খুঁজুন
শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ২১ আষাঢ়, ১৪৩২

হাইমচরের পল্লীর রনি বাড়ীতে বসেই বিভিন্ন শাড়ী প্রস্তুতে দৃষ্টি কেড়েছে

শওকত আলী
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ণ
হাইমচরের পল্লীর রনি বাড়ীতে বসেই বিভিন্ন শাড়ী প্রস্তুতে দৃষ্টি কেড়েছে

জেলা চাঁদপুরের হাইমচরের পল্লীর মোহাম্মদ রনি পাটোয়ারী তার নিজ বাড়ীতে বসেই প্রসিদ্ব মানের নামী-দামী বেনারশি, কাতান ও জামদানী শাড়ী তৈরী করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন এবং সকলের দৃষ্টি কেড়ে নিচ্ছেন। এখানে সব চেয়ে বেশী প্রস্তুত হচ্ছে এবং অর্ডার পড়ছে বিভিন্ন দামের রকমারী জামদানী শাড়ী।

এখানে প্রস্তুত করা জামদানী ৩৮শ’ টাকা থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যস্ত বিক্রি হচ্ছে। অর্ডার পেলে ৪/৫ লাখ টাকা দামের জামদানি শাড়ীও তৈরিতে রনির পারদর্শীতা রয়েছে।

তিনি হাইমচর এলাকার ৩ নাম্বার দক্ষিণ আলগী দুর্গাপুর ইউনিয়নের পশ্চিম চর কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা। প্রতিনিয়ত নিজ এলাকা ছাড়িয়ে এই জামদানি শাড়ীর বেশী চাহিদা ও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতে মরিয়া এই তরুন উদ্যোক্তা রনি পাটোয়ারী।

মঙ্গলবার দিনব্যাপী নিজের একটি দো’চালা টিনের ঘরে ক্ষুদ্র পরিসরে জামদানি শাড়ী তৈরিতে রনির ব্যস্ততা দেখা যায়।

রনির পিতা মো: বিল্লাল হোসেন পাটোয়ারী প্রতিবেদককে জানান, আমার ছেলে প্রায় ২০ বছর আগে পারিবারিক অভাব অনাটন কাটাতে হাইমচর ছেড়ে পারি জমায় নারায়ণগঞ্জ শহরে। পরে সেখানে নানা জায়গায় থেকে জামদানি কাপড় বুনার পুরো কাজ শিখে সে পুনরায় এলাকায় ফিরে আসেন। রনির একাডেমিক তেমন পড়াশুনা না থাকলেও এখন এই শাড়ী বিক্রির উপার্জনের অর্থ দিয়েই সংসার চালাচ্ছে।

রনির মা সালমা বেগম জানান, সুতা, নাটাই, কাঠের ফ্রেম, সিজার, কেচিসহ নানা যন্ত্রপাতি দিয়ে একা হাতে এক একটি জামদানী তৈরি করতে রনির ৩/৪ দিন সময় লেগে যায়। তাই নানান স্থান থেকে অর্ডার আসলেও তা ডেলিভারি দিতে ওর সময় লেগে যাচ্ছে। যদি সামর্থ্যবানরা এগিয়ে আসতো তাহলে রনির এখানে আরও অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করা যেত।

বিভিন্ন রকমের জামদানি শাড়ী প্রস্তুতে উদ্যোক্তা রনি পাটোয়ারী জানান, আমাদের ৭ ভাইবোনের মধ্যে এখন পরিবারসহ এলাকায় জামদানি শাড়ী তৈরি করে আমি সাড়া ফেলছি। তবে এ কাজটিতে আরও অনেকের কর্মসংস্থান তৈরির প্রত্যাশা রয়েছে। এজন্য আমার প্রয়োজন সরকারি বেসরকারি ভাবে অর্থ সহায়তা।

রনি পাটোয়ারী আরও জানান, আমার তৈরি এক একটি জামদানি শাড়ীর বর্তমান মূল্য ৩৮শ’ টাকা থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যস্ত। তবে যেকানো চাহিদানুযায়ী অর্ডার পেলে ৪/৫ লাখ টাকা দামের জামদানি শাড়ীও তৈরিতে আমার পারদর্শীতা রয়েছে। আমার এ কাজকে এগিয়ে নিতে আমি সবার দোয়া ও সহায়তা কামনা করছি।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে জেলা চাঁদপুরের হাইমচর ৩নাম্বার দক্ষিণ আলগী দূর্গাপুর ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান সর্দার আব্দুল জলিল বলেন, রনির এ ধরনের রকমারী জামদানি শাড়ীর এই ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানকে অনেক বড় করতে আমার পরিষদ থেকে সহায়তা চাইলে সহায়তা করা হবে। আমি চাই এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি এগিয়ে যাক এবং দেশ বিদেশে এর খবর ছড়িয়ে পড়ে এর চাহিদা ছড়িয়ে পড়ুক।

এ বিষয়ে হাইমচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে সালমা নাজনীন তৃষা বলেন, প্রশাসনিক বিভিন্ন মেলায় এই রকমারী জামদানি শাড়ীকে তুলে ধরাসহ এ শিল্পটিকে ছড়িয়ে দিতে রনি পাটওয়ারীর এই শিল্প তৎপরতাকে ঘিরে আরও ব্যাপকভাবে কর্মপরিকল্পনা নেয়া হবে। এ জন্য আমার পরিষদ থেকে যেকোন সহায়তার জন্য উপজেলা প্রশাসন পাশে থাকার আশ্বাস দিতে পারি।

১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে তদন্ত হবে: প্রেস সচিব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:২৯ অপরাহ্ণ
১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে তদন্ত হবে: প্রেস সচিব

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তী সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হবে।’

প্রেস সচিব শনিবার (৫ জুলাই) সকালে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) পর্যালোচনা ও মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের সাংবাদিকরা বিগত সরকার আমলে সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল।

এই নিয়ন্ত্রণ থেকে বের হতে স্বাধীন সাংবাদিকতা রক্ষা করার চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সময় সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩০ হাজার টাকা করার কথাও বলেন তিনি।

এর থেকে উত্তরণের পথ খোঁজা হচ্ছে জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, কোনো এজেন্সি যাতে গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে না পারে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গণমাধ্যম স্বাধীন এবং এতে সরকার ন্যূনতম হস্তক্ষেপ করছে না।

সভায়, সম্প্রচার মাধ্যমের জন্য আলাদা কমিশন গঠন, সাংবাদিকদের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আলাদা বেতন কাঠামোর দাবি জানিয়েছে সাংবাদিকদের এই সংগঠন। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশের চারমাস পার হলেও এ নিয়ে অগ্রগতি নেই কেন সেই প্রশ্নও তোলে সংগঠনটি।

শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:০১ অপরাহ্ণ
শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে: খাদ্য উপদেষ্টা

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, চলতি মৌসুমে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি পরিমাণ খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য মজুত রয়েছে। প্রচুর বোরো ধান উৎপাদনের ফলে খুব শিগগির চালের দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে।

শনিবার (৫ জুলাই) দুপুরে যশোর সার্কিট হাউজের সভাকক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। খুলনা বিভাগের খাদ্যশস্য সংগ্রহ, মজুত ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে এ মতবিনিময় সভা হয়।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার চাহিদা মতো ধান-চাল সংগ্রহ শেষ করেছে। আগামী মাস থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হবে। এটা শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।

তিনি আরও বলেন, চালের দাম কিছুটা বেড়েছে, এটা সত্য। চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আগামী মাসের শুরু থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি হবে। এবার ৫৩ লাখ পরিবারকে এই কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। এটি শুরু হলে দ্রুতই সুফল মিলবে।

চালের বাজারে মূল্য কমছে না কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি খাদ্য মজুতের বর্তমান স্থিতিশীলতা বজায় থাকে, তবে শিগগির চালের বাজার সহনীয় হয়ে উঠবে। তবে কোনো সিন্ডিকেট থাকলে তা ভেঙে দিতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। তবে এমনভাবে দাম কমানো যাবে না যাতে কৃষক তার উৎপাদিত ধানের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হন।

তিনি আরও বলেন, দেশের খাদ্য মজুত বর্তমানে অত্যন্ত সন্তোষজনক পর্যায়ে। খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি হয়েছে। এরই মধ্যে ৭২ শতাংশ ধান ও চাল সংগ্রহ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই শতভাগ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে।

তিনি আরও বলেন, দক্ষিণাঞ্চলে সরু জাতের ধানচাষের কারণে ধান সংগ্রহে কিছু সমন্বয়হীনতা দেখা দিয়েছে। সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে এবং ভবিষ্যতে এর সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে।

সভায় খাদ্য বিভাগের মহাপরিচালক আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবির, যশোরের জেলা প্রশাসক মো. আজাহারুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, যশোর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক আলমগীর বিশ্বাস, যশোর জেলা উপ-পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন এবং খুলনা বিভাগের ১০ জেলার জেলা প্রশাসক ও খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি, খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি:নাহিদ ইসলাম

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৭:৩৮ অপরাহ্ণ
পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি, খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি:নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‌আমরা পুরোনো খেলায় নতুন প্লেয়ার হতে আসিনি। আমরা খেলার নিয়ম বদলাতে এসেছি। খেলার নিয়ম বদলাতে হবে। রাজনীতির নিয়ম বদলাতে হবে ।

তিনি আরও বলেন, ‘বিচার ও সংস্কারের পরই নির্বাচন। তারা বলছে বিচার দেরি হবে, কিন্তু বিচার শুরু করতে হবে। বিচার দৃশ্যমান হতে হবে। যে সরকারই আসুক না কেন, এই বিচারে কেউ হাত দিতে পারবে না।’

বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধানের দাবিতে শনিবার (৫ জুলাই) বগুড়ায় পথযাত্রা ও পথসভা করে এনসিপি। সেখানে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম।

জুলাই আন্দোলনের শহীদদের পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা জানি, আপনাদের পরিবারের যে ক্ষতি হয়েছে, পৃথিবীর যা কিছুই দেওয়া হোক, সেই ক্ষতি পূরণ হবে না। আপনাদের পরিবারের সদস্যরা দেশের জন্য শহীদ হয়েছেন, মানুষের মুক্তির জন্য শহীদ হয়েছেন, স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘ফেরাউন চিরকাল ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। স্বৈরশাসকদের কখনো না কখনো পতন হয়। এবারও সেই ফেরাউনের পতন হয়েছে। আমরা এখন চাই, যে কারণে শহীদরা মারা গেলেন…একটা স্বাধীন দেশ যেখানে স্বৈরাচার থাকবে না, সেরকম একটা দেশ গঠন করবো। সেটার জন্য আমাদের আরও সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।’

শহীদ পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা আপনাদের পাশে থাকতে চাই। গত এক বছর দেশে অনেক কিছু হয়েছে। আমরা হয়তো আপনাদের প্রতি দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারিনি। আরও আগেই আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত ছিল। সেটা পারিনি, এজন্য আপনাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আপনাদের সঙ্গে সম্পর্কটা আজীবনের। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করবো আপনাদের পাশে থাকার।’

জুলাই ঘোষণাপত্র ও সংস্কারের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘শহীদ পরিবার যারা আছে তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা সরকারকে করতে হবে। শুধু এই সরকার নয়, যেই সরকারই ক্ষমতায় আসুক, এটা করতে হবে। এটার জন্য আমরা জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি। যে জুলাই ঘোষণাপত্রে এই শহীদদের কথা থাকবে, এই পরিবারগুলোর কথা থাকবে এবং সেটা সংবিধানে যুক্ত করা হবে। জুলাই ঘোষণাপত্রে বাংলাদেশের কী কী সংস্কার লাগবে সেই কথা থাকবে। আমরা এই দুটি দাবিতে সারাদেশে পদযাত্রা করছি।’

নাহিদ ইসলাম বলেন, বগুড়া বিগত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের অধীনে রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়েছে। বগুড়ার নাম শুনলে তাদের কোথায় চাকরি দেওয়া হতো না। বগুড়াবাসীকে নির্বিচারে ভুয়া ও মিথ্যা মামলা দেওয়া হতো। জুলাই গণঅভ্যুথানে বগুড়ায় পনেরর বেশি নিহত ও সাতশর বেশি আহত হয়েছেন। আমারা শুনতে পেরেছি, বগুড়া প্রশাসন নিরপেক্ষ আচরণ করছে না। জুলাই গণঅভ্যুথানের দাবি, নিরপেক্ষ প্রশাসন, নিরপেক্ষ পুলিশ ও নিরপেক্ষ আদালত।

এসময় বগুড়ার প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, আপনারা নির্দিষ্ট কোনো দলের হয়ে কাজ করবেন না।

পথসভার আগে বগুড়ায় পর্যটন মোটেলে জুলাই আন্দোলনের শহীদদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এনসিপির নেতাকর্মীরা।