খুঁজুন
রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১৪ বৈশাখ, ১৪৩২

চাঁদপুরে স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেব ও মামনি সংহিতা দেবীর পুণ্য মহাসমাধি দিবস

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০০ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরে স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেব ও মামনি সংহিতা দেবীর পুণ্য মহাসমাধি দিবস

অখন্ড মন্ডলেশ্বর শ্রী শ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের পূন্য জন্মস্থান চাঁদপুর অযাচক আশ্রম প্রাঙ্গণে শ্রী শ্রী স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংস দেব এবং তার সুযোগ্য মানস কন্যা মহা সন্ন্যাসিনী শ্রী শ্রী সংহিতা দেবীর মহাসমাধি স্মৃতি দিবস অত্যন্ত ভাবগম্ভীর ও সাত্তিকতা বজায় রেখে বিভিন্ন মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সুসম্পন্ন হয়েছে। রবিবার ভোরে ঊষা কীর্তন, সকাল মঙ্গল শঙ্খধ্বনি, শ্রী শ্রী অখন্ড সংহিতা পাঠ, শ্রী শ্রী সমবেত উপাসনা, ব্রাহ্মগাযাত্রী গীত নীরব মহানাম জপযগ্য এবং হরিওম মহানাম সংকীর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেব এবং তার মানষ কন্যা মহা সন্ন্যাসিনী শ্রী শী মামনি সংহিতা দেবীর মহান আদর্শ ও স্মৃতিচারণ সভা। সভায় সভাপতিত্ব করেন শ্রী দুলাল চন্দ্র দাস ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সম্মিলিত অখন্ড সংগঠনের সম্মানিত সহ-সভাপতি শ্রী তাপস কান্তি সরকার, সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠের প্রধান সম্পাদক চরিত্র গঠন আন্দোলন পরিষদের উপদেষ্টা কাজী শাহাদাত, চাঁদপুর হরি বলা সমিতির সভাপতি শ্রী অজয় কুমার ভৌমিক, চৌদ্দগ্রাম সরকারি প্রাক্তন অধ্যক্ষ রঞ্জিত কুমার বনিক, চট্টগ্রাম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর শ্রী কানুলাল দাস।

শ্রী শ্রী অখন্ড সংহিতা থেকে পাঠ করেন অঞ্জন দাস।

অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন চাঁদপুর অযাচক আশ্রমের সদস্য শ্রী প্রণব কুমার সাহা। অনুষ্ঠানে অযাচক আশ্রম বোর্ড অব ট্রাস্ট্রির সাধারণ সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাস, আপুর কুমিল্লা ঢাকা চাঁদপুর কুমিল্লা ঢাকা ফেনী চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য ভ্রাতা ভক্তি উপস্থিত ছিলেন।

দুপুর প্রসাদ বিতরণ ও শান্তিবাচনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।

কচুয়া সাংবাদিক ফোরামের উদ্দ্যোগে সাংবাদিক বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:২৭ অপরাহ্ণ
কচুয়া সাংবাদিক ফোরামের উদ্দ্যোগে সাংবাদিক বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ

oppo_0

কচুয়া সাংবাদিক ফোরাম কচুয়া পৌরসভার উদ্দ্যোগে সাংবাদিদের আগামীর মান উন্নয়ন শির্ষক আলোচনা ও বুনীয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কচুয়ার ঐতিহ্যবাহি আল ফতেহা মাদ্রাসা মিলনায়তনে রবিবার বিকালে সাংবাদিকদের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

বিকালে সাংবাদিক ফোরামের বুনিয়াদী কর্মশালা সাংবাদিক ফোরামের সেক্রেটারি নব দিগন্ত সম্পাদক ও অধ্যক্ষ শাহাদাত হোসেন মুন্সীর পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ও সাংবাদিকদের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন চাঁদপুর দিগন্ত পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক, সংগ্রাম পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, চাঁদপুর জেলা জামায়াত ইসলামী সেক্রেটারি এড. শাহজাহান মিয়া। প্রশিক্ষণের আগে প্রধান অতিথি একে একে সকল সাংবাদিকের পরামর্শ মনোযোগ দিয়ে শুনেন।

আলোচনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন জামায়াত ইসলামি কচুয়া পৌরসভা আমির মাওলানা আমিনুল হক মীর, সেক্রেটারি মাওলানা মনির হোসাইন সাইদ ও সাংবাদিক ফোরমের পৌর সভাপতি মাওলানা আবু হানিফ নোমান। প্রধান আলোচকের বক্তব্যে প্রধান অতিথি সাংবাদিকদের সহযোগীতা, উদারতা, ন্যায় নিষ্টা ও আমানতদারীতা কামনা করেন। সমাজ সংস্কারে আন্তরিকভাবে কাজ করতে সকলে নিজ উদ্দ্যোগে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন

মাওলানা আমিনুল হক মীরের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন নব দিগন্ত সম্পাদক, স্যাটেলাইট টিভি আইনিউজ, যায়যায়দিন প্রতিনিধি অধ্যক্ষ শাহাদাত হোসেন মুন্সী, সুমন মিয়া, আশরাফুল আলম, সুফিয়ান, ওমর ফারুক, মেহেদী হাসান, নাছির উদ্দিন সোহেল, জোবায়ের হোসেন প্রমুখ।

মেঘনা ও ধনাগোদা নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে বিএনপি নেতা তানভীর হুদা

আলআমীন পারভেজ :
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০১ অপরাহ্ণ
মেঘনা ও ধনাগোদা নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে বিএনপি নেতা তানভীর হুদা

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের বেড়িবাঁধ ও জায়গা-জমি, ভিটেমাটি রক্ষা করার জন্য বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মতলবের সবাইকে একসাথে প্রতিবাদ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক তথ্য ও সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম নুরুল হুদার জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং চাঁদপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হুদা।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের চরমাছুয়া সহ বিভিন্ন এলাকার নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তানভীর হুদা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে নদী ভাঙনে স্থায়ী সমাধান করা হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে নদী ভাঙনে শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ নিয়ে লুটপাট করেছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোন উপকারই আসেনি।

তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বালু খেকোরা মেঘনা নদীতে অবৈধ ভাবে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন করে হাজার হাজর কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। গত ৫ আগষ্টের পরে মেঘনা ও ধনাগোদা নদীতে বালু সন্ত্রাসীরা অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করার পায়তারা করছে। কোথাও কোথাও রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করছে। প্রশাসনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে। প্রশাসনের পাশাপাশি নদীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করতে হবে।

তানভীর হুদা বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্পষ্ট নির্দেশনা কোন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদারিত্ব, মাদক কারবারিদের দলে কোন স্থান নেই। সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের কোন দল নেই। এদের বিরুদ্ধে বিএনপি কঠোর অবস্থানে।

পরিশেষে তিনি নদীরক্ষা কমিশন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করেন। অবৈধ ভাবে মেঘনা ও ধনাগোদা নদীতে বালু উত্তোলনের বন্ধে ও নদী ভাঙ্গন রোধের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।

এ সময় জেলা বিএনপির সদস্য আবদুল মান্নান লস্কর, মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তাজুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মোবারক হোসেন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন আমু, ছেংগারচর পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মানিক ফরাজী, জেলা যুবদলের সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবু তাহের সুমন, জেলা যুবদলের সাবেক সদস্য দেলোয়ার হোসেন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি তারেক সরকার, উপজেলা শ্রমিক দলের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল বাশার ছগির, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মহসিন মন্ডল, ফরাজী কান্দী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি আহমেদ হোসেন মিন্টু, সাধারন সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান লালু, গজরা ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, যুবদল রোমান গাজী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, যুবদল নেতা ইমরান, বিএনপি নেতা জাকির মিজি, বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্য অলি দেওয়ান, বিএনপি নেতা মিনু দেওয়ান, পৌর যুবদল নেতা মো. ইদ্দিছ, যুবদল নেতা জুম্মন প্রধান, বিএনপি নেতা গিয়াস উদ্দিন বেপারী, আনোয়ার হোসেন খান, সালেহ আহমদ, বাহার ইকবাল, মহসিন মীর, হান্নান মীর, সোলায়মান, করিম পাটোয়ারী, শফিক মিজি, সাত্তার, রাসেল, গোলাম হোসেন গাজী, সালাউদ্দিন, আহসান উল্লাহ মোল্লা, মঞ্জু মিয়া, লিটন বকাউল, মানিক জসিম, মবু মৃধা, ছাত্রদল নেতা রনি, যুবদল নেতা কবির হোসেন, গজরা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বাবু, ছাত্রদল নেতা নাদিম ভূইয়া, তানজিল প্রধান’সহ বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সাচার ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতিকে নিয়ে অপপ্রচারে প্রতিবাদ সভা

কচুয়া প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৫৪ অপরাহ্ণ
সাচার ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতিকে নিয়ে অপপ্রচারে প্রতিবাদ সভা

কচুয়ার সাচার বাজারে প্রতিবাদ সভায় লিখিত বক্তব্য দিচ্ছেন ছাত্রদল নেতা কবির।

কচুয়ায় সাচার ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি ইসমাইল হোসেন কবিরকে নিয়ে ফেসবুকে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে অপপ্রচারের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ সভা করা হয়েছে। শনিবার সকালে সাচার বাজারে একটি রেস্টুরেন্টে তিনি লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন এবং এবং তাকে নিয়ে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান ।

লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, আমি কচুয়া উপজেলাধীন সাচার ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। পাশাপাশি আমি সাচার বাজারের পুশিল ফাঁড়ির সামনের একজন মৌসুমী ফল বিক্রেতা হিসেবে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছি। দীর্ঘদিন বিএনপির ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে এলাকার মানুষের পাশে রয়েছি। বিশেষ করে আমার প্রিয় নেতা ও সাবেক সফল শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নাজমুন নাহার বেবী আপার পক্ষে দুঃসাহসিকভাবে সাংগঠনিক কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছি। এরই ধারাবাহিতকতায় একটি প্রতিপক্ষ গ্রুপ রাজনৈতিকভাবে আমার পেছনে লেগেছে। বিগত প্রায় ৬/৭ মাস আগে কচুয়া উপজেলার হরিপুর গ্রামে মাদক নিয়ে পাশ্ববর্তী চান্দিনা উপজেলার মহিচাইল গ্রামের ২ যুবককে হাতেনাতে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয় বলে শুনেছি।

পরবর্তীতে ওই ঘটনায় ৩-৪ মাস পর আমি আমার এক আত্মীয়ের বাড়ি চান্দিনার মহিচাইল এলাকায় গেলে আমার বাড়ি সাচার এলাকায় শুনে কাকতালীয়ভাবে আমাকে মহিচাইল বাজারে আটক করে লাঞ্ছনা করে ।

এসময় আটককারিরা কচুয়ার হরিপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান টিটু ও সায়মুন দর্জিকে চিনি কিনা জানতে চায় এবং এক পর্যায়ে আমাকে মারধর করে দুইদিন অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে জোরপূর্বক মিথ্যা স্বীকারোক্তি নিয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারন করে। পরে আমাকে লাঞ্ছনা করার ধারনকৃত ওই ভিডিও সামাজিক ও রাজনৈতিক মানসম্মান ক্ষুন্ন করতে এলাকার প্রতিপক্ষদের যোগসাজসে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়। আমি রাজনৈতিক পেশায় জড়িত থাকায় দীর্ঘদিন একটি প্রতিপক্ষ মহল আমার পিছনে লেগে আছে এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে আমার ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়ে মান সম্মান ক্ষুন্ন করছে। এ ঘটনায় আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি আমাকে নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জোর দাবী জানাই। মূলত আমি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজন বিব্রত না হতে জোরদাবী জানান তিনি।

এই সময় বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান টিটু, সায়মুন দর্জি, সাচার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম নাহিদ, যুবদল নেতা আরিফ হোসেন ও ছাত্রদল নেতা হানিফ সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।