খুঁজুন
শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২১ ভাদ্র, ১৪৩২

মেঘনা ও ধনাগোদা নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে বিএনপি নেতা তানভীর হুদা

আলআমীন পারভেজ :
প্রকাশিত: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০১ অপরাহ্ণ
মেঘনা ও ধনাগোদা নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে বিএনপি নেতা তানভীর হুদা

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের বেড়িবাঁধ ও জায়গা-জমি, ভিটেমাটি রক্ষা করার জন্য বালু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মতলবের সবাইকে একসাথে প্রতিবাদ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক তথ্য ও সংস্থাপন প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম নুরুল হুদার জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং চাঁদপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর হুদা।

শনিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের চরমাছুয়া সহ বিভিন্ন এলাকার নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তানভীর হুদা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে নদী ভাঙনে স্থায়ী সমাধান করা হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে নদী ভাঙনে শত শত কোটি টাকা বরাদ্দ নিয়ে লুটপাট করেছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের কোন উপকারই আসেনি।

তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বালু খেকোরা মেঘনা নদীতে অবৈধ ভাবে ড্রেজার বসিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন করে হাজার হাজর কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। গত ৫ আগষ্টের পরে মেঘনা ও ধনাগোদা নদীতে বালু সন্ত্রাসীরা অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করার পায়তারা করছে। কোথাও কোথাও রাতের আঁধারে বালু উত্তোলন করছে। প্রশাসনে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে। প্রশাসনের পাশাপাশি নদীতে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করতে হবে।

তানভীর হুদা বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্পষ্ট নির্দেশনা কোন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদারিত্ব, মাদক কারবারিদের দলে কোন স্থান নেই। সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের কোন দল নেই। এদের বিরুদ্ধে বিএনপি কঠোর অবস্থানে।

পরিশেষে তিনি নদীরক্ষা কমিশন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করেন। অবৈধ ভাবে মেঘনা ও ধনাগোদা নদীতে বালু উত্তোলনের বন্ধে ও নদী ভাঙ্গন রোধের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান।

এ সময় জেলা বিএনপির সদস্য আবদুল মান্নান লস্কর, মতলব উত্তর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক তাজুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মোবারক হোসেন, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন আমু, ছেংগারচর পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মানিক ফরাজী, জেলা যুবদলের সহ শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আবু তাহের সুমন, জেলা যুবদলের সাবেক সদস্য দেলোয়ার হোসেন, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি তারেক সরকার, উপজেলা শ্রমিক দলের সিনিয়র সহসভাপতি আবুল বাশার ছগির, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মহসিন মন্ডল, ফরাজী কান্দী ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি আহমেদ হোসেন মিন্টু, সাধারন সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান লালু, গজরা ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, যুবদল রোমান গাজী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, যুবদল নেতা ইমরান, বিএনপি নেতা জাকির মিজি, বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্য অলি দেওয়ান, বিএনপি নেতা মিনু দেওয়ান, পৌর যুবদল নেতা মো. ইদ্দিছ, যুবদল নেতা জুম্মন প্রধান, বিএনপি নেতা গিয়াস উদ্দিন বেপারী, আনোয়ার হোসেন খান, সালেহ আহমদ, বাহার ইকবাল, মহসিন মীর, হান্নান মীর, সোলায়মান, করিম পাটোয়ারী, শফিক মিজি, সাত্তার, রাসেল, গোলাম হোসেন গাজী, সালাউদ্দিন, আহসান উল্লাহ মোল্লা, মঞ্জু মিয়া, লিটন বকাউল, মানিক জসিম, মবু মৃধা, ছাত্রদল নেতা রনি, যুবদল নেতা কবির হোসেন, গজরা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বাবু, ছাত্রদল নেতা নাদিম ভূইয়া, তানজিল প্রধান’সহ বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

চবি শিক্ষার্থী মামুনের খুলি ফ্রিজে সংরক্ষণ, ব্যান্ডেজে লেখা ‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৭:২০ অপরাহ্ণ
চবি শিক্ষার্থী মামুনের খুলি ফ্রিজে সংরক্ষণ, ব্যান্ডেজে লেখা ‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মামুন মিয়া স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে গুরুতর আহত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে টানা চার দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর গত বুধবার তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সংঘর্ষে দেশীয় ধারালো অস্ত্রের কোপে তার মাথায় মারাত্মক জখম হয়। অপারেশনে তার মাথা থেকে ১৩টি হাড়ের টুকরো বের করা হয়। বর্তমানে তার মাথার খুলি ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, সুস্থ হয়ে উঠলে প্রায় দুই মাস পর খুলিটি পুনরায় প্রতিস্থাপন করা হবে।

এদিকে তার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিতে দেখা যায়, আহত মামুনের মাথায় ব্যান্ডেজ। সেখানে লেখা, ‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’। তার মাথার কিছু অংশে খুলি না থাকায় সতর্কতার স্বার্থে এটি লেখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এর আগে গত রবিবার সংঘর্ষে স্থানীয় বাসিন্দাদের দেশীয় অস্ত্রের কোপে মামুনের মাথায় মারাত্মকভাবে জখম হয়। পরে অপারেশন করে তার মাথা থেকে ১৩ টুকরো হাড় বের করা হয়েছে। তার খুলি এখন ফ্রিজে সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানা গেছে। সুস্থ হয়ে উঠলে দুই মাস পর মামুনের মাথার খুলি লাগানো হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। এছাড়া তার নাকে ও মুখে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি কানের পর্দা ফেটে গেছে।

মামুনের বন্ধু রাসেল রানা বলেন, ওর অবস্থা বর্তমানে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। কেবিনে শিফট করা হয়েছে। ইশারার মাধ্যমে কথা বলার চেষ্টা করছে। ওর মাথার হাড় ভেঙে ভেতরে টুকরা টুকরো হয়ে গিয়েছিল। ভেতরে রক্ত জমাট বেঁধেছিল। এজন্য মাথার পেছনে ব্রেইনের অংশে অপারেশন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, খুলি পুনরায় লাগাতে ডাক্তার সাধারণত দুই মাস সময় চেয়েছেন। পরিস্থিতি ভালো হলে এক মাসের মধ্যে লাগানো যাবে। যদি অবনতি হয় তাহলে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। তবে বর্তমানে সে শঙ্কামুক্ত আছে।

এ বিষয়ে চবির সমাজতত্ত্ব বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, গত ৩১ আগস্ট প্রায় চার ঘণ্টা ধরে মামুনের অপারেশন করা হয়। অপারেশনে মামুনের মাথা থেকে ১৩ টুকরো হাড় বের করা হয়েছে। তার খুলি এখন ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। তাকে ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করার ফলে ব্রেইনের ভেতরে রক্তক্ষরণ হয়েছে।

পার্কভিউ হাসপাতালের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) জিয়াউদ্দিন বলেন, মামুন মোটামুটি ভালো আছে। তার সেন্সও ফিরে আসছে। এখন কেবিনে তার চিকিৎসা চলছে। মাথার ব্রেনের অংশে অপারেশন করায় আপাতত খুলি খুলে সংরক্ষণ করা হয়েছে। এ অবস্থায় তার মাথায় হাড় নেই। এক-দুই মাস পর অথবা অবস্থা অনুযায়ী খুলি আবার লাগানো হবে। সায়েমের অবস্থা এখন আশঙ্কাজনকই বলা যায়।

তিনি আরও বলেন, গতকাল মেডিকেল বোর্ড বসেছিল। এখন আবার অপারেশন করতে হতে পারে, অথবা নরমাল চিকিৎসা যেভাবে চলছে, এভাবে চালিয়ে অপেক্ষা করতে হবে।

গত শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে গতকাল বিকাল ৪টা পর্যন্ত দফায় দফায় শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে প্রায় ১৫০০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

শ্রেণিকক্ষে স্মার্টফোন নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হচ্ছে

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:৫৮ অপরাহ্ণ
শ্রেণিকক্ষে স্মার্টফোন নিষিদ্ধের দাবি জোরালো হচ্ছে

শিক্ষার্থীদের মনোযোগ নষ্ট হওয়া থেকে শুরু করে পড়াশোনার ক্ষতি—এমন নানা যুক্তিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্কুলগুলোতে স্মার্টফোন নিষিদ্ধের দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার পাশাপাশি অলসতা ও বিভ্রান্তির নতুন পথ খুলে দিয়েছে বলেও অভিভাবক ও শিক্ষকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

গত ২৭ আগস্ট দক্ষিণ কোরিয়া শ্রেণিকক্ষে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করার আইন পাস করেছে। এর আগে চীন, ফিনল্যান্ডসহ একাধিক দেশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের বহু অঙ্গরাজ্যও বিভিন্ন মাত্রায় এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটি স্রেফ প্রযুক্তিবিরোধী মনোভাব নয়। শিশু-কিশোররা সবসময় নিজেদের কল্যাণের বিষয়ে সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। ফলে গণিত বা অন্যান্য পাঠে ফোন সরিয়ে রাখলেও প্রযুক্তি শেখার সুযোগ নষ্ট হবে না; শ্রেণিকক্ষের বাইরে ও নির্দিষ্ট পাঠে তারা যথেষ্ট অভিজ্ঞতা অর্জন করে।

ভারতের এক সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, শ্রেণিকক্ষে ফোন নিষিদ্ধ করলে ফলাফলে সামান্য হলেও উন্নতি হয়। তিন বছর ধরে ১৭ হাজার উচ্চশিক্ষার শিক্ষার্থীকে নিয়ে করা ওই ‘র‌্যান্ডমাইজড কন্ট্রোল্ড ট্রায়াল’-এ দেখা যায়, সবচেয়ে দুর্বল শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়েছে।

ইংল্যান্ড ও স্পেনের গবেষণাতেও একই ধরনের ফল মিলেছে, যদিও সুইডেনের এক গবেষণা ভিন্ন চিত্র দেখিয়েছে।

শিক্ষাবিদেরা মনে করছেন, পরীক্ষার ফলাফল উন্নতির পাশাপাশি ফোনের ব্যবহার সীমিত করলে শিক্ষার্থীদের সামাজিক চাপও কমে আসে।

গবেষণায় দেখা গেছে, একসময় শিক্ষার্থীরাই নিষেধাজ্ঞাকে স্বাগত জানিয়েছে। কারণ, সবাই যখন ফোন ব্যবহার করে, তখন আলাদা হয়ে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে গেলে তারা সামাজিকভাবে বঞ্চিত বোধ করে। কিন্তু সমষ্টিগতভাবে ফোন সরিয়ে দিলে আর কিছু মিস করার থাকে না।

বিশ্বজুড়ে যখন শিক্ষার মানোন্নয়ন নানা চ্যালেঞ্জের মুখে, তখন শ্রেণিকক্ষে স্মার্টফোন নিয়ন্ত্রণকে তুলনামূলক সহজ সমাধান হিসেবে দেখছেন নীতিনির্ধারকেরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখনই পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদেরই ক্ষতি হবে। এক সময় হয়তো তারাই স্কুলের এই সিদ্ধান্তের জন্য কৃতজ্ঞ থাকবে।

দুর্গাপূজায় ৫০০ কেজি করে চাল পাবে ৩৩ হাজার মণ্ডপ

আলোকিত চাঁদপুর ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:২৩ অপরাহ্ণ
দুর্গাপূজায় ৫০০ কেজি করে চাল পাবে ৩৩ হাজার মণ্ডপ

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের ৬৪ জেলায় ৩২ হাজার ৯৯০টি পূজামণ্ডপে বিতরণের জন্য ১৬ হাজার ৪৯৬ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। প্রতিটি মণ্ডপ ৫০০ কেজি হারে চাল পাচ্ছে।

বুধবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে চালের বরাদ্দপত্র জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানো হয়েছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা শুরু হবে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর।

বরাদ্দপত্রে বলা হয়েছে, শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসব উদযাপনের লক্ষ্যে দেশের ৬৪টি জেলার ৩২ হাজার ৯৯০টি পূজামণ্ডপে আগত ভক্তদের আহার্য বাবদ বিতরণের জন্য মণ্ডপ প্রতি ৫০০ কেজি হারে মোট ১৬ হাজার ৪৯৫ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হলো।

এতে আরও বলা হয়, জেলা প্রশাসক তার জেলার পূজামণ্ডপের সংখ্যা, আকার, ব্যাপকতা, আর্থিক সামর্থ্য/স্বচ্ছলতা/দারিদ্রতা এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়াবলী বিবেচনা করে উপজেলাওয়ারী চাল উপ-বরাদ্দ করবেন। মণ্ডপ/মন্দিরের সংখ্যা কম হলে অতিরিক্ত চাল মজুত রেখে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরকে জানাবেন এবং নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব সংরক্ষণ করবেন।