খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

চাঁদপুরে ভিপি নূর

আমাদের কর্মকান্ডে মানুষ যেনো বলতে না পারে আগেই ভালো ছিলাম

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ৮:২৮ অপরাহ্ণ
আমাদের কর্মকান্ডে মানুষ যেনো বলতে না পারে আগেই ভালো ছিলাম

Oplus_131072

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যারা সেনাবাহিনীর মতো প্রতিষ্ঠানকে কংলকিত করেছে, তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। তাদের বিচার নিশ্চিতের জন্য আমরা আওয়াজ তুলবো। কিন্তু প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্মান রক্ষা করাও আমাদের দায়িত্ব।

তিনি রবিবার বিকেলে চাঁদপুর হাসান আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে চাঁদপুর জেলা গঅণধিকার পরিষদ এর উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে ও আহতদের সুস্থতা কামনায় দোয়া, আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমরা যারাই সরকার গঠন করি। রাষ্ট্র চালাই, রাষ্ট্র চালাতে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমাদের লাগবে। আমরা যদি ঐতিহাসিকভাবে লক্ষ্য করি, ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধ থেকে শুরু করে ৭৫ এর সিপাহী জনতা বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করা, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এরশাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এবং ২৪ এর গণ অভূত্থানে সেনাবাহিনী জনগণের কাঁতারে এসে দাঁড়িয়েছে। কাজই সেনাবাহিনী কিংবা পুলিশ বাহিনীকে কোন বাহিনীর প্রতিষ্ঠানকে বির্তকিত করা যাবে না। এগুলো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। এগুলো আমার-আপনার ভ্যাট-ট্যাক্সের পয়সায় চলে।

নুর আওয়ামীলীগ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এই যে একটা জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছিলো। জাতীয় ঐক্যের মধ্যদিয়ে ৫ আগষ্ট শেখ হাসিনার পতন হয়েছিলো। ৫ আগষ্ট জনতা রায় দিয়েছে, আওয়ামী লীগ এ দেশের রাজনীতি থেকে বাতিল। এই বাতিল মালকে আর কেউ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না।’

চাঁদপুরের দীপু মনি আর সেলিম খানের মতো যেন আর কারো জন্ম না হয়- এমন প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘এই চাঁদপুরে বালুখ্যাকো সেলিম থেকে ভূমি দস্যু বিভিন্ন দখলবাজ, চাঁদাবাজ, জুলুমকারী তাদের অত্যাচারে আপনারা অতিষ্ঠ ছিলেন। কাজেই আজকে মানুষ যেনো আবার আমাদের মধ্যে আমরা যারা এই অভ্যুত্থানের অংশীজনরা বলছি, ওই আওয়ামী লীগের কোনো অপকর্ম যেনো আমাদের মধ্যে খুঁজে না পায়। মানুষ যেনো না বলতে পারে আগেই ভালো ছিলাম। এই কথাটি যেনো মানুষ না বলতে পারে তা আমাদের মনে, মগজে রাখতে হবে। আমাদের কর্মকান্ডে যেনো মানুষ কষ্ট না পায়।’

জেলা গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কাজী রাসেলের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, আমরা চাই রাষ্ট্র সংস্কার, গণহত্যার বিচার এবং একই সাথে নির্বাচনী রোডম্যাপ। আমরা বলেছি আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ইলেকশন দিতে হবে। ইলেকশন নিয়ে যদি তালবাহানা করা হয়, বাংলাদেশের মানুষ কিন্তু মানবে না।

তিনি সেনাবাহিনী প্রসঙ্গে বলেন, ‘আজকে সেনাবাহিনীকে জনগনের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চক্র করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী গনঅভ্যুত্থানে ভূমিকা রেখেছে। সেনাবাহিনী যদি ওই আওয়ামী হায়নাদের দিকে বন্দুকের নল না তাক করতো তাহলে এই গনঅভ্যুত্থান হতো না। সুতরাং কেউ সেনাবাহিনীকে নিয়ে মন্দ কথা বলার চেষ্টা করবেন না।’

তিনি আরো বলেন, ‘সেনাবাহিনী ভূমিকা রেখেছিলো, বাংলাদেশ জনগন আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। সম্মিলিত প্রচেষ্টা এই গণঅভ্যুত্থান হয়েছে। এই গণঅভ্যুত্থানের ধারা আমরা যদি আজকে সফল রাখতে চাই তাহলে আমাদের সবাইকে এক থাকতে হবে।’

জেলা গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মোঃ মাহমুদুল হাসান ও যুগ্ম আহবায়ক সাংবাদিক মো. জাকির হোসেনের যৌথ সঞ্চালনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিলে জেলা বিএনপি, জামায়াত ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিসসহ গণঅধিকার পরিষদ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের জেলা, উপজেলা, পৌর ইউনিয়নের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

আলোকিত চাঁদপুর রিপোর্ট
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:৫০ অপরাহ্ণ
চাঁদপুর শহর জামায়াতের গণসংযোগ ও পথসভা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর শহর শাখার উদ্যোগে দাওয়াতী পক্ষ অভিযান উপলক্ষে গণসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে চাঁদপুর শহরের হাকিমপ্লাজা, হকার্স মার্কেট, জোড় পুকুরপাড় সড়ক ও বাইতুল আমীন চত্বর ব্যাপক দাওয়াতী কাজ এবং পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মজলিশের শূরার সদস্য ও চাঁদপুর জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী।

তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করতে চায়। আমরা বিশ্বাস করি, জমিন আল্লাহর কাজেই এই জমিনের মধ্যে হুকুম চলবে আল্লাহর। আল্লাহর আইনের মধ্যে কোন ভুল নাই, মানুষের তৈরি আইনের মধ্যে ভুল আছে। মানুষ যখনই আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানুষের তৈরি আইনের দিকে যায়, তখন বারবার হোচঁট খায়, প্রতারিত হয় এবং মানুষ তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত ও শোষণমুক্ত করার জন্য তিনি সবাইকে জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।

আরো বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট শাহজাহান খান। উপস্থিত ছিলেন শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মো: সাইফুল ইসলাম সবুজ, জামায়াতের ১০নং ওয়ার্ড আমীর গোলাম মাওলা, ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি ও সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী নুর মোহাম্মদ খোকা, ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি মাইনুল ইসলাম প্রধান, সম্ভাব্য কমিশনার প্রার্থী হাসান আল বান্না, আলাউদ্দিন ঢালী, আলমগীর বন্ধুকশীসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।

কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

মনিরুজ্জামান বাবলু
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:২৯ অপরাহ্ণ
কচুয়ায় খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষাণীর মৃত্যু

বজ্রপাতে নিহত কৃষাণী বিশখা।

কচুয়ায় বজ্রপাতে বিশখা সরকার (৩৫) নামে এক কৃষাণীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের রাধা গবিন্দ বাড়ির কৃষাণী বাড়ির পাশে অবস্থিত জমি হতে খড়ের গাঁদা আনতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন।

নিহত বিশখা সরকার উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের নাহারা গ্রামের হরিপদের স্ত্রী। বিশখা সরকার তিন কন্যা সন্তানের জননী।

পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, বাড়ির পাশে খড়ের গাঁদা আনতে বাড়ী থেকে বের হবার পথে ঝড়-বৃষ্টির কবলে পড়েন। পরে বজ্রপাতের শিকার হন তিনি। তাকে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. জাহিদ হোসাইন জানান, তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে বজ্রপাতে আতঙ্কিত হয়ে মারা যেতে পারেন। তাকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা যান। আকাশে কালো মেঘ দেখলেই নিজেদের প্রতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও নিরাপদ আশ্রয়ে যেত বলছেন এই চিকিৎসক।

বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:১৯ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশে লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার তিনি এ লাইসেন্স অনুমোদন করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর ইন বাংলাদেশ শীর্ষক লাইসেন্সিং গাইডলাইন জারি করে।

ওই গাইডলাইনের আওতায় স্টারলিংক সার্ভিসেস বাংলাদেশ নন-জিওসটেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর লাইসেন্সপ্রাপ্তির জন্য প্রযোজ্য ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিটিআরসি বরাবর আবেদন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির অনুকূলে আবেদনকৃত লাইসেন্স ইস্যুর জন্য গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ২৯৪তম কমিশন সভায় নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

স্টারলিংক বাংলাদেশের ইন্টারনেটে নতুন সংযোজন। শ্রীলংকার পরে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসেবে বাংলাদেশে বৈশ্বিক এ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করলো।

এ প্রসঙ্গে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ে শেখ হাসিনা সরকারের উপর্যুপরি ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে স্টারলিংককে বাংলাদেশে নিয়ে আসা একটা গণদাবিতে পরিণত হয়েছিল।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব হিসেবে একটা বার্তা পৌঁছে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল প্রধান উপদেষ্টার। বাংলাদেশের হাওর-বাওড় দ্বীপাঞ্চলে, দুর্গম পার্বত্য এলাকায়, বিশেষভাবে উপকূলীয় দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার পৌঁছেনি সেখানে দ্রুততম সময়ে মানসম্পন্ন ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টা স্বউদ্যোগী হয়ে স্পেসএক্স সিইও ইলন মাস্ককে ফোন করে ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংককে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আহ্বান জানান।

এ লক্ষ্য অর্জনে বিডা, বিটিআরসি, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় নিবিড়ভাবে কাজ করেছে বলেও জানান তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংকের সেবাগুলোর মধ্যে একটা প্রাথমিক সেবা হচ্ছে নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট, যেখানে লোডশেডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে না, যেটা আইএসপির ক্ষেত্রে হয়। অনেক ক্ষেত্রে যদি লম্বা সময় ধরে লোডশেডিং থাকে, মোবাইল টাওয়ারের ব্যাটারির ব্যাকআপ ফুরিয়ে গেলে মোবাইল ইন্টারনেটেও বিঘœ ঘটে। স্টারলিংকের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হবে না।

‘আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশে ফাইবার নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি সীমিত। উপরন্তু এই ফাইবার নেটওয়ার্কের উল্লেখযোগ্য অংশ টেলকো গ্রেডের নয়। বাংলাদেশের অন্তত ৬৫ শতাংশ টেলিযোগাযোগ টাওয়ার এখনো ফাইবারাইজেশনের বাইরে, সেখানে মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সেবা দেওয়া হয়, খুবই সীমিত ধারণক্ষমতা। আবার আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্কের যে কাভারেজ ও ক্যাপাসিটি আছে, তাতেও সমস্যা আছে, হাইওয়ে মোবিলিটি কভারেজের সমস্যা আছে। স্টারলিংক এসব সমস্যার সমাধান করবে’- বলেন তিনি।

ফয়েজ তৈয়্যব বলেন, স্টারলিংক বাংলাদেশের মোবাইল ফোন এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বাজারকে প্রতিযোগিতামূলক করবে। এর মাধ্যমে ভয়েস কল এবং ডেটা বান্ডেলভিত্তিক গতানুগতিক ইন্টারনেট সেবাদান ব্যবস্থা ডিজিটাল সার্ভিসকেন্দ্রিক নতুন রূপান্তরে মধ্য দিয়ে যাবে।

‘স্টারলিংকের সার্ভিসের ফলে কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে ডিরেগুলেশনের সূচনা হবে, প্রতিযোগিতা বাড়বে, শহর কিংবা গ্রামভেদে নিরবচ্ছিন্ন এবং মানসম্পন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট প্রাপ্তির নিশ্চয়তা তৈরি হবে’- যোগ করেন তিনি।