খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

চাঁদপুর প্রেসক্লাবের বার্ষিক দোয়া ও ইফতার মাহফিল

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর প্রেসক্লাবের বার্ষিক দোয়া ও ইফতার মাহফিল

চাঁদপুর প্রেসক্লাবের আয়োজনে প্রেসক্লাবের মরহুম সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বার্ষিক দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেলে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। একই স্থানে গত ১ মার্চ প্রেসক্লাবের আয়োজনে পবিত্র মাহে রমাদান উপলক্ষে হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় দুটি গ্রুপে অংশগ্রহণকারী বিজয়ী ১০ জন হাফেজের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। পুরস্কার বিতরণ করেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।

এছাড়া প্রেসক্লাবের মরহুম সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা, সকল মুসলিম উম্মাহ, দেশের উন্নতি এবং সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন গাছতলা দরবার শরীফের পীর আলহাজ¦ হযরত মাওলানা খাজা ওয়ালি উল্যাহ।

দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন, চাঁদপুরের জ্যেষ্ঠ জেলা ও দায়রা জজ শামছুন্নাহার, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) আবদুল হান্নান, চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব, চাঁদপুর আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোয়াজ্জেম হোসেন পিএসসি, নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মুশফিকুর রহমান, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুনতাসির আহমেদ, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবদুল মান্নান, চাঁদপুর স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক ও পৌর প্রশাসক মো. গোলাম জাকারিয়া, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনোয়ার হোসেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর চাঁদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান কবির।

সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) লুৎফুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) একরামুল হক, চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকতসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তর প্রধান ও প্রতিনিধিগণ।

রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা বিল্লাল হোসেন মিয়াজী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সলিম উল্লাহ সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুনির চৌধুরী, গণ ফোরামের জেলা সভাপতি অ্যাড. সেলিম আকবর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর জেলার সাবেক সভাপতি জয়নাল আবেদীন, বর্তমান সভাপতি হাফেজ মাওলানা মো. মাসুদুর রহমান, জেলা যুবদল সভাপতি মানিকুর রহমান মনিক, সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন খান আকাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল গাজী বাহার, চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমির অ্যাড. মো. শাহজাহান খানসহ রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।

দোয়া ও ইফতার মাহফিল এবং হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি রহিম বাদশা।

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিসহ প্রেসক্লাবের সাবেক ও বতর্মান নেতা, চাঁদপুর টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম, চাঁদপুর ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠান পূর্বে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিরতণ পর্ব পরিচালনা করেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কাদের পলাশ ও হিফজলু কুরআন প্রতিযোগিতার আহবায়ক এবং প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ কে.এম. সালাউদ্দিন। পুরস্কার বিতরণ কার্যক্রম সহযোগিতায় ছিলেন প্রতিযোগিতার সদস্য সচিব ও প্রেসক্লাবের সদস্য মাওলান আহম্মদ উল্যাহ।

অনুর্ধ্ব-১৪ বয়সী বিজয়ী হাফেজরা হলেন প্রথম হাফেজ ইসফাক এলাহী, দ্বিতীয় হাফেজ মাহফুজুর রহমান, তৃতীয় হাফেজ মো. জিকরুল্লাহ, চতুর্থ হাফেজ সোহান ও হাফেজ মো. তামিম। অনুর্ধ্ব-৩০ বয়সী বিজয়ী হাফেজরা হলেন- প্রথম হাফেজ খালিদ সাইফুল্লাহ, দ্বিতীয় হাফেজ সিয়াম হোসেন, তৃতীয় হাফেজ সাজ্জাদ হোসেন, চতুর্থ হাফেজ মো. তামজিদ এবং পঞ্চম হাফেজ আবু বকর ছিদ্দিক।

চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:৫০ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর শহর শাখার উদ্যোগে দাওয়াতী পক্ষ অভিযান উপলক্ষে গণসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে চাঁদপুর শহরের হাকিমপ্লাজা, হকার্স মার্কেট, জোড় পুকুরপাড় সড়ক ও বাইতুল আমীন চত্বর ব্যাপক দাওয়াতী কাজ এবং পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মজলিশের শূরার সদস্য ও চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে চায়। আমরা বিশ্বাস করি, জমিন আল্লাহর কাজেই এই জমিনের মধ্যে হুকুম চলবে আল্লাহর। আল্লাহর আইনের মধ্যে কোন ভুল নাই, মানুষের তৈরি আইনের মধ্যে ভুল আছে। মানুষ যখনই আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানুষের তৈরি আইনের দিকে যায়, তখন বারবার হোচঁট খায়, প্রতারিত হয় এবং মানুষ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত ও শোষণমুক্ত করার জন্য তিনি সবাইকে জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।

আরো বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান। উপস্থিত ছিলেন শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মো: সাইফুল ইসলাম সবুজ, জামায়াতের ১০নং ওয়ার্ড আমীর গোলাম মাওলা, ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ও সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী নুর মোহাম্মদ খোকা, ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি মাইনুল ইসলাম প্রধান, সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী হাসান আল বান্না, আলাউদ্দিন ঢালী, আলমগীর বন্ধুকশীসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।

কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:২৯ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

বজ্রপাতে নিহত কৃষাণী বিশখা।

কচুয়ায় বজ্রপাতে বিশখা সরকার (৩৫) নামে এক কৃষাণীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের রাধা গবিন্দ বাড়ির কৃষাণী বাড়ির পাশে অবস্থিত জমি হতে খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন।

নিহত বিশখা সরকার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের হরিপদের স্ত্রী। বিশখা সরকার তিন কন্যা সন্তানের জননী।

পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, বাড়ির পাশে খড়ের গাঁদা আনতে বাড়ী থেকে বের হবার পথে ঝড়-বৃষ্টির কবলে পড়েন। পরে বজ্রপাতের শিকার হন তিনি। তাকে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. জাহিদ হোসাইন জানান, তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে বজ্রপাতে আতঙ্কিত হয়ে মারা যেতে পারেন। তাকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা যান। আকাশে কালো মেঘ দেখলেই নিজেদের প্রতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও নিরাপদ আশ্রয়ে যেত বলছেন এই চিকিৎসক।

বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৯ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার তিনি এ লাইসেন্স অনুমোদন করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর ইন বাংলাদেশ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে।

ওই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর লাইসেন্সপ্রাপ্তির জন্য প্রযোজ্য ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিটিআরসি বরাবর আবেদন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির অনুকূলে আবেদনকৃত লাইসেন্স ইস্যুর জন্য গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেটে নতুন সংযোজন। শ্রীলংকার পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বৈশ্বিক এ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করলো।

এ প্রসঙ্গে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে শেখ হাসিনা সরকারের উপর্যুপরি ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংককে বাংলাদেশে নিয়ে আসা একটা গণদাবিতে পরিণত হয়েছিল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব হিসেবে একটা বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রধান উপদেষ্টার। বাংলাদেশের হাওর-বাওড় দ্বীপাঞ্চলে, দুর্গম পার্বত্য এলাকায়, বিশেষভাবে উপকূলীয় দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার পৌঁছেনি সেখানে দ্রুততম সময়ে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা স্বউদ্যোগী হয়ে স্পেসএক্স সিইও ইলন মাস্ককে ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংককে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আহ্বান জানান।

এ লক্ষ্য অর্জনে বিডা, বিটিআরসি, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় নিবিড়ভাবে কাজ করেছে বলেও জানান তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংকের সেবাগুলোর মধ্যে একটা প্রাথমিক সেবা হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট, যেখানে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে না, যেটা আইএসপির ক্ষেত্রে হয়। অনেক ক্ষেত্রে যদি লম্বা সময় ধরে লোডশেডিং থাকে, মোবাইল টাওয়ারের ব্যাটারির ব্যাকআপ ফুরিয়ে গেলে মোবাইল ইন্টারনেটেও বিঘœ ঘটে। স্টারলিংকের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হবে না।

‘আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশে ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত। উপরন্তু এই ফাইবার নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য অংশ টেলকো গ্রেডের নয়। বাংলাদেশের অন্তত ৬৫ শতাংশ টেলিযোগাযোগ টাওয়ার এখনো ফাইবারাইজেশনের বাইরে, সেখানে মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সেবা দেওয়া হয়, খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা। আবার আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কের যে কাভারেজ ও ক্যাপাসিটি আছে, তাতেও সমস্যা আছে, হাইওয়ে মোবিলিটি কভারেজের সমস্যা আছে। স্টারলিংক এসব সমস্যার সমাধান করবে’- বলেন তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংক বাংলাদেশের মোবাইল ফোন এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারকে প্রতিযোগিতামূলক করবে। এর মাধ্যমে ভয়েস কল এবং ডেটা বান্ডেলভিত্তিক গতানুগতিক ইন্টারনেট সেবাদান ব্যবস্থা ডিজিটাল সার্ভিসকেন্দ্রিক নতুন রূপান্তরে মধ্য দিয়ে যাবে।

‘স্টারলিংকের সার্ভিসের ফলে কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে ডিরেগুলেশনের সূচনা হবে, প্রতিযোগিতা বাড়বে, শহর কিংবা গ্রামভেদে নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা তৈরি হবে’- যোগ করেন তিনি।