খুঁজুন
সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ২৯ বৈশাখ, ১৪৩২

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ৮:০৭ অপরাহ্ণ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

বিচার সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

একই সঙ্গে দলটির অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সব ধরনের প্রচারণাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০৯ সালে ৬ জানুয়ারি সরকার গঠনের পর থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের ওপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কার্য ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশী ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এতে বলা হয়, এসব অপরাধের অভিযোগে আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহুসংখ্যক মামলা বিচারাধীন। এসব মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করতে গত ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, উসকানিমূলক মিছিল আয়োজন, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং ভিনদেশে পলাতক তাদের নেত্রীসহ অন্য নেতাকর্মীদের সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের প্রচেষ্টাসহ আইনশৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে।

এ সব কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।

সরকারের কাছে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, সরকার যুক্তিসংগতভাবে মনে করে ‘সন্ত্রাস বিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এবং ‘সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯’ এর ধারা-১৮(১) এ দেওয়া ক্ষমতাবলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা সমীচীন।

তাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন কর্তৃক যে কোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) সমমনা দলগুলো। আন্দোলনের মুখে রাজনৈতিক দল হিসাবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে গত শনিবার (১০ মে) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগের নেতাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত অনলাইনসহ দলটির সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে। ওই দিন রাতেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল অধ্যাদেশ জারি করা হয়।

পরের দিন রোববারও উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক বসে। সেখানে সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়। ওইদিন রাতে জারি হয় সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ।

অ্যাড. হাবিবুর রহমান লিটুর পিতা আবুল ডাক্তারের দাফন সম্পন্ন

মিজান লিটন
প্রকাশিত: সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ১০:০২ অপরাহ্ণ
অ্যাড. হাবিবুর রহমান লিটুর পিতা আবুল ডাক্তারের দাফন সম্পন্ন

চাঁদপুর জেলা বারের আইনজীবী অ্যাড. হাবিবুর রহমান লিটুর পিতা শহরের পুরাণবাজার পূর্ব জাফরাবাদ গাজীবাড়ী নিবাসী আলহাজ্ব আবুল হোসেন গাজী (৭৯) আবুল ডাক্তার রোববার (১১ মে ) রাত ৮ টা ১৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা বারডেম হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন)। তিনি বেশ কিছুদিন যাবত বুকের ব্যাথাজনিত রোগে ভুগছিল। গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় তাকে বারডেম হাসপাতালে ভর্তি করে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল।

তিনি চার ছেলে এক মেয়ে, পুত্রবধূ, জামাতা, নাতি নাতনি সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুনোগ্রাহী রেখে গেছেন।

সোমবার (১২ মে) বাদ যোহর পুরান বাজার পূর্ব জাফরাবাদ হাফেজিয়া মাদ্রাসা মাঠে মরহুমের জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজে ইমামতি করেন, জাফরাবাদ হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ও চৌধুরী বাড়ী জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আবু নাসের।

এ সময় চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক সহ সিনিয়র আইনজীবীগণ ও এলাকার অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ উপস্থিত ছিলেন। পরে পারিবার কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন করা হবে।

মতলবে এ্যাড. ফজলুল হক সরকার হান্নানের মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া

আলআমীন পারভেজ
প্রকাশিত: সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ৯:৫০ অপরাহ্ণ
মতলবে এ্যাড. ফজলুল হক সরকার হান্নানের মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া

চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ‘প্রোগ্রেসিভ ফোরাম’ এর আয়োজনে আইডিইবি মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা অবিভক্ত মতলব উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি এ্যাডভোকেট ফজলুল হক সরকার হান্নান এর স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার ১১ মে ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তন (আইডিইবি) ভবনে ‘প্রোগেসিভ ফোরাম’ সহ মতলব উত্তরের দলমত নির্বিশেষে সকলের উপস্থিতিতে এই দোয়া ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।

মরহুম এ্যাডভোকেট ফজলুল হক সরকার হান্নান এর বড় ছেলে মেহেদী হাসান সবুজ তার বাবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।

‘প্রোগেসিভ ফোরাম’ সংগঠনটির সভাপতি একেএম মোয়াজ্জেম হোসেনের সভাপতিত্বে ও ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম ও বশির আহম্মেদ এর উপস্থাপনায় শোক সভা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডাঃ আনিসুল আউয়াল পিএইচডি, অধ্যাপক ডাঃ শামীম আহমেদ, ডাঃ সরকার মাহবুব আলম শামীম, অধ্যক্ষ জাকির হোসেন জামাল, লায়ন বেনজির আহম্মেদ, এ্যাড, বোরহানউদ্দিন, ব্যারিষ্টার ওবায়দুর রহমান টিপু, কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) ও নিশ্চিন্তপুর ডিগ্রি কলেজ এর সভাপতি মতিউর রহমান ঝন্টু, মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক জিতু, বশির আহম্মেদ খান, এসএম জাহাঙ্গীর আলম, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান সহ আগত অতিথিবৃন্দ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মরহুম এ্যাডভোকেট ফজলুল হক সরকার হান্নান এর ভাগিনা আবু বকর সিদ্দিক, নারায়ণগঞ্জস্থ হোয়াইট হাউজের কর্ণথার কাউসার আলম, পূর্বান ঢালী, ওহেদুল ইসলাম, কবির সরকার, দুলাল মেম্বার, সাদুল্লাহপুর ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি মো: কাইয়ুম মুন্সি প্রমুখ।

আলোচনায় সকলে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং বলেন, আল্লাহ যেন এ্যাডভোকেট ফজলুল হক সরকার হান্নান কে জান্নাতুল ফেরদাউসের উচ্চ মর্যাদা দান করেন।

পরিশেষে, মরহুম এ্যাডভোকেট ফজলুল হক সরকার হান্নান এর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া, মাহফিল ও মোনাজাত করা হয়। মধ্যাহ্নভোজের মাধ্যমে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান শেষ হয়।

মতলবের বাইশপুরে উন্নয়ণ কাজের উদ্ধোধন

মো. রবিউল আলম
প্রকাশিত: সোমবার, ১২ মে, ২০২৫, ৯:০১ অপরাহ্ণ
মতলবের বাইশপুরে উন্নয়ণ কাজের উদ্ধোধন

মতলব দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও মতলব পৌরসভার প্রশাসক আমজাদ হোসেন বলেছেন, জনকল্যাণ নিশ্চিত করতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সহিত কাজ করতে হবে। মতলব পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের উত্তর বাইশপুর গ্রামের রাস্তার কার্পেটিং কাজের উদ্ধোধন করতে গিয়ে তিনি এ কথাগুলো বলেন।

তিনি আরো বলেন, ঠিকাদার দায়িত্বশীল মনোভাব নিয়ে কাজ করলে জনগণের জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব। মতলব পৌরসভার বেশ কয়েকটি উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করে কাজের মান নিয়ে ঠিকাদারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেন ইউএনও আমজাদ হোসেন। কাজ করে অধিক লাভ করতে হবে এমন মানসিকতা যার মধ্যে থাকবে সে কখনো একজন ভাল ঠিকাদার হতে পারবে না এবং ওইসব লোকদের ঠিকাদারী করাও ঠিক না।

স্থানীয় এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা আপনাদের এলাকার কাজ ভাল মন্দ হয় কি-না তা দেখার দায়িত্ব আপনাদের। নিন্মমানের কাজ হলে আমাদেরকে জানাবেন।

উদ্ধোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন মতলব দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও মতলব পৌরসভার সাবেক মেয়র এনামুল হক বাদল, মতলব দক্ষিণ থানার অফিসার ইনচার্জ ও মতলব পৌরসভার ১ ও ২ নং ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কাউন্সিলর মোহাম্মদ সালেহ আহমেদ, মতলব পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ফেরদৌস আলম, আই ইউ জি আই পি প্রকল্পের সহকারী প্রকৌশলী আবুল কাশেম, সহকারী প্রকৌশলী রতন মিয়া, মতলব দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও কাজের ঠিকাদার মোঃ জহিরুল হক জহির, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর কনস্ট্রাকশনের সহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মিরান হোসেন মিয়াজি প্রমুখ।

উল্লেখ্য, আই ইউ জি আই পি প্রকল্পের আওতায় মতলব পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের চাঁন মিয়া বাড়ী হতে অতিরিক্ত সচীব আবুল হোসেন বেপারী বাড়ী হয়ে হামিদ মৃধা বাড়ী পর্যন্ত সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩২৭ মিটার রাস্তার পাকাকরণ কাজের উদ্ধোধন করা হয়।কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর কনস্ট্রাকশন।