খুঁজুন
শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫, ২ কার্তিক, ১৪৩২

ফের কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:৪২ পূর্বাহ্ণ
ফের কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন। রোববার ফ্লোরিডার পাম বিচ থেকে এএফপি জানায়, নিজের ট্রুথ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ট্রাম্প এই প্রস্তাব দেন।

ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর ‘কানাডাকে শত শত বিলিয়ন ডলার’ ভর্তুকি দেয়, এটি ছাড়া কানাডা একটি কার্যকর দেশ হিসেবে টিকে থাকতে পারবে না।

তাই তিনি বলেন, ‘কানাডার আমাদের প্রিয় ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়া উচিত, যা কানাডার জনগণের জন্য অনেক কম কর ও আরও ভালো সামরিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং কোনো শুল্ক থাকবে না।’

সাম্প্রতিককালে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প এই মন্তব্যের পুনরুক্তি করলেন।

ট্রাম্প প্রশাসন কানাডা থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ২৫% শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছে, যা কানাডার অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।

এর প্রতিক্রিয়ায় কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ২৫% পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন, যা মার্কিন পণ্য যেমন বিয়ার, ওয়াইন, ফল, জুস, পোশাক, খেলাধুলার সরঞ্জাম এবং গৃহস্থালী যন্ত্রপাতির ওপর প্রযোজ্য হবে।

এছাড়া, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের মুখ্যৃমন্ত্রী ডগলাস ফোর্ড ২৭ ফেব্রুয়ারি একটি আগাম নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন, যাতে তিনি ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শুল্কের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ম্যান্ডেট পেতে পারেন।

ফোর্ড সতর্ক করেছেন যে, এই শুল্ক অন্টারিওর অর্থনীতিতে গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে এবং হাজার হাজার চাকরি হুমকির মুখে পড়বে।

ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলি এই মন্তব্যকে ‘কানাডার শক্তির প্রকৃতি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞতা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।

ট্রাম্পের এই প্রস্তাব এবং সাম্প্রতিক বাণিজ্যিক উত্তেজনা যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার দীর্ঘস্থায়ী মিত্রতার মধ্যে নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর আগেও একাধিকবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন।

জানুয়ারি মাসে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে বলেন, ‘কানাডার অনেক মানুষ আমাদের ৫১তম রাজ্যের অংশ হতে চায়।’

তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘যদি কানাডা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একীভূত হয়, তাহলে কোনো শুল্ক থাকবে না, কর অনেকটাই কমে যাবে এবং তারা রাশিয়ান ও চীনা জাহাজের হুমকি থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে।’

এর আগে, ডিসেম্বর ২০২৪ সালে, ফ্লোরিডায় অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে প্রস্তাব দেন যে, কানাডা চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হতে পারে। তবে, এই প্রস্তাবটি হাস্যরসের ছলে করা হয়েছিল বলে জানা যায়।

সূত্র: বাসস

আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ জাতির সঙ্গে প্রহসন: নাহিদ ইসলাম

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৪২ অপরাহ্ণ
আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ জাতির সঙ্গে প্রহসন: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই সনদ যদি আইনি ভিত্তি না পায়, তাহলে তা কেবল আনুষ্ঠানিকতা হয়ে থাকবে এবং সেটি জাতির সঙ্গে প্রহসনে পরিণত হবে।

শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই সনদের স্বাক্ষর কেবলই আনুষ্ঠানিকতা। যদি এর কোনো আইনি ভিত্তি না হয়, তাহলে এর কোনো বাস্তব মূল্য থাকবে না। আমরা সেই কারণেই এতে অংশ নেইনি। এটি একটি গণ-প্রতারণা এবং জাতির সঙ্গে প্রহসন হবে।

তিনি আরও বলেন, দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে আমরা দেখেছি, ১৯৯০-এর গণঅভ্যুত্থানের পরেও তিন দলের জোটের রূপরেখা বাস্তবায়িত হয়নি। সেই অভিজ্ঞতা আমাদের মনে রাখতে হবে। সংবিধানের মতো গুরুতর বিষয়ে পরিবর্তন আনতে চাইলে তার অবশ্যই একটি আইনি ভিত্তি থাকতে হবে।

ঐকমত্য কমিশনের বিষয়ে তিনি বলেন, যদি আলোচনা ডাকেন তারা, তাহলে এনসিপি তাতে সাড়া দেবে। তবে, ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের সঙ্গে জুলাই সনদের কোনো সম্পর্ক নেই বলেও তিনি স্পষ্ট করেন।

নির্বাচনী প্রতীক প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম জানান, জাতীয় নির্বাচনে এনসিপি ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়েই অংশ নেবে। এই প্রতীক নিয়ে দলের মধ্যে পূর্ণ আস্থা রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না থাকলে তা হবে ‘গণপ্রতারণা’— এমন মন্তব্য করে আনুষ্ঠানিকতা থেকে নিজ দলকে দূরে রাখলেন এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলাম।

টানা অনশনে অসুস্থ শিক্ষকরা, ‘মন গলছে না’ আমলাদের

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:২৬ অপরাহ্ণ
টানা অনশনে অসুস্থ শিক্ষকরা, ‘মন গলছে না’ আমলাদের

২০ শতাংশ বাড়িভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে টানা এক সপ্তাহ ধরে আন্দোলন করছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। কয়েকদিন অবস্থান কর্মসূচির পর এখন তারা বসেছেন অনশনে। বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ, অবস্থান কর্মসূচির পর টানা অনশন এবং তীব্র গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন শিক্ষকরা।

শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে অনশন শুরু করেন তারা। সে হিসাবে প্রায় সাড়ে ২৬ ঘণ্টা অনশনে শিক্ষকরা। এরই মধ্যে তারা কালোপতাকা মিছিলও করেন।

শনিবার দুপুরের পর থেকে বেশ কয়েকজন শিক্ষক অসুস্থ হয়ে পড়েন। শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজীও এক দফায় অসুস্থ হয়ে পড়েন।

আন্দোলনরত শিক্ষকদের তথ্যমতে, শহীদ মিনারে চলমান অনশনে এ পর্যন্ত অন্তত পাঁচজন শিক্ষক এবং সংবাদ সংগ্রহ করতে আসা একজন সাংবাদিক অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

অসুস্থ শিক্ষকদের মধ্যে দুজনের নাম-পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- বরিশালের উজিরপুরের গুঠিয়া ইউনিয়নের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ঝর্না গাইন, অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী। তাদের মধ্যে ঝর্না গাইন এখনো স্বাভাবিক হতে পারেননি। অন্যদিকে সংবাদ সংগ্রহে এসে অসুস্থ হয়ে পড়া সাংবাদিক হলেন দৈনিক কালের কণ্ঠের মিলন মিয়া।

শিক্ষকরা ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পর আপাতত ১০ শতাংশ এবং আগামী বছর ১০ শতাংশ বাড়ানোর দাবি জানান তারা। তারপরও সরকারের পক্ষ থেকে এ নিয়ে কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, তারা অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে অর্থ মন্ত্রণালয় ৫ শতাংশ অথবা ন্যূনতম দুই হাজার টাকা বাড়িভাড়া দিতে সম্মত হয়েছে। এর চেয়ে বেশি এখন সরকারের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয় বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টা আপ্রাণ চেষ্টা করছেন। এখনো তিনি সবার সঙ্গে কথা বলছেন। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই ৫ শতাংশের বেশি দিতে সম্মত নয়। সব দায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাঁধে বর্তালেও প্রকৃত ঘটনা হলো—অর্থ মন্ত্রণালয় তথা সরকারই শিক্ষকদের এ দাবি মেনে নিতে সক্ষম নয় বলে জানায়। এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তেমন কিছুই করার নেই।

এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী বলেন, শিক্ষকরা রাস্তায় পড়ে মরছেন, তাতেও আমলাদের মন গলছে না। আমরা মাত্র ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা চেয়েছি। এটাই নাকি তাদের কাছে অনেক বেশি! এরপরও আমরা তাদের সুযোগ দিয়েছি।

‘বলেছি, আপাতত ১০ শতাংশ দেন, আর আগামী বাজেটে ১০ শতাংশ দেবেন; সেটা উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন জারি করুন। তাতেও তাদের মন গলছে না। তাদের অন্তরে কে বা কারা সিলমোহর মেরে দিয়েছেন, তা আমাদের বোধগম্য নয়।’ যোগ করেন অধ্যক্ষ আজিজী।

অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া মাত্র ৫০০ টাকা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ৫ অক্টোবর শিক্ষক দিবসে সেই প্রজ্ঞাপন সামনে এলে তা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। এমনকি ওই প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান করেন শিক্ষকরা।

তারা বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ হারে দেওয়াসহ তিন দফা দাবিতে গত ১২ অক্টোবর প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নেন। সেখানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষকরা। পরে বিকেলে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন। এরপর থেকে সেখানে অবস্থান নিয়েই বিভিন্ন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।

একই সঙ্গে সারাদেশের প্রায় ৩০ হাজার এমপিভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা কর্মবিরতি চলছে। গত ১৩ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের এ কর্মসূচি করছেন তারা। এতে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৬:৫৮ অপরাহ্ণ
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় ২৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত অন্তত ২৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

গাজা সিটির জেইতুন এলাকায় সবচেয়ে ভয়াবহ হামলায় একই পরিবারের ১১ জন সদস্য নিহত হন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ওই পরিবারের গাড়িটি তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় প্রবেশ করেছিল।

হামাস এই হামলাগুলোকে যুদ্ধবিরতির স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য মধ্যস্থতাকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যাতে তারা ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি করে চুক্তি মেনে চলতে বাধ্য করে।

হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা যুদ্ধবিরতির বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। মধ্যস্থতাকারীরা যদি নীরব থাকে, তবে এটি আরও রক্তপাতের পথ খুলে দেবে।

হামাস জানিয়েছে, তারা রেড ক্রসের মাধ্যমে এক নিহত ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিয়েছে।

এদিকে, গাজার মানবিক পরিস্থিতি এখনও অত্যন্ত ভয়াবহ। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর আহ্বান সত্ত্বেও বড় পরিসরে ত্রাণ সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ইসরায়েলের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে। ফলে স্থানীয় মানুষ এখনো খাবার, পানি ও চিকিৎসা সংকটে ভুগছে।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধে এ পর্যন্ত অন্তত ৬৭ হাজার ৯৬৭ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১ লাখ ৭০ হাজার ১৭৯ জন আহত হয়েছেন বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

নতুন করে এই হামলাগুলোর ফলে যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ বেড়েছে এবং পর্যবেক্ষকরা আশঙ্কা করছেন, সংঘাত পুনরায় তীব্র রূপ নিতে পারে যদি ইসরায়েলি অভিযান বন্ধ না হয়।

সূত্র: আল-জাজিরা