খুঁজুন
বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২

বিরলে ভাষার কারনে আর ঝড়ে পড়বেনা আদিবাসী কড়া সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থী

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:৩৪ অপরাহ্ণ
বিরলে ভাষার কারনে আর ঝড়ে পড়বেনা আদিবাসী কড়া সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থী

দেশের একমাত্র ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীর প্রায় বিলুপ্ত ‘কড়া’ সম্প্রদায়ের বাস দিনাজপুরে। উত্তরাঞ্চলে আদিবাসী ৩০টি জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠি ‘কড়া’। এই সম্প্রদায়ের মানুষ ভাষাগত কারনে শিক্ষা জীবন ও জীবন মান উন্নয়ন হয়নি সেইভাবে। উচ্চ শিক্ষা তো দূরের কথা, মাধ্যমিক গোন্ডি পেরিয়ে কলেজ পর্যন্ত যেতে পারেনি কেউ। কিন্তু একজন ছাত্র এই অসাধ্যকে সম্ভব করেছেন, সে পড়ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে।

তার মত এখন ওই গ্রামের অনেকেই উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। গ্রামে স্থাপন হয়েছে কড়া পাঠশালা নামের একটি স্কুল। এই সম্প্রদায়ের জীবন মান উন্নয়নে শিক্ষার বিকল্প নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ঠরা। দেশের ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীর ‘কড়া’ সম্প্রদায়ের একমাত্র ঠিকানা দিনাজপুরের বিরল উপজেলার হালজায় ঝিনাইকুড়ি গ্রামে। প্রায় বিলুপ্ত এই জাতি গোষ্ঠির আদিকাল থেকে এই অঞ্চলে বসবাস করে আসলেও নানা কারনে পিছিয়ে রয়েছেন তারা। এক সময় বন-জঙ্গলে শিকার করে জীবন-জীবিকা চললেও বর্তমানে কৃষি ও কৃষি শ্রমিকের কাজ করেই কষ্টে দিন পাড় করছেন এই সম্প্রদায়ের মানুষ। শুধু তাইনয় এখন অবধি স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কেউ পা রাখতে পারেনি কলেজে।

এমন বাস্তবতায় এবং চরম প্রতিকুলতার মধ্যেও কড়া সম্প্রদায়ের একমাত্র নক্ষত্র লাপল কড়া পা রেখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে। সে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী। লাপল তার জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে উপলব্ধি করেছেন ভাষাগত কারনে ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগ ঝড়ে পড়ছে। তাই নিজ উদ্যোগে এবং স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থা ভাবনার সহযোগিতায় গ্রামে “কড়া পাঠশালা” নামের একটি স্কুল শুরু করেছেন। লাপল বিশ্বাস করেন কড়া সম্প্রদায়ের একমাত্র তারা সে নয়, তার মত এই গ্রাম থেকে অনেকেই আগামীতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে। কড়া পাঠশালার শিক্ষকরা আদিবাসী হওয়ায়, শিক্ষার্থীদের তাদের মতকরে এবং তাদের ভাষায় পড়াশোনা বুঝিয়ে দিচ্ছেন।

পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীরা বেশ মনোযোগী হয়েছে এবং অভিভাবকেরাও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। ভাবনা’র নির্বাহী পরিচালক মো: মোস্তাফিজুর রহমান রুপম জানান, মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা স্কুল শেষে ও ফ্রি সময় কড়া পাঠশালায় এসে বিনামূল্যে প্রাইভেট পড়ছে। জীবন মানের উন্নয়নের জন্য শিক্ষার বিকল্প নেই এবং এই গ্রামটি একদিন আদর্শ গ্রামে রূপ নেবে বলে মনে করছেন তিনি। এই গ্রামে ২৪টি আদিবাসী কড়া পরিবার রয়েছে। এছাড়াও কড়া পাঠশালায় মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৯জন এবং এর মধ্যে স্কুলে যায় ১১জন।

হাইমচরে ১২লাখ চিংড়ি রেনু জব্দ

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৫ অপরাহ্ণ
হাইমচরে ১২লাখ চিংড়ি রেনু জব্দ

চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলায় মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে প্রায় ১২লাখ বাগদা চিংড়ির রেনু পোনা ধরে পাচারের সময় জব্দ করেছে কোস্টগার্ড। জব্দ চিংড়ি পোনার আনুমানিক মূল্য ৪৫ লাখ টাকা। পরে এসব রেনুপোনা ডাকাতিয়া নদীতে অবমুক্ত করা হয়।

মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে এসব তথ্য জানান চাঁদপুর সদর উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, সোমবার (২৮ এপ্রিল) দিনগত রাত ৯টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাইমচর উপজেলার গরম বাজার এলাকায় কোস্টগার্ড ও মৎস্য বিভাগ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় ওই এলাকায় মেঘনা নদীতে ধরে আনা বাগদা চিংড়ির পোনা খুলনা ও সাতক্ষিরা পাচারের সময় জব্দ করা হয়। এক শ্রেণির অসাধু জেলে বছরের এই সময়টাতে মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে ছোট জাল দিয়ে বাগদা চিংড়ির রেনু পোনা ধরে সংরক্ষণ করে রাখে। পরিমানে বাড়লে ট্রাকে করে এসব পোনা চালান করে।

অভিযানে কোস্টগার্ডের চীফ পেটি অফিসার এম. শফিকুল ইসলামসহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। চাঁদপুর সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মির্জা ওমর ফারুকের উপস্থিতিতে রাত ১১টার দিকে ড্রাম ভর্তি এসব চিংড়ি রেনু পোনা কোস্টগার্ড চাঁদপুর স্টেশন এলাকায় ডাকাতিয়া নদীতে অবমুক্ত করা হয়।

সন্তানদের লেখাপড়া, সুঁই সুতা গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নারীদের: জেলা প্রশাসক

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৫৩ অপরাহ্ণ
সন্তানদের লেখাপড়া, সুঁই সুতা গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে নারীদের: জেলা প্রশাসক

চাঁদপুরে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নের বর্তমান প্রেক্ষাপট ও করণীয় সম্পর্কে মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকালে ওয়াইডব্লিউসিএ এর সম্মেলন কক্ষে চাঁদপুর উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন।

তিনি বলেন, কিছু কিছু গন্ডি থেকে নারীদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। নারীরাও যেন পুরুষদের মত হোটেল, রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন ব্যবসা করতে পারে সেদিকেও চিন্তা করতে হবে।

ডিসি বলেন, একটা সময় ছিলো নারীকে সেবাদাসী হিসেবে বলা বা ভাবা হতো। ছেলেদের পড়াশোনার সময় টাকার কোন ঘাটতি থাকে না আর মেয়েদের পড়াশোনার সময় টাকার ঘাটতি থাকে। মেয়েদের সাবলম্বী করে তুলতে বিশেষ করে ছাত্রীদের জন্যে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা বানিজ্য চালু করতে হবে। ইলিশ কেন্দ্রিক অনেক ব্যবসা করা যেতে পারে।

ডিসি আরো বলেন, বাসায় বসে থাকলে নারীরা এগিয়ে যেতে পারবে না। নারীদের ঘর থেকে বের হয়ে এসে জয়ীতা হতে হবে। বেগম রোকেয়া লেখনির মাধ্যমে বুজাতে চেয়েছেন আপনাদের তা বাস্তবায়ন করতে হবে। ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া, সুঁই সুতার গাঁথা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি ব্যাংকার প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, নারীদেরকে আপনারা ঋন দেয়ার ব্যবস্থা করেন। নারীরা আপনাদের কাছে গেলে সহায়তা করেন। আমাদের তাদের সহায়তা করা উচিত।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আব্দুল হান্নান রনি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক নাসিমা আক্তার, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মাসুদ রানা, ফয়সাল আহমেদ বাহার প্রমূখ।

অনুষ্ঠানে ধারণাপত্র উপস্থাপন ও সভাপতিত্ব করেন উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মনিরা আক্তার।

উইমেন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক ফেরদৌসী বেগম আলোর সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র সহ-সভাপতি পাপড়ি বর্মন। এছাড়াও মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ নারী উদ্যোক্তাসহ উপস্থিত সূধীজন।

শাহরাস্তিতে বৃটিশ নাগরিককে কলেজ সভাপতি করায় প্রথম সভা বয়কট

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৩৬ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তিতে বৃটিশ নাগরিককে কলেজ সভাপতি করায় প্রথম সভা বয়কট

চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার মেহের ডিগ্রি কলেজের নবাগত সভাপতির নেতৃত্বে প্রথম সভা বয়কট করেছে পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কলেজ মিলনায়তনে বৃটিশ নাগরিক নবাগত সভাপতি আনোয়ার হোসেন খোকন অপেক্ষা করেন। কিন্তু কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষক প্রতিনিধি ছাড়া পরিচালনা পর্ষদের অন্যান্যরা উপস্থিত হয়নি।

বিষয়টি জানতে চাইলে মেহের ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান মুঠফোনে বলেন, নবাগত কমিটির প্রথম সভা ছিল। কিন্তু সভাটি আর হয়নি। পরিচালনা পর্ষদের ১৩ জনের মধ্যে ৮ জনই অনুপস্থিত ছিলেন। শুধুমাত্র সভাপতিসহ শিক্ষক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, প্রথম সভার আগে সম্প্রতি বৃটিশ নাগরিককে আনোয়ার হোসেন খোকনকে মনোনীত করায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাছে তার মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেন কলেজটির গভর্নিং বডির ৮ সদস্য।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাছে কলেজের গভর্নিং বডির সদস্যের দেয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে আনোয়ার হোসেন খোকনকে মনোনীত করেছেন, যা অধ্যক্ষের মাধ্যমে জানাতে পারি। আমাদের জানা মতে, তিনি একজন বৃটিশ নাগরিক এবং বর্তমানেও তিনি দেশ ও লন্ডন মিলিয়ে অবস্থান করছেন। গত ২০ বছরে তিনি বাংলাদেশে মাত্র হাতেগোনা কয়েকবার এসেছেন। তাও আবার বৃটিশ পাসপোর্টে। এরকম একজন ব্যক্তিকে সভাপতি মনোনীত করায় আমরা চরমভাবে হতাশ এবং কলেজ পরিচালনা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম বাধাগ্রস্থ হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির নীতিমালা ৯নং অনুসারে অধিভুক্ত কলেজে গভর্নিং বডির সভাপতি ও সদস্যরা বাংলাদেশের নাগরিক হবেন এবং তাহারা সাধারণভাবে বাংলাদেশের বাসিন্দা হবেন। ওই হিসেবে এ নিয়োগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নীতি বহির্ভূত ও সাংঘর্ষিক।

শাহরাস্তির প্রাচীনতম এই বিদ্যাপিঠটির সুনাম ও কার্যক্রম নির্বিঘেœ পরিচালনার স্বার্থে মেহের ডিগ্রি কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতির মনোনয়ন প্রত্যাহার করে, কলেজ কর্তৃক দাখিলকৃত প্রস্তাবনা অনুসারে সভাপতি মনোনয়ন প্রদান করার আহ্বান জানানো হয় চিঠিতে।’

কলেজ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ২৪শে মার্চ মেহের ডিগ্রি কলেজ গভর্নিং বডির মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ওই হিসেবে গভর্নিং বডির সদস্যরা গত বছরের ৫ নভেম্বর গভর্নিং বডির সবাই এক সভায় মিলিত হন। ওই সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক গঠিত নির্বাচন কমিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নতুন গভর্নিং বডি গঠনকল্পে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মানুযায়ী সম্পন্ন করতঃ গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য মনোনয়ন প্রদানের নিমিত্তে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

পরে চলতি বছরের ১৫ মার্চ সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দীন আহমেদ ও কলেজ অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান প্রতিস্বাক্ষর করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট কলেজ পরিদর্শক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর প্রেরণ করেন। ওই সময় প্রেরিত কাগজে সভাপতি পদে ৩ জনের নাম প্রস্তাবনা করা হয়। তারা হলেন- যথাক্রমে মো. আবু ইউসুফ, মোহাম্মদ কামরুল আহসান মজুমদার এবং মো. আবদুল সাত্তার।
আবেদনকারী সদস্যরা হলেন, মো. আয়েত আলী ভূঁইয়া, যদু চন্দ্র শীল, মো. আবু ইউসুফ, গাজী মো. কবির হোসেন, মো. আবুল কাশেম, মো. ইকবাল হোসেন, সুফিয়া আক্তার ও মো. জাকির হোসেন।

জানতে চাইলে কলেজ পরিচালনা পরিষদের দাতা সদস্য মো. আয়াত আলী ভূঁইয়া বলেন, কলেজের স্বার্থে স্থানীয় নাগরিককে সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই। যাকে দেয়া হয়েছে, তিনি বৃটেন থাকেন। কলেজ কমিটির জন্য আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়ে তিন জনের নাম পাঠিয়েছি জাতীয় বিশ^ বিদ্যালয়ে। কিন্তু হঠাৎ করে গোপন কারসাজিতে ওই তিনজনের বাহিরে আনোয়ার হোসেন খোকনের নাম যুক্ত হয়। তা আমরা মেনে নিতে পারি না।

জানতে চাইলে আনোয়ার হোসেন খোকনের হোয়াটস্যাপ নাম্বারে কল ও ম্যাসেজ করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে এ বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এ এস এম আমানুল্লাহর সাথে যোগোযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।