খুঁজুন
সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

চাঁদপুরে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

শওকত আলী
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৬:২৯ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

ঔষধ ব্যবসায়ীরেদর ৪ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে সারা দেশের ন্যায় বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সমিতি চাঁদপুর জেলা শাখার আয়োজনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত চাঁদপুর শহরের বায়তুল আমিন জামে মসজিদ সংলগ্ন শপথ চত্ত্বর এলাকায় এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মানবন্ধনে কেন্দ্রীয় ঔষধ সমিতির কর্মসূচি অনুযায়ী ৪ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চাঁদপুর জেলা শহর ছাড়াও কচুয়া, ফরিদগঞ্জ, মতলব, হাজীগঞ্জ সহ ৭ টি উপজেলার কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

৪ দফা দাবীর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ বিক্রি কমিশন বৃদ্ধি করা, ঔষধ ব্যবসায়ীদের দোকানে থাকা মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরৎ নেওয়া এবং তা প্রতিস্থাপন করা, ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসীতে ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ সরবরাহ বন্ধ করা ও সকল ঔষধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করতে হবে।

মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সমিতি চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মোস্তফা রুহুল আনোয়ার, সিনিয়র সহ-সভাপতি এবিএম নজরুল আমিন সাজু, সহ-সভাপতি বাবু সুবাশ সাহা, মনির হোসেন গাজী, ফরিদগঞ্জ শাখার সভাপতি সমির চন্দ্র দে, সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার পাঠান টিপু, জেলা সদস্য মো. সৈয়দ হোসেন গাজী, শাওন চৌধুরী, বিমল সেন সহ সকল পর্যায়ের কেমিস্টগণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানিগুলো ঔষধ ব্যবসায়ীদেরকে যে ১২-১৩% কমিশন দেওয়া হয় তার মধ্যে তারা ক্রেতাকে ১০% ছেড়ে দেওয়ার পর তাদের হাতে ২-৩% কমিশন থাকে। তা দিয়ে তারা দোকান ভাড়া কর্মচারী বেতন সহ বিভিন্ন খরচ দিয়ে তাদের জিবিকা নির্বাহ করতে হয় অতি কষ্টে। তারা তাদের সন্তানদের নিত্যদিনের ভরণ পোষণ ও লেখাপড়া করাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় বলে জানান।

তারা আরো জনান, ঔষধ কোম্পানি বিগত বছরে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ ফেরৎ নিলেও বর্তমানে তারা তা ফেরৎ নিচ্ছেনা। এতে করে তাদের লোকসান গুনতে হয়। তাই তারা মানববন্ধনে প্রতিবাদ করে জানান, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরৎ নিতে হবে এবং তাদেরকে সে ঔষধ প্রতিস্থাপন করার জন্য দিতে হবে।

এছাড়া বক্তরা বলেন, শহর ও গ্রামগঞ্জে যেখানে সেখানে ঔষধ ফার্মেসী গড়ে উঠেছে, যাদের কোন ড্রাগ লাইসেন্স নেই। তাই ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসীতে ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হবে।

অপরদিকে ব্যবসায়ীরা দাবী করে বলেন, বর্তমানে ঔষধের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে ক্রেতারা ঔষধ কিনতে পারছেনা। তাই ব্যবসায়ীদের দাবী অতিসত্তর সকল ঔষধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করতে হবে। অন্যথায় তারা কঠোর কর্মসূচীর দাবী জানান।

চাঁদপুরের ঔষধ ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, আমরা দিন শেষে রাতে পকেট শূন্য হয়ে বাড়ি যেতে হয়, আমাদের সন্তানদের জন্য আমরা কোন কিছু করতে পারিনা, আমাদের নিরুপায় হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। অন্য পেশার লোকেরা স্কুটার দিয়ে চলাফেরা করে, সেক্ষেত্রে আমাদের সাধারণভাবে জীবন যাপন করা কষ্ট হয়ে পড়েছে। সরকার কর্তৃক ঔষধের মূল্য নির্ধারণ করা এখন শুধু আমাদের দাবী নয়, তা এখন গণ মানুষের দাবীতে পরিনত হয়েছে।

খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে মতলব দক্ষিণ পিআইও কার্যালয়

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৮:১৫ অপরাহ্ণ
খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে মতলব দক্ষিণ পিআইও কার্যালয়

জনবল সংকটে খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে মতলব দক্ষিণের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়। এতে করে টেনেটুনেই যেন চলছে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচির কর্মযজ্ঞ।

রোববার সকালে ওই কার্যালয়ে গেলে জনবল সংকটের এমন তথ্য উঠে আসে।

সরজমিনে দেখা যায়, একাই একশ’ হিসেবে হরদম কাজ করছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা। তিনিই এখানে সকল কাজের কাজী। যদিও তার সাথে এখানে সেতু প্রকল্পের কার্য সহকারী পদায়িত রয়েছেন।

যদিও বাৎসরিক বাজেট বিবেচনায় এই উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা খাতে চলতি অর্থ বছরে কমপক্ষে প্রায় ১৫ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

তথ্য মতে, ২০১৭ সাল থেকে এই কার্যালয়টিতে অফিস সহায়ক, ২০২৩ সাল থেকে অফিস সহকারী, ২০২২ সাল থেকে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদটি শুন্য রয়েছে। যদিও অন্যান্য উপজেলায় প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে পিআইও ছাড়াও উপ-সহকারী প্রকৌশলী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, কার্য সহকারী ও অফিস সহায়ক কর্মরত আছেন।

এসব তথ্যের সত্যতা স্বীকার করে মতলব দক্ষিণের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, এখানে জনবল সংকটের কারনে আমাকেই অফিস সহকারী, অফিস সহায়কসহ সকল দায়িত্ব দাপ্তরিক প্রয়োজনে একা পালন করতে হচ্ছে। পুরনো একটি ল্যাপটপে যাবতীয় দাপ্তরিক কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছি। আমার জন্য মাঠ পর্যায়ের প্রকল্পের তদারকী কাজে ব্যবহারের জন্য দেয়া মোটরসাইকেলটিও অকেজো হয়ে পড়ে আছে। তবে এমন পরিস্থিতিতেও প্রকল্প মনিটরিং কাজসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছি।

স্থানীয়রা বলছেন, এই মতলবে ২টি আশ্রয় কেন্দ্র, ২০টি সেতু নির্মাণ প্রকল্প, ৪৩ জন অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বীর নিবাস নির্মাণ প্রকল্প, অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি, গ্রামীণ অবকাঠামো সংষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচি, টিআর-কাবিখা প্রকল্পের আওতায় ব্যাপক সংখ্যক প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া কম্বল, ঢেউটিন, শুকনো খাবার, জিআর কর্মসূচীও চলমান রয়েছে। তবে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও কার্য সহকারী প্রায়শই কোন প্রকল্প তদারকি কাজে মাঠে গেলে বেশিরভাগ সময়ই কার্যালয়টি তালাবদ্ধ থাকে। এতে দুর্যোগে সাড়াদানসহ বিভিন্ন কর্মকান্ড দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

এ বিষয়ে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণের উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমজাদ হোসেন বলেন, জনবল সংকটের বিষয়ে আমি বিগত মার্চ মাসে একটি স্মারক পত্রের মাধ্যমে শুন্য পদ পূরনের জন্য মহাপরিচালক মহোদয়কে অনুরোধ করেছি। আমার বিশ্বাস অচিরেই কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে তড়িৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ বিভাগের কর্মসূচী সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে সচেষ্ট হবেন।

একই সুরে কথা বললেন চাঁদপুর জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা জাহিদ হাসান খান। তিনি বলেন, শুধু মতলব দক্ষিণ নয়, আমার জেলা কার্যালয়েও জনবল সংকট রয়েছে। এতে বিভাগীয় কার্যক্রম তদারকীও কঠিন হয়ে পড়েছে। দ্রুত সমস্যা সমাধানে আমি এ কথা মহাপরিচালক মহোদয়কে অবহিত করেছি।

চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে শিবিরের চক্ষু চিকিৎসা অনুষ্ঠিত

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ জুন, ২০২৫, ৭:৪৩ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে শিবিরের চক্ষু চিকিৎসা অনুষ্ঠিত

চাঁদপুর সদর উপজেলার ৮নং বাগাদী ইউনিয়নের নানুপুর চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত চাঁদপুরজমিন হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর উদ্যোগে রোববার সকালে শিবিরের চক্ষু চিকিৎসা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দৈনিক চাঁদপুরজমিন ও জাতীয় দৈনিক অনুপমা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও প্রকাশক, চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর চেয়ারম্যান, হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ রোকনুজ্জামান রোকন। অনুষ্ঠানে কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন দৈনিক চাঁদপুরজমিন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুর হোসেন মঞ্জু।

হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা ইয়াসমিন আক্তারের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ ওসমান খান, বিশিষ্ট সমাজসেবক আব্দুর রহমান দুলাল, অন্ধ কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার সমন্বয় মোঃ দেলোয়ার হোসেন, হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন শেখ, দৈনিক চাঁদপুরজমিন পত্রিকার ফটো সাংবাদিক শাহনেওয়াজ আহমেদ।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক সমীর চন্দ্র রায় ও পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক নাজির আহমেদ সহ অনেকেই। অনুষ্ঠান শেষে দোয়া পরিচালনা করেন অনুষ্ঠানের সভাপতি।

অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ রোকনুজ্জামান রোকন বলেন, চোখের চিকিৎসা নিতে এসে এখানে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনারা আমাকে জানাবেন।

রোকন বলেন, যার চোখ নেই সে বুঝে চোখের কি মর্যাদা, এজন্যই চোখের যতœ নিতে হবে সবাই চোখ ভালো থাকলে সবই ভালো থাকবে। চোখ আল্লাহ তায়ালার এক বড় নেয়ামত, এজন্য এর যতœ নেওয়া খুবই জরুরী। আমার মত এই ধরনের মানবতার সেবায় সবার এগিয়ে আসা উচিত। তাহলে এলাকায় আর কোন অপরাধ থাকবে না, চোখকে রক্ষা করতে হলে আপনার সন্তানকে মোবাইল থেকে দূরে রাখুন। আমরা যেভাবে সন্তানদেরকে মোবাইল দিয়ে রেখেছি এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। না হলে ভবিষ্যতে অল্পতেই চোখে সমস্যা দেখা দিবে। এখানে যারা উপস্থিত আছেন বেশির ভাগই বয়স্ক। আপনার সন্তান এবং নাতি নাতনি যারা আছেন তাদেরকে মোবাইল থেকে দূরে সরিয়ে রাখলেই অনেক কিছু থেকে হেফাজত হবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানের উত্তরোত্তর ভবিষ্যৎ কামনা করছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পাশে চাঁসক ইসলামী ছাত্র আন্দোলন

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫, ৮:৪৪ অপরাহ্ণ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার্থীদের পাশে চাঁসক ইসলামী ছাত্র আন্দোলন

শনিবার সকাল ১১টায় সারাদেশে একযোগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চাঁদপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্রের কয়েকটি ভ্যানুতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূরীকরণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর সরকারি কলেজ শাখার নেতৃবৃন্দ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন রকমের সহায়তা প্রদান করেন। তীব্র গরমের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের ও অভিভাবকদের মাঝে ফ্রীতে মিনারেল ওয়াটারের ব্যাবস্থা করেন। বিভিন্ন শিক্ষা সামগ্রী উপহার হিসেবে প্রদান করেন।

বহু শিক্ষার্থীরা তীব্র যানজটের কারণে উপকেন্দ্রে পৌছাতে দেরি হওয়ায় দ্রুততার সহিত অন্যান্য উপকেন্দ্রে পৌঁছে দেয়ার ব্যাবস্থা করেন।

এছাড়াও শ্রেণীকক্ষ খুঁজে দেওয়া, অভিভাবকদের বসার স্থানের ব্যবস্থা, তাদের আনুষঙ্গিক ব্যাগ মোবাইল জমা রাখা সহ বিভিন্ন সহায়তা প্রদান করা হয়।

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর সরকারি কলেজ শাখার সভাপতি ডি.এম ফয়সাল, সহ-সভাপতি কে.এম মাসুদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ ফরহাদ, সদস্য আল আমিন সাইফি, ইব্রাহিম মজুমদার, বায়েজিদ বেপারী ও মিনহাজুল ইসলাম প্রমুখ।