খুঁজুন
রবিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৫, ১৭ কার্তিক, ১৪৩২

সভাপতি মিজানুর রহমান সম্পাদক সালাউদ্দিন সাংগঠনিক ইমাম হোসেন

ঢাকাস্থ চাঁদপুর ফোরাম’র কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫, ৮:৫৮ অপরাহ্ণ
ঢাকাস্থ চাঁদপুর ফোরাম’র কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন

ঢাকায় অবস্থানরত চাঁদপুর জেলার ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের নিয়ে কার্যনির্বাহী পরিষদ (২০২৫-২০২৭) গঠন করা হয়েছে। ২২শ আগস্ট শুক্রবার ঢাকায় অবস্থানরত চাঁদপুর জেলার ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের নিয়ে এক মত বিনিময় সভা শেষে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে মিজানুর রহমান খানকে সভাপতি, অধ্যক্ষ মোঃ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া সাধারণ সম্পাদক এবং ইমাম হোসেন ইমন সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট করে এ কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসলেহ উদ্দীন আলমগীর, সহ-সভাপতি মাওঃ আবু জাফর সিদ্দিকী, মোঃ সুলাইমান মিয়া, প্রফেসর ডঃ আঃ কাদির, বোরহান উদ্দীন, জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, ইউসুফ খান, সহ-সাধারণ সম্পাদক আহমেদ খান, শেখ জাকির হোসেন জুয়েল, অর্থ সম্পাদক হাফেজ আঃ করিম, সহ-অর্থ সম্পাদক মাহবুব এ জামান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কুদ্দুস মাখন (চাঁদপুর সদর), , মোঃ সাইফুল ইসলাম (মতলব দক্ষিণ), ইদ্রিস আলী পাটোয়ারী (ফরিদগঞ্জ), ডাঃ আবুল হাসান (মতলব উত্তর), আবু তাহের মিয়াজি (কচুয়া), সামসুদ্দিন (শাহারাস্তি), মজিবুর রহমান (হাজীগঞ্জ), ইমরান হোসেন (হাইমচর), অফিস সম্পাদক গাজী সালাহ উদ্দীন, সহ-অফিস সম্পাদক মোঃ নাছির, প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম মাসুদ, সহ-প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক, প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহ প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল আজিজ, তথ্য ও মিডিয়া সম্পাদক আলমগীর শিপন, সহ-তথ্য ও মিডিয়া সম্পাদক মোঃ ফরিদ আহমেদ ভূঁইয়া, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাশেদ হোসেন মুন্সী, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক আব্দুল মোতালেব, আইন সম্পাদক এডভোকেট জহিরুল ইসলাম চৌধুরী, সহ আইন সম্পাদক মোঃ সাদিকুর রহমান (জামশেদ), ক্রিড়া সম্পাদক আনোয়ার শাহ, সহ ক্রিড়া সম্পাদক মোঃ সালমান, সমাজকল্যাণ সম্পাদক আঃ কাদের ভূঁইয়া, সহ সমাজকল্যাণ সম্পাদক আতিকুর রহমান জামালী, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নাজমুল মজুমদার, সহ ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ মজুমদার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল ইসলাম, সহ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মসিউর রহমান, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস আমিনা রহমান মুক্তা, সহ মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ মোসা: মেহেরুন নেছা, কার্যকরী সদস্য আরমান খান, মাস্টার এবিএম হানিফ মিয়া, মোঃ দুলাল হোসেন টিপু, রাসেল আহমদ, মোরশেদ আলম, আরমান খান, শাহজালাল খান।
উল্লেখ্য, ঢাকাস্থ চাঁদপুর ফোরাম ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে চাঁদপুরের সর্বস্তরের জনশক্তিদের মাঝে পাস্পরিক পরিচিতি, সম্পৃতি স্থাপনের লক্ষ্যে ইফতার মাহফিল, প্রীতি মিলনী, শিক্ষা সফর, কর্ম সংস্থান সৃষ্টি, চিকিৎসা সহায়তা এবং দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদানসহ সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

আগামীতে জেলার উন্নয়ন কর্মকান্ডে এই সংগঠন গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে চায়। ফোরাম এর কার্যক্রম গতিশীল ও প্রানবন্ত করার লক্ষ্যে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। চাঁদপুর জেলার ঢাকায় বসবাসরত কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় মজলিশে সূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের সূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য এবং চাঁদপুর জেলা আমির ও সেক্রেটারী উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্য হিসাবে থাকবেন।

রামপুরে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: শনিবার, ১ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ
রামপুরে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন

“বই পড়লে আলোকিত হই, না পড়লে অন্ধকারে রই” বইয়ের সঙ্গেই গড়ে উঠুক সুন্দর সমাজ এই স্লোগানে চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়নের বদরখোলা বাজারে বিদ্যাঘর পাঠাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। যুব সমাজকে মাদক ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখতে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে পাশাপাশি গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান এই পাঠাগারের মূল উদ্দেশ্য।

শুক্রবার ৩১ অক্টোবর বিকালে বদরখোলা বাজারে বিদ্যাঘর পাঠাগার ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাণুরাগীও সমাজসেবক মাওলানা জসিম উদ্দিন পাটওয়ারী।


বিদ্যাঘর পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও বিদ্যাঘর পাঠাগারের সচিব আমিরুল ইসলাম রিয়াজের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধান শিক্ষক মফিজুল ইসলাম মাষ্টার, সাবেক সহকারী উপাধ্যক্ষ মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মমিনুল হক রাজাপুরী, নাসিরকোট ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক মোঃ শরীফুল্লাহ।

এছাড়াও এলাকার নবীণ প্রবীণ ও গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বিদ্যাঘর পাঠাগারের মাধ্যমে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ যাতে জ্ঞান অর্জন করতে পারে, সেজন্য বিভিন্ন মনিষীদের বই পাঠাগারে রাখতে হবে। পাশাপাশি ইসলামী জ্ঞান চর্চার জন্য ইসলামী বই সংরক্ষণ করতে হবে।

ইলিশ ধরার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ আজ

শ্যামল সরকার
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৫০ অপরাহ্ণ
ইলিশ ধরার ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ আজ

ইলিশের প্রজনন নিরাপদ রাখতে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনাসহ দেশের বিভিন্ন নদ-নদীতে গত ৪ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল ২২ দিনের ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা। এসময় নদীতে মাছ ধরা, বিক্রি, পরিবহন ও মজুদ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ছিল। দীর্ঘ বিরতির পর শনিবার (২৫ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে নদীতে নামবেন জেলেরা।

শেষ সময়ে কেউ মেরামত করছেন নৌকা, কেউবা পুরোনো জাল সেলাই করে নিচ্ছেন নতুন করে। চোখে মুখে আনন্দের অনুভূতি থাকলেও আশানুরূপ ইলিশ পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন জেলেরা। তারা বলছেন, এবছর ভরা মৌসুমেও নদীতে ইলিশের দেখা মেলেনি। আর এখন মৌসুম শেষ। জালে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ না পেলে কষ্টের পাল্লা ভারী হবে।

এদিকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন চাঁদপুরে নিবন্ধিত ৪৫ হাজার ৬১৫ জেলে পরিবারকে খাদ্য সহায়তা হিসেবে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়। কিন্তু তা ছিল জেলেদের কাছে অপ্রতুল। ওই সময় জীবিকা হারিয়ে চরম কষ্টে পড়েন জেলেরা।

এদিকে, সরকারি নিষেধাজ্ঞা মেনে নদীতে মাছ ধরতে না গেলেও নিষেধাজ্ঞার পর বেশ কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা না পেয়ে এবং মহাজন ও এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণ করে তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবনযাপন করতে হয়েছে বলে আক্ষেপ করেছেন।

তাদের অভিযোগ, মূল জেলেদের কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা থেকে বাদ পড়েছে। অথচ যারা মাছ ধরতে জীবনেও নদীতে নামেনি এমন বিভিন্ন পেশার বেশ কিছু মানুষ সরকারী সহায়তার কার্ড পেয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তারা ক্ষোভ জানিয়েছেন। এমনকি বেশ কিছু জেলে সরকারি সহযোগিতা পেয়েও সরকারের নির্দেশনা না মেনে অবৈধভাবে নির্বিচারে মা ইলিশ শিকার করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে সরকারের পরবর্তী সহযোগিতা থেকে বাদ দেওয়ারও আহ্বান জানান।

মৎস্য কর্মকর্তারা আশা করছেন, ২২ দিনের এই নিষেধাজ্ঞার কারণে এবার গত বছরের চেয়ে মাছের উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণে বাড়তে পারে।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ বলেন, নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে মাছ শিকার করতে দেওয়া হয়নি। এবার রেকর্ড পরিমাণে ইলিশ উৎপাদন হতে পারে।

তিনি আরও জানান, ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ডিমওয়ালা মা ইলিশ রক্ষায় প্রতি বছরের মতো এবারও ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিনের জন্য দেশব্যাপী ইলিশ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত নিষিদ্ধ করেছিল সরকার।

এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চালানো ৪৪৫ টি অভিযানে ৭৭ টি মামলা ও ৭৪ টি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১১৯ জন জেলেকে বিভিন্ন মেয়াদে সাঁজা প্রদান করা হয়। এছাড়া ৬ কোটি মিটার অবৈধ জাল, ১১০০ টন ইলিশ জব্দ করে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও এতিমখানায় প্রদান করাহয়।

জনশ্রুতি আছে অভিযানে সময় অনেক জেলে সরকারের বরাদ্দ করা চাল পাননি বলেও অভিযোগ রয়েছে।

শনিবার মধ্যরাতে সেই নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর থেকেই উপকূলের জেলেরা জাল, নৌকা, ট্রলার ও অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত করে ইলিশ শিকারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন। বিশেষ করে হরিনা ঘাট, আখনের ঘাট, পুরানবাজার রনাগোয়াল, লঞ্চ ঘাট, হাইমচরের নীলকমল, মতলব উত্তর মোহনপুর নৌঅঞ্চলের জেলেরা এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

ফরিদগঞ্জে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ আটক ১

শ্যামল সরকার
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
ফরিদগঞ্জে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ আটক ১

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে গঠিত যৌথবাহিনি। এ ঘটনায় দুই মাদক কারবারি পালিয়ে গেলেও একজনকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার সকালে উপজেলার বালিথুবা পশ্চিম ইউনিয়নের সকদিরামপুর গ্রামের ছোট বাড়ি এলাকা থেকে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এলাকাবাসীর খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও জেলা ডিবি পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযান পরিচালনা করে।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্পের অপারেশনাল অফিসার লেফটেন্যান্ট জাবিদ হাসান ও ফরিদগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত রাজিব চক্রবর্তী।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকদিরামপুর গ্রামের খলিল বেপারির ছেলে মাদক কারবারি আল-আমিন (২৫) ও তার সহযোগী হত্যা মামলার আসামি রুবেল হোসেন (২৮) ফজরের নামাজের পর একটি প্রাইভেটকারে করে বিপুল পরিমাণ গাঁজা নিয়ে আসে। পরে আল-আমিনের বাড়ির গোসলখানায় গাঁজাগুলো লুকিয়ে রাখে। এ সময় স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালিয়ে যায়।

পরে এলাকাবাসী পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে খবর দিলে যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে ফরিদগঞ্জ থানায় নিয়ে আসে।

এলাকাবাসী জানায়, রুবেল হোসেন এর আগে একটি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। গত ১০ দিন আগে তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান। মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই আবারও মাদক ব্যবসায় সক্রিয় হয়ে ওঠে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি একই ইউনিয়নের বাইক্কারবাগানের পাশের ডোবা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মাদক ব্যবসায়ী সোহেল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সে মামলার অন্যতম আসামি ছিল রুবেল হোসেন।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন স্বপন মিয়াজী জানান, সকালে ফজরের নামাজের পর এলাকাবাসী আমাকে জানায়, এ এলাকার কুখ্যাত মাদক কারবারি রুবেল জেল থেকে বের হয়ে আবারও মাদক কারবারির সাথে জড়িয়ে পড়েছে এবং বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ এলাকায় প্রবেশ করলে তাদের ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে থানা পুলিশকে খবর দেই। তিনি আরো জানান, তাদের কারনে এ এলাকার যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।

ফরিদগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহ্ আলম বলেন, সকালে এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও ডিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করি। তবে মূল মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। আল-আমিনের বাবা খলিল বেপারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।