খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

পদ্মা-মেঘনায় দুই মাস জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচি

অভিযানের জন্য বরাদ্দকৃত জ্বালানি খুবই অপ্রতুল

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫, ৭:০৫ অপরাহ্ণ
অভিযানের জন্য বরাদ্দকৃত জ্বালানি খুবই অপ্রতুল

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে সরকার প্রতিবছর প্রজনন নিশ্চিত ও জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে। সরকারের এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্স। এর মধ্যে দিন ও রাতে অভয়াশ্রম এলাকায় নিয়মিত টহলে থাকে নৌ পুলিশ। কিন্তু নৌ পুলিশকে জাটকা সংরক্ষণে দায়িত্ব পালনে যে নৌযান এবং জ¦ালানি দেয়া হয়, তা খুবই নগন্য। বাণিজ্যিক ভাবে নৌযান পরিচালনাকারীদের সাথে কথা বলে জানাগেল জ্বালানির খরচের পরিমান। নৌ পুলিশও তুলে ধরেছেন তাদের বাস্তবতা। জ্বালানির বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন মনে করে মৎস্য বিভাগ।

জানা গেছে, দেশের ৫টি অভয়াশ্রম এলাকায় মার্চ-এপ্রিল দুই মাস জাটকার বিচরণ বেশি থাকে। যে কারণে এই সময়ে ইলিশসহ সব ধরণের মাছ আহরণ, মজুদ, পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ থাকে। আর এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, মৎস্য বিভাগ, কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ।

চাঁদপুরে নৌ পুলিশের একটি থানাসহ ৬টি পুলিশ ফাঁড়ি রয়েছে। এসব ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা নৌযান দিয়ে ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস জাটকা সংরক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য যে জ্বালানি তেল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, তাতে ভাড়া কিংবা নৌ পুলিশের নিজস্ব স্পীড বোট চালু করলেই জালানি শেষ হয়ে যাওয়ার উপক্রম। বাকি ২৪ ঘন্টা নদীতে টহলে থাকা কোনভাবেই সম্ভব হয় না।

চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মোলহেডে বাণিজ্যিকভাবে স্পীড বোট ভাড়ায় পরিচালনা করেন বেশ কয়েকজন। তার মধ্যে আব্দুর রহিম বলেন, ২০০ সিসি একটি বোট প্রতিঘন্টায় ৬০ লিটার জ্বালানি এবং দুটি ইঞ্জিন ওয়েল লাগে। আর যাত্রী বেশি হলে আরো বেশি খরচ হয়। একই কথা জানালেন আলমগীর হোসেন নামের আরেক স্পীড বোট চালক। তিনি বলেন, তার ৭৫ সিসি স্পীড বোট প্রতিঘন্টায় জ্বলানি খরচ হয় ৪০ লিটার এবং ইঞ্জিন ওয়েল খরচ হয় ১ থেকে দেড় লিটার।

নৌ পুলিশ জানায়, চাঁদপুর নৌ থানায় একটি স্পীড বোট থাকলেও সেটি অকেজো। যে কারণে দিন ও রাতে তাদের ২টি করে ৪টি স্পীড বোটই ভাড়া নিয়ে অভিযান পরিচালনা করতে হয়। প্রতিঘন্টায় ন্যূনতম একটি স্পীড বোট পরিচালনায় ৪০-৬০ লিটার জ¦ালানি লাগে। আর তাদের জন্য প্রতিদিনের গড় বরাদ্দ হচ্ছে ৮ থেকে ১০লিটার। তাও আবার ইঞ্জিন ওয়েল ছাড়া।

চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএসএম ইকবাল বলেন, নদীতে টহলের জন্য আমাদের মাসিক বরাদ্দ থাকে। তবে অভিযান পরিচালনার জন্য বাড়তি বরাদ্দ আসে। তবে ওই বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। চলমান অভিযানে আমাদের থানা থেকে দুটি করে ৪টি টহল দল থাকে। তাদের অভিযান চলমান রাখার জন্য দৈনিক কমপক্ষে ১৫০ লিটার জ্বালানির প্রয়োজন হয়।

অভিযানের সময়ে জ¦ালানি বরাদ্দ বৃদ্ধির বিষয়ে চাঁদপুর সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মির্জা ওমর ফারুক বলেন, অভয়াশ্রম এলাকায় সদরসহ ৯টি স্পীড বোট নিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এর মধ্যে একটি ২৩০ সিসি স্পীড বোটের প্রতিদিন প্রায় ২০০ লিটার জ্বালানি খরচ হয় এবং ৫০ ঘন্টা পরপর ১০ লিটার ইঞ্জিন ওয়েল খরচ হয়। তবে অভিযান আরো সফল করার জন্য এই জ্বালানি বরাদ্দ ও লোকবল বাড়ানো যায় তাহলে টহল আরো বৃদ্ধি করা যাবে।

নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, স্পীড বোট জ্বালানি অত্যন্ত ব্যয় বহুল। আমরা যদি সর্বনিম্ন ৭৫ সিসি স্পীড বোট দিয়ে ৩ ঘন্টা অভিযান পরিচালনা করি তাতেও কমপক্ষে ১৪০ লিটার জ্বালানির প্রয়োজন হয়। চলমান জাটকা সংরক্ষণ অভিযানে আমাদের যে পরিমান জ্বালানি প্রয়োজন, তার তুলনায় বরাদ্দ খুবই অপ্রতুল। নৌ অঞ্চলের একটি থানা ও ১১টি ফাঁড়ির জন্য মাসিক বরাদ্দ হচ্ছে ৩ হাজার লিটার। যা দিয়ে অভিযান পরিচালনা করা খুবই কষ্ট সাধ্য হয়ে যাচ্ছে।

এসপি আরো বলেন, গত ৫ আগস্টের ঘটনায় চাঁদপুর নৌ থানা পুড়িয়ে দেয়া হয়। এরপর কাজ চালানোর উপযোগী করা হলেও থানায় হাজত খানা প্রস্তুত হয়নি। এছাড়াও অভিযানের সময় জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্সের অভিযানে আটক জেলেদের থানায় ও আদালতে আনা-নেয়ার জন্য পরিবহন সংকট রয়েছে। গণপরিবহনে আসামী নেয়ার ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে।

চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:৫০ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর শহর শাখার উদ্যোগে দাওয়াতী পক্ষ অভিযান উপলক্ষে গণসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে চাঁদপুর শহরের হাকিমপ্লাজা, হকার্স মার্কেট, জোড় পুকুরপাড় সড়ক ও বাইতুল আমীন চত্বর ব্যাপক দাওয়াতী কাজ এবং পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মজলিশের শূরার সদস্য ও চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে চায়। আমরা বিশ্বাস করি, জমিন আল্লাহর কাজেই এই জমিনের মধ্যে হুকুম চলবে আল্লাহর। আল্লাহর আইনের মধ্যে কোন ভুল নাই, মানুষের তৈরি আইনের মধ্যে ভুল আছে। মানুষ যখনই আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানুষের তৈরি আইনের দিকে যায়, তখন বারবার হোচঁট খায়, প্রতারিত হয় এবং মানুষ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত ও শোষণমুক্ত করার জন্য তিনি সবাইকে জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।

আরো বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান। উপস্থিত ছিলেন শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মো: সাইফুল ইসলাম সবুজ, জামায়াতের ১০নং ওয়ার্ড আমীর গোলাম মাওলা, ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ও সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী নুর মোহাম্মদ খোকা, ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি মাইনুল ইসলাম প্রধান, সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী হাসান আল বান্না, আলাউদ্দিন ঢালী, আলমগীর বন্ধুকশীসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।

কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:২৯ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

বজ্রপাতে নিহত কৃষাণী বিশখা।

কচুয়ায় বজ্রপাতে বিশখা সরকার (৩৫) নামে এক কৃষাণীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের রাধা গবিন্দ বাড়ির কৃষাণী বাড়ির পাশে অবস্থিত জমি হতে খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন।

নিহত বিশখা সরকার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের হরিপদের স্ত্রী। বিশখা সরকার তিন কন্যা সন্তানের জননী।

পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, বাড়ির পাশে খড়ের গাঁদা আনতে বাড়ী থেকে বের হবার পথে ঝড়-বৃষ্টির কবলে পড়েন। পরে বজ্রপাতের শিকার হন তিনি। তাকে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. জাহিদ হোসাইন জানান, তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে বজ্রপাতে আতঙ্কিত হয়ে মারা যেতে পারেন। তাকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা যান। আকাশে কালো মেঘ দেখলেই নিজেদের প্রতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও নিরাপদ আশ্রয়ে যেত বলছেন এই চিকিৎসক।

বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৯ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার তিনি এ লাইসেন্স অনুমোদন করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর ইন বাংলাদেশ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে।

ওই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর লাইসেন্সপ্রাপ্তির জন্য প্রযোজ্য ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিটিআরসি বরাবর আবেদন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির অনুকূলে আবেদনকৃত লাইসেন্স ইস্যুর জন্য গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেটে নতুন সংযোজন। শ্রীলংকার পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বৈশ্বিক এ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করলো।

এ প্রসঙ্গে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে শেখ হাসিনা সরকারের উপর্যুপরি ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংককে বাংলাদেশে নিয়ে আসা একটা গণদাবিতে পরিণত হয়েছিল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব হিসেবে একটা বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রধান উপদেষ্টার। বাংলাদেশের হাওর-বাওড় দ্বীপাঞ্চলে, দুর্গম পার্বত্য এলাকায়, বিশেষভাবে উপকূলীয় দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার পৌঁছেনি সেখানে দ্রুততম সময়ে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা স্বউদ্যোগী হয়ে স্পেসএক্স সিইও ইলন মাস্ককে ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংককে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আহ্বান জানান।

এ লক্ষ্য অর্জনে বিডা, বিটিআরসি, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় নিবিড়ভাবে কাজ করেছে বলেও জানান তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংকের সেবাগুলোর মধ্যে একটা প্রাথমিক সেবা হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট, যেখানে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে না, যেটা আইএসপির ক্ষেত্রে হয়। অনেক ক্ষেত্রে যদি লম্বা সময় ধরে লোডশেডিং থাকে, মোবাইল টাওয়ারের ব্যাটারির ব্যাকআপ ফুরিয়ে গেলে মোবাইল ইন্টারনেটেও বিঘœ ঘটে। স্টারলিংকের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হবে না।

‘আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশে ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত। উপরন্তু এই ফাইবার নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য অংশ টেলকো গ্রেডের নয়। বাংলাদেশের অন্তত ৬৫ শতাংশ টেলিযোগাযোগ টাওয়ার এখনো ফাইবারাইজেশনের বাইরে, সেখানে মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সেবা দেওয়া হয়, খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা। আবার আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কের যে কাভারেজ ও ক্যাপাসিটি আছে, তাতেও সমস্যা আছে, হাইওয়ে মোবিলিটি কভারেজের সমস্যা আছে। স্টারলিংক এসব সমস্যার সমাধান করবে’- বলেন তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংক বাংলাদেশের মোবাইল ফোন এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারকে প্রতিযোগিতামূলক করবে। এর মাধ্যমে ভয়েস কল এবং ডেটা বান্ডেলভিত্তিক গতানুগতিক ইন্টারনেট সেবাদান ব্যবস্থা ডিজিটাল সার্ভিসকেন্দ্রিক নতুন রূপান্তরে মধ্য দিয়ে যাবে।

‘স্টারলিংকের সার্ভিসের ফলে কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে ডিরেগুলেশনের সূচনা হবে, প্রতিযোগিতা বাড়বে, শহর কিংবা গ্রামভেদে নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা তৈরি হবে’- যোগ করেন তিনি।