খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২৭ ভাদ্র, ১৪৩২

চাঁদপুরে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

শওকত আলী
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৬:২৯ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

ঔষধ ব্যবসায়ীরেদর ৪ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে সারা দেশের ন্যায় বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সমিতি চাঁদপুর জেলা শাখার আয়োজনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত চাঁদপুর শহরের বায়তুল আমিন জামে মসজিদ সংলগ্ন শপথ চত্ত্বর এলাকায় এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মানবন্ধনে কেন্দ্রীয় ঔষধ সমিতির কর্মসূচি অনুযায়ী ৪ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে চাঁদপুর জেলা শহর ছাড়াও কচুয়া, ফরিদগঞ্জ, মতলব, হাজীগঞ্জ সহ ৭ টি উপজেলার কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

৪ দফা দাবীর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ বিক্রি কমিশন বৃদ্ধি করা, ঔষধ ব্যবসায়ীদের দোকানে থাকা মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরৎ নেওয়া এবং তা প্রতিস্থাপন করা, ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসীতে ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ সরবরাহ বন্ধ করা ও সকল ঔষধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করতে হবে।

মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগ্রিস্টস সমিতি চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মোস্তফা রুহুল আনোয়ার, সিনিয়র সহ-সভাপতি এবিএম নজরুল আমিন সাজু, সহ-সভাপতি বাবু সুবাশ সাহা, মনির হোসেন গাজী, ফরিদগঞ্জ শাখার সভাপতি সমির চন্দ্র দে, সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার পাঠান টিপু, জেলা সদস্য মো. সৈয়দ হোসেন গাজী, শাওন চৌধুরী, বিমল সেন সহ সকল পর্যায়ের কেমিস্টগণ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানিগুলো ঔষধ ব্যবসায়ীদেরকে যে ১২-১৩% কমিশন দেওয়া হয় তার মধ্যে তারা ক্রেতাকে ১০% ছেড়ে দেওয়ার পর তাদের হাতে ২-৩% কমিশন থাকে। তা দিয়ে তারা দোকান ভাড়া কর্মচারী বেতন সহ বিভিন্ন খরচ দিয়ে তাদের জিবিকা নির্বাহ করতে হয় অতি কষ্টে। তারা তাদের সন্তানদের নিত্যদিনের ভরণ পোষণ ও লেখাপড়া করাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় বলে জানান।

তারা আরো জনান, ঔষধ কোম্পানি বিগত বছরে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ ফেরৎ নিলেও বর্তমানে তারা তা ফেরৎ নিচ্ছেনা। এতে করে তাদের লোকসান গুনতে হয়। তাই তারা মানববন্ধনে প্রতিবাদ করে জানান, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরৎ নিতে হবে এবং তাদেরকে সে ঔষধ প্রতিস্থাপন করার জন্য দিতে হবে।

এছাড়া বক্তরা বলেন, শহর ও গ্রামগঞ্জে যেখানে সেখানে ঔষধ ফার্মেসী গড়ে উঠেছে, যাদের কোন ড্রাগ লাইসেন্স নেই। তাই ড্রাগ লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসীতে ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক ঔষধ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হবে।

অপরদিকে ব্যবসায়ীরা দাবী করে বলেন, বর্তমানে ঔষধের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে ক্রেতারা ঔষধ কিনতে পারছেনা। তাই ব্যবসায়ীদের দাবী অতিসত্তর সকল ঔষধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করতে হবে। অন্যথায় তারা কঠোর কর্মসূচীর দাবী জানান।

চাঁদপুরের ঔষধ ব্যবসায়ীরা আরো বলেন, আমরা দিন শেষে রাতে পকেট শূন্য হয়ে বাড়ি যেতে হয়, আমাদের সন্তানদের জন্য আমরা কোন কিছু করতে পারিনা, আমাদের নিরুপায় হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করতে হচ্ছে। অন্য পেশার লোকেরা স্কুটার দিয়ে চলাফেরা করে, সেক্ষেত্রে আমাদের সাধারণভাবে জীবন যাপন করা কষ্ট হয়ে পড়েছে। সরকার কর্তৃক ঔষধের মূল্য নির্ধারণ করা এখন শুধু আমাদের দাবী নয়, তা এখন গণ মানুষের দাবীতে পরিনত হয়েছে।

শাহরাস্তিতে মাদক ও স্বৈরাচার বিরোধী আলোচনা সভা

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ণ
শাহরাস্তিতে মাদক ও স্বৈরাচার বিরোধী আলোচনা সভা

মাদকের বিষয়ে শাহরাস্তি উপজেলার টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো একটি প্রতিবাদী আলোচনা সভা ও বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। ৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে মাদক ব্যবসায়ী ও স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।

আলোচনা সভায় ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি বিল্লাল শিকদারের সভাপতিত্ব ও টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন যুবদলের নেতা মো. মমিন শিকদার (লিটন মাস্টার) এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের ব্রাঞ্চ অফিসার মনির হাওলাদার।

এছাড়াও অন্যানদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, টামটা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদকশামীম আহমেদ, ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি বিল্লাহ হোসেন শিকদার, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেরাজুন নবী (রাজু), উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল প্রিন্স, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম (মানিক), সৌদি আরবের রিয়াদ শাখার বিএনপির সহ-সভাপতি জয়নাল আবেদিন, ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক দিদার হোসেন মজুমদার।

সভায়বক্তারা মাদকের ভয়াবহতা এবং সমাজে এর বিস্তার রোধে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্সের ওপর জোর দেন এবং এই সামাজিক ব্যাধি থেকে যুবসমাজকে রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

আলোচনা সভা শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। যা স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে। এই আয়োজনের মাধ্যমে এলাকার মাদক নির্মূল ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় এক নতুন বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

শাহরাস্তিতে ​মহিলা মাদরাসার কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

মো. সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ণ
শাহরাস্তিতে ​মহিলা মাদরাসার কমিটির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

শাহরাস্তিতে বলশিদ মহিলা মডেল আলিম মাদরাসার নতুন কমিটি নিয়ে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। জেলা ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামকে সভাপতি করার পর থেকেই এই বিতর্ক শুরু হয়। তার পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্থানীয়রা। ইতিমধ্যে কমিটির তিনজন সদস্য পদত্যাগও করেছেন।

​স্থানীয়দের অভিযোগ, মাদরাসার কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াটি ছিল অস্বচ্ছ ও গোপনে। তারা বলছেন, মাদরাসার নাম তিনবার পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রথমে “ফজিলতের নেছা মহিলা মাদরাসা”, পরে “শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা মাদরাসা” এবং এখন “বলশিদ মডেল মহিলা আলিম মাদরাসা” নাম রাখা হয়েছে। যদিও মাদরাসার ফটকে এখনও আগের নামফলকই ঝুলছে। ​এছাড়াও সভাপতি আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আরও কিছু গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

​তিনি একসাথে একাধিক মাদরাসার দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। ​তার স্ত্রী নাজমা বেগম মাদরাসার অফিস সহকারী হলেও তিনি নাকি বাড়িতে বসেই হাজিরা খাতায় সই করেন। ​তাদের পরিবারের আরও পাঁচজন সদস্য মাদরাসার বিভিন্ন পদে চাকরি করছেন।

অভিভাবক সদস্য খোরশেদ আলম জানান, “আমার দুই মেয়ে এখানে পড়ে। আমাকে হঠাৎ ডেকে অভিভাবক সদস্য হিসেবে সই করতে বলা হয়। এটা একটা কৌশল ছিল বুঝতে পেরে আমি পদত্যাগ করেছি।”

​ইউপি সদস্য মোশাররফ হোসেন বলেন, “গোপনে অসৎ উদ্দেশ্যে এই কমিটি করা হয়েছে। আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানতাম না।”

ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন জানান, অধ্যক্ষের কক্ষের চাবি ও কমিটির সব নথিপত্র সভাপতির কাছেই থাকে।

​সভাপতি আমিনুল ইসলাম সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “মাদরাসার নাম দুইবার পরিবর্তন হয়েছে, তিনবার নয়। অন্য প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হয়েও এখানে সভাপতি হওয়া নিয়মসিদ্ধ। যারা পদত্যাগ করেছেন, সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।”

​উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিয়া হোসেন জানিয়েছেন, “কমিটি নিয়ে অভিযোগ পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।”

স্থানীয়দের দাবি, এই বিতর্কিত কমিটি বাতিল করে একটি স্বচ্ছ কমিটি গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে যদি সভাপতি আমিনুল ইসলাম ও সুপার মনিরুজ্জামানকে অপসারণ করা না হয়, তাহলে তারা আরও কঠোর আন্দোলন করবেন।

এলাকাবাসীর সর্বস্তরের জনগণের অংশ গ্রহনে  মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন,ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় এলাকাবাসী সৈয়দ আহমেদ দুলাল, কামরুল আহসান মজুমদার, মমতাজ উদ্দিন ভূঁইয়া, শাহ আলম খান, বাবুল হোসেন পাটোয়ারী, গিয়াস উদ্দিন মিয়াজী, লিপন, মনির হোসেন, রুহুল আমিন পাটোয়ারী, কিরণ মুন্সি, মোশারেফ মেম্বার, হেলাল মুন্সী, সাগরসহ বহু অভিভাবক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের হামলায় শিশুসহ মা ও মেয়ে আহত

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৩০ অপরাহ্ণ
লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের হামলায় শিশুসহ মা ও মেয়ে আহত

চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নং লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মাঝি বাড়িতে পারিবারিক কলহের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় বসত ঘর ভাংচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়ও প্রতিপক্ষের হামলায় শিশু সহ মা ও মেয়ে আহত হয়েছে। এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ঘটনার বিবরনে ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মাঝি বাড়ির দুলাল গংদের সাথে শাহানারা বেগমের সাথে সম্পত্তিগত ও পারিবারিক ভাবে বিরোধ চলে আসছে। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দুলাল, সানু (৫০) ও তাদের ৩ মেয়ে বিথী, রিমা, সাবিনা জোরপূর্বক শাহানারা বেগমের বসত ঘরে প্রবেশ করে তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় শাহানারা বেগম, তার মেয়ে জান্নাত আক্তার ও নাতনি ১০ বছরের শিশু উম্মে আইমান গুরুতর আহত হয়। এছাড়াও হামলাকারীরা তাদের বসত ঘর সহ ভিতরের বিভিন্ন আসবাবপত্র ভাংচুর করে। শাহানারা বেগমদের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা চলে যায়। পরে উপস্থিত লোকজন শাহানারা বেগম সহ আহতদের উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসেন। শাহানারা বেগম ও নাতিন উম্মে আইমানকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন এবং জান্নাত আক্তারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি দেন।

জান্নাত আক্তার বলেন, তাদের সাথে আগে থেকেই পারিবারিক বিষয় নিয়ে একটু দ্বন্দ ছিলো। তারা প্রতিনিয়ত আমাদেরকে প্রাণে মারার হুমকি দিত এবং নুন থেকে চুন ঘষলেই তারা আমাকে ও আমার মাকে মারতে আসতো। রবিবার আমি ঘরে বসে আমার মামাতো বোনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতেছি, এ সময় আমাদের ঘরের পাশ দিয়ে রিমা যাওয়ার সময় কি শুনে তার বাবা মা ও বোনদেরকে নিয়ে এসে আমাদেরকে মারধর করে এবং গালিগালাজ করতে থাকে।

শাহানারা বেগমের ছেলে অলিউল্লাহ বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম না। যখনই আমি বাড়ি থেকে সরে যাই তখনই তারা আমার মাকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। আমার বোন স্বামীর বাড়ি থেকে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসছে, তাদের উপর এভাবে হামলা করেছে এবং পরবর্তীতে আমার বোন ও আমি বাড়িতে না থাকলে আমার মাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। আমাদের অপরাধ আমরা তাদের বংশের না এবং স্থানীয় না, আমরা মামার বাড়িতে থাকি এজন্য আমরা বাড়ি থেকে সরে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি দেয়। তাই আমি প্রশাসনের কাছে আমাদের জীবনের নিরাপত্তা এবং সন্ত্রাসীদের শাস্তির আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচার চাই।

শাহানারা বেগমের ছেলে অলিউল্লাহ বাদী হয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় দুলাল, সানু, বিথী, রিমা, সাবিনাকে বিবাদী কের একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে চাঁদপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ বাহার মিয়া বলেন, বিষয়টি জেনেছি, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমি বিষয়টি তদন্ত করে দেখতেছি।