খুঁজুন
শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫, ২৯ চৈত্র, ১৪৩১

বিদেশ না গিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে মাসে লাখ টাকা আয় সাহাদাতের

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:৫৪ অপরাহ্ণ
বিদেশ না গিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে মাসে লাখ টাকা আয় সাহাদাতের

পড়াশোনার মাঝ পথে প্রবাসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে উদ্যোক্তা হয়ে উঠলেন চাঁদপুরের বাবুরহাট এলাকার পোল্ট্রি ফার্ম ব্যবসায়ী সাহাদাত সরদার। এখন তার মাসিক আয় লাখ টাকার উপরে। তবে মুরগীর বাচ্চার দাম আর ফিডের দাম কমানো হলে লাভের পরিমাণ আরো বাড়বে বলে প্রত্যাশা তার।
অন্যদিকে প্রাণী সম্পদ বিভাগের পরামর্শ ছাড়াই এমন সাফল্যে এলাকার তরুণ উদ্যোক্তাদের প্রেরণা এই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।

যৌথ পরিবারের স্বচ্ছলতা ফেরাতে প্রবাসে যেতে পাসপোর্ট করা সাহাদাত এখন পোল্টি ফিড ও ফার্মের মালিক। তার অধীনে ১০ থেকে ১২ জন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করছেন। ২০০৫ সাল থেকে ফিড ব্যবসায় জড়িত থাকলেও গেলো ৬ মাস আগে একটি আধুনিক পোল্ট্রি ফার্ম করেন। ফার্ম থেকে এখন মাসিক আয় লাখ টাকার উপরে। তার ফার্মে কাজ করতে পেরে খুশি শ্রমিকেরা।

তার সিয়াম পোল্ট্রি ফার্মের শ্রমিক জানান, ‘আগে ট্রেইলরের কাজ করতাম। ট্রেইলরের কাজ ছেড়ে দিয়ে এই ফার্মে চাকরি নিয়েছি। মুরগির ফার্মে বেতন পাই ১৫-২০ হাজার টাকা। পরিবারের ৪ জন নিয়া এখন সুখে আছি।’

আরেক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা ফার্ম পরিচালনা করি। সকালে এসে ৬টার সময় খাবার দেই, পানি দেই, মেডিসিনের প্রয়োজন হলে মেডিসিন দেই। তারপর এই ভূষিগুলো প্রতিনিয়ত নাড়তে হয়। এটা নাড়লে ভূষিগুলো শুকনা থাকলে মুরগির রোগবালাই কম হয়। এভাবে আমরা পরিচালনা করি। আর খাওয়াতে হয় সকালে- দুপুরে- রাতে। আবার ছোটদের এক ধরণের ফিড, বড়দের এক ধরণের ফিড ব্যবহার করছি।’

২০ লাখ টাকা ব্যায়ে আধুনিক পোল্ট্রি ফার্মে রয়েছে টিনসিডে ঝরণার মাধ্যমে তাপ নিয়ন্ত্রণ রাখার ব্যবস্থা। যা হিট থেকে মুরগীর বাচ্চাকে বাঁচানো যায়। এছাড়া রয়েছে হিট লাইটিং, শীতে তাপ দেয়ার জন্য হিট লাইটিং ও গ্যাস হোপার দেয়ার ব্যবস্থা।

বাবুরহাট দাসাদী গ্রামে এই প্রথম এমন ফার্ম দেখে তরুণদের মাঝে উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে বলে জানান এলাকাবাসী।

ফার্মের পাশ^বর্তী বাড়ীর ফারজানা বেগম বলেন, ‘জমিনটা পড়ে আছে। পরে শাহাদৎ ভাই কিনে খামার দিছে আর এখন লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। আমি আমার ছেলেরেও চাই এমন একটা পথ ধরিয়ে দিতে, ব্যবসা দিতে।’

এলাকাবাসীর পক্ষে জাকির হোসেন বলেন, ‘এই খামারটা অনেক সুন্দর করেছেন। এটা প্রযুক্তি নির্ভর খামার। যেটাতে ৭-৮ জন লোক কাজ করছে। সেখানে তারা মোটামুটি প্রতি মাসে ভালো একটা ইনকাম করছে। তাদের দেখায় দেখায় হয়তো আশেপাশের গ্রামের অনেকেই খামার করতে আগ্রহ প্রকাশ করবে।’
এলাকার মুরব্বী লোকমান সরদার বলেন, ‘শাহাদাৎ বিদেশে না গিয়ে আজকে দেশে স্বল্প পুজিঁতে খুব ভালো আছে।’

আধুনিক ফার্মে লেবার কম, খরচ কম, মুরগী ভালো থাকে। ৬ হাজার মুরগীর জন্য ২ বার পানি দিতে হয়। ৪ জনের স্থলে ২ জনেই এখন তা করছে। সূইচ দিলেই পানি উঠে যায়। ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে এখন সিয়াম পোল্ট্রি ফার্ম, মেসার্স একতা পোল্ট্রি ফিড ও মাছের প্রজেক্টের উদ্যোক্তা সাহাদাত সরদার। শ্রমিকদের বেতন ও আনুষাঙ্গিক খরচা মিটিয়ে এখন মাসিক আয় লাখ টাকার উপরে তার।

উদ্যোক্তা মো. সাহাদাত সরদার বলেন, ‘এখানে ৬ হাজার মুরগি পালি। ২০ লাখ টাকা ব্যয় করে, প্রথম ব্যাচে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা লাভ হইছে, ২য় ব্যাচে ২ লাখ টাকা লাভ হইছে আর এই ৩য় ব্যাচে দেড় লাখ টাকা লাভ হইছে। বাচ্চার দাম আর ফিডের দাম একটু বেশি থাকার কারণে লাভের অংশ কমে গেছে। এই পোল্ট্রি ফার্ম দেয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে একটাই, মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। এখন আমার আন্ডারে অনেক লোক কাজ করে প্রায় ১০-১২ জন।’

তিনি আরো বলেন, ‘এই ফার্মটা আমার নিজের। আমার ফিডের দোকান আছে একতা পোল্ট্রি ফিড নামে ওয়্যারলেস বাজারে। আমি ২০০৫ সাল থেকে ব্যবসা করি। এখন নিজে কিছু প্রজেক্ট দিতেছি। আমার প্রায় ১০০-১৫০ খামারি আছে, তাদের আমি ফিড বাচ্চা দেই এবং আমিই ফিডের ডিলার। কিন্ত ফার্ম চালাতে গিয়ে আমরা সরকারিভাবে কোনো সাহায্য পাই না। সরকারি কোনো ডাক্তার আমাদের এই ফার্মের কেয়ার টেক করে না। কোম্পানীর যে ডাক্তার আছে তাদের নিয়েই আমরা এই ফার্ম পরিচালনা করি।’

উদ্যেক্তা সাহাদাত এখন পুরোদমে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী। তিনি চাঁদপুর পৌরসভার ১৪নং ওয়ার্ড বাবুরহাট দাসাদী এলাকার সরদার বাড়ীর বাসিন্দা। পরিবারে দুই ভাই, পাঁচ বোন আর স্ত্রী ও এক ছেলে সন্তান রয়েছে তার।

ড.জালালের পক্ষে মুন্সীরহাটে অগ্নিকান্ডস্থল পরিদর্শন করেন এনামুল হক বাদল

মোঃ রবিউল আলম
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০৪ অপরাহ্ণ
ড.জালালের পক্ষে মুন্সীরহাটে অগ্নিকান্ডস্থল পরিদর্শন করেন এনামুল হক বাদল

মতলবের মুন্সীরহাট বাজারে অগ্নিকান্ডস্থল পরিদর্শন করেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। শুক্রবার বিকালে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দিনের পক্ষে আগুনে পুড়ে যাওয়া দোকান মালিকদের সাথে কথা বলেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও মতলব পৌরসভার সাবেক মেয়র এনামুল হক বাদল।

এসময় তিনি ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদেরকে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতা আলহাজ্ব ড. মোহাম্মদ জালাল উদ্দিনের পক্ষ থেকে সমবেদনা জানান এবং তারা যেন এ ক্ষতি পুষিয়ে পুনরায় ব্যবসা কার্যক্রম চালিয়ে আসতে পারেন সেজন্য দোয়া করেন। এ ক্ষেত্রে সরকারি সহায়তার পাশাপাশি ব্যক্তিগত সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেয়া হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ সফিকুল ইসলাম সাগর এবং মতলব পৌর ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম নয়ন হাজরা, সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেনসহ স্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মী।

পরিদর্শনকালে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব ড. মোঃ জালাল উদ্দিনের পক্ষে থেকে সান্তনা দেন এবং সমবেদনা জানান উপজেলা বিএনপির সভাপতি এনামুল হক বাদল।

উল্লেখ্য, শুক্রবার সকালে একটি ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে মুন্সীরহাট বাজারের ১৮ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

হাইমচরে বাংলা নববর্ষ কে স্বাগত জানিয়ে ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

মোঃ শরীফ হোসেন
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:৫২ অপরাহ্ণ
হাইমচরে বাংলা নববর্ষ কে স্বাগত জানিয়ে ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

‘বিজাতীয় অপসংস্কৃতি নয়, মুসলিম সংস্কৃতিই এদেশের ঐতিহ্য’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে হাইমচর উপজেলায় বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ তারুন্য মঞ্চে নূরের খোঁজে ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অপসংস্কৃতির পরিবর্তে ইসলামিক ভাবধারাপূর্ণ বিভিন্ন গজল পরিবেশন করেন জনপ্রিয় শিল্পীরা।

শুক্রবার সকালে এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নূরের খোঁজে ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা জুলফিকার হাসান মুরাদ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাইমচর থানা অফিসার ইনচার্জ মহিউদ্দিন সুমন।

হৃদয় মানবতা সামাজিক সংগঠনের সভাপতি বোরহান উদ্দিন শিহাবের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাইমচর প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাওলানা আলী আকবর এবং প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক সাহেদ হোসেন দিপু পাটোয়ারী।

অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, বরেণ্য ওলামা মাশায়েখ, স্থানীয় রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। ইসলামিক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরার এই ব্যতিক্রমী আয়োজন সকলের কাছে প্রশংসিত হয়েছে। বক্তারা তাদের বক্তব্যে মুসলিম সংস্কৃতির গুরুত্ব এবং অপসংস্কৃতির প্রভাব সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অফিসার ইনচার্জ মহিউদ্দিন সুমন এই ধরনের ইসলামিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং আমাদের সংস্কৃতি একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতি। এই ধরনের অনুষ্ঠান সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্রিত করতে এবং সঠিক পথে পরিচালিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

বিশেষ অতিথিবৃন্দও তাদের বক্তব্যে ইসলামিক সংস্কৃতির চর্চা এবং এর প্রসারের উপর জোর দেন। অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশনকারী শিল্পীরা ইসলামিক গান ও হামদ-নাত পরিবেশনের মাধ্যমে দর্শকদের মুগ্ধ করেন।

নূরের খোঁজে ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ হাইমচরে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে, যেখানে নিজস্ব সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে উৎসবকে উদযাপন করা হচ্ছে।

কচুয়ায় ১২০ বছরের বৃদ্ধ জায়েদা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছেন রফিকুল ইসলাম রনি

ইউনুছ মিয়া
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:১৯ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় ১২০ বছরের বৃদ্ধ জায়েদা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছেন রফিকুল ইসলাম রনি

Oplus_131072

কচুয়ায় ১২০ বছরের বৃদ্ধ অসহায় জায়েদা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছেন কচুয়ার কৃতি সন্তান ও বাংলাদেশ বিআরবি ক্যাবলস লিমিটেডের মার্কেটিং ডাইরেক্টর শিক্ষানুরাগী রফিকুল ইসলাম রনি। সে উপজেলার সাচার ইউনিয়নের হাতিরবন্দ গ্রামের মিয়াজি বাড়ির মৃত বস্কর আলীর স্ত্রী। বৃদ্ধ জায়েদা বেগম দুনিয়াতে স্বামী, সন্তান ও পরিবারের লোকজন না থাকায় জীবন যুদ্ধ সংগ্রামে দিন কাটাচ্ছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃদ্ধ জায়েদা বেগম স্বামী বস্কর আলীর মৃত্যুর পর স্বামীর ভালোবাসার মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কারণে আর বিয়ে করেননি। যৌবন জীবনটা কাটিয়েছেন স্বামীর ভালোবাসার শ্রদ্ধা ও মায়ার বন্ধনে।

বস্কর আলী ও বৃদ্ধ জায়েদা বেগমের একটি ছেলে থাকলেও অভাব অনটনে কারণে মাকে ছেড়ে ছেলের পরিবার নিয়ে জীবন কাটছে হিমশিমে। ছোট্ট একটি ঝুপড়ি ঘরে ১২০ বছরের বৃদ্ধা জায়েদা বেগমের জীবন কাটছে দুঃখ-কষ্টে ও সংগ্রামে। বেঁচে থাকার জন্য বৃদ্ধ জায়েদা বেগম জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। জায়েদা বেগম সরকারি ও বেসরকারিভাবে কোন সহায়তা পাচ্ছেনা তেমন। থাকার জন্য একটি সরকারি গৃহ নির্মাণের প্রকল্প থেকে একটি ঘরের জন্য জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের কাছে গেলেও কেউ সাড়া দেননি তার ডাকে। এরকম পরিস্থিতিতে বৃদ্ধ জায়েদা বেগম জীবন সংগ্রাম নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হলে কচুয়ার কৃতি সন্তান, বাংলাদেশ বিআরবি ক্যাবলস লিমিটেডের মার্কেটিং ডাইরেক্টর ও শিক্ষানুরাগী রফিকুল ইসলাম রনির নজরে আসলে সে বৃদ্ধ মায়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি। শুক্রবার শিক্ষানুরাগী রফিকুল ইসলাম রনির প্রতিনিধি একটি দল বৃদ্ধ জায়েদা বেগমের বাড়িতে গিয়ে কয়েক মাসের খাবারের জন্য বাজার ও ঝুড়ি ছোট্ট ঘরটি থেকে বৃদ্ধ জায়েদা বেগম স্বস্তিতে জীবন কাটার জন্য ঘর মেরামত করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করেন।

শিক্ষানুরাগী রফিকুল ইসলাম রনির মানবতার দৃষ্টি স্থাপন দেখে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দরা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।