জুবায়ের আল নাহিয়ান বলেন, আমি একজন সাবেক ছাত্রনেতা হিসেবে জুলাই আন্দোলন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলাম। সম্প্রতি জানতে পারলাম শাহরাস্তিতে জুলাই-আহত যোদ্ধাদের একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে এবং তারা সরকারি আর্থিক অনুদানও গ্রহণ করেছেন। অথচ এদের মধ্যে একটি অংশ ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করেছে।

শাহরাস্তি প্রেসক্লাব সভাপতি মঈনুল ইসলাম কাজল বলেন, আন্দোলনের সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ছাড়াও তেমন কোনো বড় সংঘর্ষ হয়নি। অথচ গেজেটে অনেক নাম এসেছে যাদের সম্পর্কে স্থানীয় গণমাধ্যমে কর্মরতদের কোনো ধারণাই নেই।

শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আকলিমা জাহান বলেন, ৫ আগস্ট হাসপাতালে ১৫ জন চিকিৎসা নেন, তবে তারা সবাই হালকা আঘাতপ্রাপ্ত ছিলেন।

শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিয়া হোসেন বলেন, আমরা ইতিমধ্যে পাঁচজনের নাম গেজেট থেকে বাদ দেয়ার সুপারিশ করেছি। প্রয়োজনে আরও যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

দৈনিক আলোকিত চাঁদপুরের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক রাজুর মায়ের দাফন সম্পন্ন 

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: রবিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, ১১:৩০ পূর্বাহ্ণ
দৈনিক আলোকিত চাঁদপুরের যুগ্ম বার্তা সম্পাদক রাজুর মায়ের দাফন সম্পন্ন 
দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক ও চাঁদপুর জেলা সাংবাদিক ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম রাজুর মা ফেরদৌসী বেগম (৬৫) এর জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়নের সকদি পাঁচগাঁও গ্রামের মিয়াজী বাড়ির মরহুম আব্দুছ ছাত্তার মিয়াজির স্ত্রী, সাংবাদিক মো. জাহাঙ্গীর আলম রাজুর মমতাময়ী ‘মা’ ফেরদৌসী বেগম দীর্ঘদিন ফুসফুসে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৫ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টা ১৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
৬ ডিসেম্বর সকাল ১০ টায় মরহুমার
জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তিনি ২ ছেলে, ২ মেয়ে ও নাতি নাতনি সহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুমার জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মনিরুজ্জামান বাবলু, বার্তা সম্পাদক মিজান লিটন ভূঁইয়া, দৈনিক প্রিয় চাঁদপুর পত্রিকার বার্তা সম্পাদক আরিফুল ইসলাম শান্ত, সাংবাদিক মারুফ হোসেন,  অলিউল্লাহ মাহবুব, মরহুমার আত্মীয়-স্বজনসহ স্থানীয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
জানাজার নামাজে ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা আব্দুল হাকিম।
সাংবাদিক রাজুর মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন দৈনিক আলোকিত চাঁদপুর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মো. জাকির হোসেন ও জেলা সাংবাদিক ক্লাবের নেতৃবৃন্দ।
ওনারা মরহুমার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

মধ্যরাতের পর খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হবে

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:৩৫ অপরাহ্ণ
মধ্যরাতের পর খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হবে

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘সংকটাপন্ন’ অবস্থায় আজ মধ্যরাতের পর লন্ডনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের বাইরে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আমরা ইনশাআল্লাহ কাতার এয়ার লাইন্সের মাধ্যমে আজ মধ্যরাতের পর বা আগামীকাল সকালে উনাকে (খালেদা জিয়াকে) লন্ডনে নিয়ে যাবো। দেশ-দেশের বাইরের বেশ কিছু চিকিৎসক উনার সঙ্গে যাবেন।

তিনি দেশবাসীর কাছে খালেদা জিয়ার জন্য দোয়া চেয়েছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং খালেদা জিয়ার পরিবার থেকে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি। ঢাকাস্থ বিভিন্ন দূতাবাসকেও কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।

এদিকে, বিএনপির উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্রের বরাতে বিবিসি বাংলা জানিয়েছে, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান লন্ডন থেকে ঢাকায় আসছেন। খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

গত ২৩ নভেম্বর হঠাৎ শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে খালেদা জিয়াকে দ্রুত রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি বর্তমানে ওই হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রয়েছেন।

বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, খালেদা জিয়া ‘খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে’ চলে গেছেন।

৮০ বছর বয়সী সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনির সমস্যাসহ নানান শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।

আরও যে ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৬:০১ অপরাহ্ণ
আরও যে ৩৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলো বিএনপি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আরও ৩৬ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।

যেসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়:

ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আব্দুস সালাম, দিনাজপুর-৫ আসনে এ কে এম কামরুজ্জামান, নওগাঁ-৫ আসনে জাহিদুল ইসলাম ধলু, নাটোর-৩ আসনে মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-১ আসনে সেলিম রেজা, যশোর-৫ আসনে এম ইকবাল হোসেন, নড়াইল-২ আসনে মো. মনিরুল ইসলাম, খুলনা-১ আসনে আমির এজাজ খান, পটুয়াখালী-২ আসনে মো. শহিদুল আলম তালুকদার, বরিশাল-৩ আসনে জয়নুল আবেদীন, ঝালকাঠি-১ আসনে রফিকুল ইসলাম জামাল।

টাঙ্গাইল-৫ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ময়মনসিংহ-৪ আসনে মোঃ আবু ওয়াহাব আখন্দ ওয়ালিদ, কিশোরগঞ্জ-১ আসনে মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে শেখ মজিবর রহমান ইকবাল, মানিকগঞ্জ-১ আসনে এস এ জিন্নাহ কবির, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে মোঃ কামরুজ্জামান, ঢাকা-৭ আসনে হামিদুর রহমান, ঢাকা-৯ আসনে হাবিবুর রশিদ, ঢাকা-১০ আসনে শেখ রবিউল আলম, ঢাকা-১৮ আসনে এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, গাজীপুর-১ আসনে মোঃ মজিবুর রহমান, রাজবাড়ী-২ আসনে মোঃ হারুন অর রশীদ।

ফরিদপুর-১ আসনে খন্দোকার নাসিরুল ইসলাম, মাদারীপুর-১ আসনে নাদিরা আক্তার, মাদারীপুর-২ আসনে জাহান্দার আলী খান, সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাসির হোসেন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নুরুল ইসলাম, সিলেট-৪ আসনে আরিফুল হক চৈধুরী, হবিগঞ্জ-১ আসনে রেজা কিবরিয়া, কুমিল্লা-২ আসনে মোঃ সেলিম ভূঁইয়া, চট্টগ্রাম-৩ আসনে মোস্তফা কামাল পাশা, চট্টগ্রাম-৬ আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৯ আসনে মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নাজমুল মোস্তফা আমীন ও কক্সবাজার-২ আসনে আলমগীর মাহফুজ উল্লাহ ফরিদ।

এর আগে ২৩৭টি আসনে নিজেদের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে বিএনপি।